ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
দক্ষিণ আমেরিকার দেশ পেরুতে সরকারবিরোধী আন্দোলন সপ্তাহের পর সপ্তাহ ধরে তীব্র হচ্ছে। শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) রাজধানী লিমাসহ অন্যান্য শহরে দেশটির ‘জেন-জি’ তরুণরা রাজপথে নেমে প্রেসিডেন্ট দিনা বোলুয়ার্ত ও কংগ্রেসের বিরুদ্ধে তাদের ক্ষোভ প্রকাশ করেছে। রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
এর আগে, গত ২০ সেপ্টেম্বর রাজধানীতে হওয়া বিক্ষোভে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে, যেখানে ডজনখানেক পুলিশ কর্মকর্তা, প্রতিবাদকারী ও সাংবাদিক আহত হন। মূলত দেশটিতে এই বিক্ষোভ শুরু হয় যখন দেশটির পেনশন ব্যবস্থায় এমন একটি সংস্কার আনা হয়, যেখানে ১৮ বছরের ঊর্ধ্বে সব পেরুবাসীর জন্য কোনো একটি পেনশন প্রদানকারীর সঙ্গে যুক্ত হওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়। তবে এই বিক্ষোভের পেছনে প্রেসিডেন্ট বোলুয়ার্তে ও কংগ্রেসের প্রতি দীর্ঘদিনের ক্ষোভও বড় ভূমিকা রেখেছে।
দূর্নীতি, চাঁদাবাজি, সহিংসতাসহ বহু অপরাধমূলক কর্মকা-ের অভিযোগে প্রেসিডেন্ট দিনা বলুয়ার্তের পতনের দাবিতে সপ্তাহখানেক ধরে দেশটির তরুণ প্রজন্ম বিক্ষোভ করছে। সরকার পতনের আগ পর্যন্ত রাজপথ ছাড়বে না, জানায় পেরুর ‘জেন- জি’ রা। বিক্ষোভকারীরা বলেন, সরকারের এই সিদ্ধান্ত জনগণের মতামত ছাড়া চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে এবং এটি অর্থনৈতিকভাবে অনেকের ওপর চাপ সৃষ্টি করবে।
অন্যদিকে, সমালোচকরা বলছেন, প্রেসিডেন্ট ও কংগ্রেসের অজনপ্রিয়তা এবং দুর্নীতির অভিযোগও আন্দোলনের অন্যতম কারণ।
এ বিষয়ে বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই বিক্ষোভ ভবিষ্যতে আরও তীব্র আকার ধারণ করতে পারে, যদি সরকার জনগণের উদ্বেগগুলো আমলে না নেয়।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রোববার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
দক্ষিণ আমেরিকার দেশ পেরুতে সরকারবিরোধী আন্দোলন সপ্তাহের পর সপ্তাহ ধরে তীব্র হচ্ছে। শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) রাজধানী লিমাসহ অন্যান্য শহরে দেশটির ‘জেন-জি’ তরুণরা রাজপথে নেমে প্রেসিডেন্ট দিনা বোলুয়ার্ত ও কংগ্রেসের বিরুদ্ধে তাদের ক্ষোভ প্রকাশ করেছে। রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
এর আগে, গত ২০ সেপ্টেম্বর রাজধানীতে হওয়া বিক্ষোভে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে, যেখানে ডজনখানেক পুলিশ কর্মকর্তা, প্রতিবাদকারী ও সাংবাদিক আহত হন। মূলত দেশটিতে এই বিক্ষোভ শুরু হয় যখন দেশটির পেনশন ব্যবস্থায় এমন একটি সংস্কার আনা হয়, যেখানে ১৮ বছরের ঊর্ধ্বে সব পেরুবাসীর জন্য কোনো একটি পেনশন প্রদানকারীর সঙ্গে যুক্ত হওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়। তবে এই বিক্ষোভের পেছনে প্রেসিডেন্ট বোলুয়ার্তে ও কংগ্রেসের প্রতি দীর্ঘদিনের ক্ষোভও বড় ভূমিকা রেখেছে।
দূর্নীতি, চাঁদাবাজি, সহিংসতাসহ বহু অপরাধমূলক কর্মকা-ের অভিযোগে প্রেসিডেন্ট দিনা বলুয়ার্তের পতনের দাবিতে সপ্তাহখানেক ধরে দেশটির তরুণ প্রজন্ম বিক্ষোভ করছে। সরকার পতনের আগ পর্যন্ত রাজপথ ছাড়বে না, জানায় পেরুর ‘জেন- জি’ রা। বিক্ষোভকারীরা বলেন, সরকারের এই সিদ্ধান্ত জনগণের মতামত ছাড়া চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে এবং এটি অর্থনৈতিকভাবে অনেকের ওপর চাপ সৃষ্টি করবে।
অন্যদিকে, সমালোচকরা বলছেন, প্রেসিডেন্ট ও কংগ্রেসের অজনপ্রিয়তা এবং দুর্নীতির অভিযোগও আন্দোলনের অন্যতম কারণ।
এ বিষয়ে বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই বিক্ষোভ ভবিষ্যতে আরও তীব্র আকার ধারণ করতে পারে, যদি সরকার জনগণের উদ্বেগগুলো আমলে না নেয়।