ইসরায়েলের আগ্রাসন, অবৈধ বসতি সম্প্রসারণ ও দখলদারত্ব ‘দুই রাষ্ট্র সমাধানের’ পথ বন্ধ করে দেবে মনে করেন ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস।
তিনি বলেন, ‘চরমপন্থি ইসরায়েলি সরকার পশ্চিম তীরে অবৈধ বসতি সম্প্রসারণ ও দখলদারত্ব চালিয়ে যাচ্ছে। সর্বশেষ ই-ওয়ান বসতি পরিকল্পনা পশ্চিম তীরকে দ্বিখণ্ডিত করবে, জেরুজালেমকে বিচ্ছিন্ন করবে এবং দুই রাষ্ট্র সমাধানের পথ বন্ধ করে দেবে।’
বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ অধিবেশনে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে দেওয়া ভাষণে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি এটিকে আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাবের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন বলেও উল্লেখ করেন।
মাহমুদ আব্বাস বলেন নিজ ভূখণ্ড ছেড়ে ফিলিস্তিনিরা কোথাও যাবে না। তিনি বলেছেন, ‘আমরা আমাদের ভূ-খণ্ড ছাড়ব না। ফিলিস্তিনিরা তাদের মাটি ছেড়ে কোথাও যাবে না। জনগণ নিজেদের শেকড় আঁকড়ে ধরে রাখবে।’
ইসরায়েলের চলমান আগ্রাসন, অব্যাহত গণহত্যা, পশ্চিম তীরে বসতি সম্প্রসারণ ও দখলদারিত্বের তীব্র নিন্দা জানান তিনি।
গাজা ও পশ্চিম তীরে দখলদারিত্বের অবসান ও ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সহযোগিতা কামনা করেন মাহমুদ আব্বাস।
এদিকে বিশ্ব নেতাদের চাপে অবশেষে পশ্চিম তীর দখলের পরিকল্পনা থেকে ধীরে ধীরে সরে আসছে ইসরায়েল। দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী গিদন সার জানিয়েছেন, ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রিত কোনো অঞ্চল সংযুক্ত করার বা দখল করার পরিকল্পনা নেই ইসরায়েলের। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম ও আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন, সাম্প্রতিক সময়ে ফ্রান্স, সৌদি আরব, যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের চাপেই এই অবস্থান বদলেছে নেতানিয়াহুর প্রশাসন।
শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ইসরায়েলের আগ্রাসন, অবৈধ বসতি সম্প্রসারণ ও দখলদারত্ব ‘দুই রাষ্ট্র সমাধানের’ পথ বন্ধ করে দেবে মনে করেন ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস।
তিনি বলেন, ‘চরমপন্থি ইসরায়েলি সরকার পশ্চিম তীরে অবৈধ বসতি সম্প্রসারণ ও দখলদারত্ব চালিয়ে যাচ্ছে। সর্বশেষ ই-ওয়ান বসতি পরিকল্পনা পশ্চিম তীরকে দ্বিখণ্ডিত করবে, জেরুজালেমকে বিচ্ছিন্ন করবে এবং দুই রাষ্ট্র সমাধানের পথ বন্ধ করে দেবে।’
বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ অধিবেশনে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে দেওয়া ভাষণে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি এটিকে আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাবের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন বলেও উল্লেখ করেন।
মাহমুদ আব্বাস বলেন নিজ ভূখণ্ড ছেড়ে ফিলিস্তিনিরা কোথাও যাবে না। তিনি বলেছেন, ‘আমরা আমাদের ভূ-খণ্ড ছাড়ব না। ফিলিস্তিনিরা তাদের মাটি ছেড়ে কোথাও যাবে না। জনগণ নিজেদের শেকড় আঁকড়ে ধরে রাখবে।’
ইসরায়েলের চলমান আগ্রাসন, অব্যাহত গণহত্যা, পশ্চিম তীরে বসতি সম্প্রসারণ ও দখলদারিত্বের তীব্র নিন্দা জানান তিনি।
গাজা ও পশ্চিম তীরে দখলদারিত্বের অবসান ও ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সহযোগিতা কামনা করেন মাহমুদ আব্বাস।
এদিকে বিশ্ব নেতাদের চাপে অবশেষে পশ্চিম তীর দখলের পরিকল্পনা থেকে ধীরে ধীরে সরে আসছে ইসরায়েল। দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী গিদন সার জানিয়েছেন, ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রিত কোনো অঞ্চল সংযুক্ত করার বা দখল করার পরিকল্পনা নেই ইসরায়েলের। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম ও আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন, সাম্প্রতিক সময়ে ফ্রান্স, সৌদি আরব, যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের চাপেই এই অবস্থান বদলেছে নেতানিয়াহুর প্রশাসন।