গাজা সিটি ও আশপাশের এলাকায় ইসরায়েলের অব্যাহত বোমা ও গোলাবর্ষণে শনিবার অন্তত ৬০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ। ভূগর্ভস্থ শ্যাফ্ট ও ‘ফাঁদে পরিণত হওয়া’ কাঠামো ধ্বংসের অভিযানে গাজা সিটির পূর্বাংশে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী।
একই সময় গাজা সিটির শেখ রাদওয়ান ও তেল আল-হাওয়া এলাকায় প্রবল হামলা চালিয়ে শহরের মধ্য ও পশ্চিম অংশের দিকে অগ্রসর হওয়ার চেষ্টা করছে তারা। ফলে দক্ষিণমুখী হচ্ছে বহু ফিলিস্তিনি। ইসরায়েলের হিসাবে, গত দুই সপ্তাহে গাজা সিটির অন্তত ২০টি টাওয়ার ব্লক ধ্বংস হয়েছে এবং সেপ্টেম্বরের শুরু থেকে পাঁচ লাখেরও বেশি মানুষ নগরী ছেড়েছে। তবে হামাসের দাবি, তিন লাখেরও কম মানুষ শহর ছেড়েছে এবং এখনও প্রায় নয় লাখ বাসিন্দা থেকে গেছে।
হামাসের সামরিক শাখা একাধিক জিম্মির ছবি প্রকাশ করে সতর্ক করেছে যে, ইসরায়েলের সামরিক অভিযানের কারণে তাদের জীবনের ঝুঁকি বাড়ছে। তাদের হিসাবে, ১১ আগস্ট থেকে এখন পর্যন্ত ১ হাজার ৮০০ ভবন এবং ১৩ হাজারেরও বেশি বাস্তুচ্যুত পরিবারের তাঁবু ধ্বংস হয়েছে।
প্রায় দুই বছর ধরে চলমান যুদ্ধে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত ৬৫ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন। অধিকাংশ স্থাপনা ধ্বংস হয়ে গেছে, দুর্ভিক্ষ ছড়িয়ে পড়েছে এবং বারবার বাস্তুচ্যুত হয়েছে লাখো মানুষ।
এর মধ্যেই সোমবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের আগে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার ঘোষণা দিতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া, বেলজিয়াম, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, কানাডা ও পর্তুগালসহ ১০টি দেশ। ঠিক সেই সময়ই গাজায় হামলা আরও তীব্র করেছে ইসরায়েল।
রোববার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
গাজা সিটি ও আশপাশের এলাকায় ইসরায়েলের অব্যাহত বোমা ও গোলাবর্ষণে শনিবার অন্তত ৬০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ। ভূগর্ভস্থ শ্যাফ্ট ও ‘ফাঁদে পরিণত হওয়া’ কাঠামো ধ্বংসের অভিযানে গাজা সিটির পূর্বাংশে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী।
একই সময় গাজা সিটির শেখ রাদওয়ান ও তেল আল-হাওয়া এলাকায় প্রবল হামলা চালিয়ে শহরের মধ্য ও পশ্চিম অংশের দিকে অগ্রসর হওয়ার চেষ্টা করছে তারা। ফলে দক্ষিণমুখী হচ্ছে বহু ফিলিস্তিনি। ইসরায়েলের হিসাবে, গত দুই সপ্তাহে গাজা সিটির অন্তত ২০টি টাওয়ার ব্লক ধ্বংস হয়েছে এবং সেপ্টেম্বরের শুরু থেকে পাঁচ লাখেরও বেশি মানুষ নগরী ছেড়েছে। তবে হামাসের দাবি, তিন লাখেরও কম মানুষ শহর ছেড়েছে এবং এখনও প্রায় নয় লাখ বাসিন্দা থেকে গেছে।
হামাসের সামরিক শাখা একাধিক জিম্মির ছবি প্রকাশ করে সতর্ক করেছে যে, ইসরায়েলের সামরিক অভিযানের কারণে তাদের জীবনের ঝুঁকি বাড়ছে। তাদের হিসাবে, ১১ আগস্ট থেকে এখন পর্যন্ত ১ হাজার ৮০০ ভবন এবং ১৩ হাজারেরও বেশি বাস্তুচ্যুত পরিবারের তাঁবু ধ্বংস হয়েছে।
প্রায় দুই বছর ধরে চলমান যুদ্ধে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত ৬৫ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন। অধিকাংশ স্থাপনা ধ্বংস হয়ে গেছে, দুর্ভিক্ষ ছড়িয়ে পড়েছে এবং বারবার বাস্তুচ্যুত হয়েছে লাখো মানুষ।
এর মধ্যেই সোমবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের আগে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার ঘোষণা দিতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া, বেলজিয়াম, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, কানাডা ও পর্তুগালসহ ১০টি দেশ। ঠিক সেই সময়ই গাজায় হামলা আরও তীব্র করেছে ইসরায়েল।