দক্ষ কর্মীদের জন্য এইচ-১বি ভিসার নতুন এক লাখ ডলারের ফি বার্ষিক নয়, বরং এককালীন এবং কেবল আবেদন করার সময় দিতে হবে বলে জানিয়েছে হোয়াইট হাউস। রোববার থেকে কার্যকর হতে যাওয়া এই নিয়ম বিদ্যমান বৈধ ভিসাধারীদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না।
শনিবার এক্সে দেওয়া পোস্টে হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র ক্যারোলাইন লেভিট বলেন, “এটা বাৎসরিক ফি নয়। কেবল আবেদন করার সময়ই এটি দিতে হবে।” তিনি আরও জানান, যেসব কর্মী ইতোমধ্যেই এইচ-১বি ভিসা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে আছেন অথবা যারা বাইরে থেকে দেশে ফিরবেন, তাঁদের এ ফি দিতে হবে না।
এর আগে মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রী হাওয়ার্ড লুটনিক জানিয়েছিলেন, ফি বার্ষিকভাবে প্রযোজ্য হতে পারে। তাঁর বক্তব্যের পর মাইক্রোসফট, জেপি মরগ্যান, অ্যামাজনের মতো বহুজাতিক কোম্পানি তাঁদের কর্মীদের আপাতত যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে ভ্রমণ না করার পরামর্শ দেয়। গোল্ডম্যান স্যাকসের অভ্যন্তরীণ মেমোতেও ভিসাধারী কর্মীদের আন্তর্জাতিক ভ্রমণে সতর্ক হতে বলা হয়েছে।
হোয়াইট হাউসের ভাষ্য অনুযায়ী, নতুন ফি প্রযোজ্য হবে কেবল পরবর্তী এইচ-১বি লটারি রাউন্ডে। ভিসা নবায়নকারীদের জন্যও এই নিয়ম প্রযোজ্য নয়। তবে জাতীয় স্বার্থে বিশেষ ক্ষেত্রে ফি ছাড় দেওয়ার সুযোগ রাখা হবে।
প্রশাসনের দাবি, কম মজুরির বিদেশি কর্মীদের দ্বারা প্রতিস্থাপিত হচ্ছেন মার্কিন শ্রমিকরা। তাই ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ নিশ্চিত করতেই এ পদক্ষেপ। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ অনুযায়ী শ্রম ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে নতুন করে বিধিনিষেধ, নিরীক্ষা ও বেতন কাঠামো নির্ধারণে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
তবে ভারতীয় তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পের শীর্ষ সংগঠন নাসকম সতর্ক করে বলেছে, এই সিদ্ধান্ত ভারতীয় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর বৈশ্বিক কার্যক্রমে বড় ধরনের প্রভাব ফেলতে পারে।
হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষা, বেতনবৈষম্য বন্ধ এবং ভিসা কর্মসূচির অপব্যবহার ঠেকানোই এ নীতির মূল লক্ষ্য।
রোববার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
দক্ষ কর্মীদের জন্য এইচ-১বি ভিসার নতুন এক লাখ ডলারের ফি বার্ষিক নয়, বরং এককালীন এবং কেবল আবেদন করার সময় দিতে হবে বলে জানিয়েছে হোয়াইট হাউস। রোববার থেকে কার্যকর হতে যাওয়া এই নিয়ম বিদ্যমান বৈধ ভিসাধারীদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না।
শনিবার এক্সে দেওয়া পোস্টে হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র ক্যারোলাইন লেভিট বলেন, “এটা বাৎসরিক ফি নয়। কেবল আবেদন করার সময়ই এটি দিতে হবে।” তিনি আরও জানান, যেসব কর্মী ইতোমধ্যেই এইচ-১বি ভিসা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে আছেন অথবা যারা বাইরে থেকে দেশে ফিরবেন, তাঁদের এ ফি দিতে হবে না।
এর আগে মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রী হাওয়ার্ড লুটনিক জানিয়েছিলেন, ফি বার্ষিকভাবে প্রযোজ্য হতে পারে। তাঁর বক্তব্যের পর মাইক্রোসফট, জেপি মরগ্যান, অ্যামাজনের মতো বহুজাতিক কোম্পানি তাঁদের কর্মীদের আপাতত যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে ভ্রমণ না করার পরামর্শ দেয়। গোল্ডম্যান স্যাকসের অভ্যন্তরীণ মেমোতেও ভিসাধারী কর্মীদের আন্তর্জাতিক ভ্রমণে সতর্ক হতে বলা হয়েছে।
হোয়াইট হাউসের ভাষ্য অনুযায়ী, নতুন ফি প্রযোজ্য হবে কেবল পরবর্তী এইচ-১বি লটারি রাউন্ডে। ভিসা নবায়নকারীদের জন্যও এই নিয়ম প্রযোজ্য নয়। তবে জাতীয় স্বার্থে বিশেষ ক্ষেত্রে ফি ছাড় দেওয়ার সুযোগ রাখা হবে।
প্রশাসনের দাবি, কম মজুরির বিদেশি কর্মীদের দ্বারা প্রতিস্থাপিত হচ্ছেন মার্কিন শ্রমিকরা। তাই ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ নিশ্চিত করতেই এ পদক্ষেপ। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ অনুযায়ী শ্রম ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে নতুন করে বিধিনিষেধ, নিরীক্ষা ও বেতন কাঠামো নির্ধারণে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
তবে ভারতীয় তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পের শীর্ষ সংগঠন নাসকম সতর্ক করে বলেছে, এই সিদ্ধান্ত ভারতীয় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর বৈশ্বিক কার্যক্রমে বড় ধরনের প্রভাব ফেলতে পারে।
হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষা, বেতনবৈষম্য বন্ধ এবং ভিসা কর্মসূচির অপব্যবহার ঠেকানোই এ নীতির মূল লক্ষ্য।