ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ইন্দোনেশিয়ার পূর্ব জাভা প্রদেশের একটি স্কুলভবন ধসে অন্তত ৫০ জন নিহত এবং শতাধিক আহতের ঘটনা ঘটেছে। দেশটির জাতীয় দুর্যোগ মোকাবিলা সংস্থা ন্যাশনাল সার্চ অ্যানড রেসকিউ এজেন্সি (বাসারনাস)-এর বিবৃতিতে থেকে জানা গেছে এ তথ্য।।
বাসারনাসের অপারেশন বিভাগের পরিচালক ইউধি ব্রামান্তিও রোববার সন্ধ্যার দিকে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের বলেন, উদ্ধারকারী বাহিনীর সদস্যরা এ পর্যন্ত ৫০ জনকে মৃত এবং ১০৪ জনকে জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করতে পেরেছেন। এখন পর্যন্ত নিখোঁজ আছে ১৮ জন। ব্রিফিংয়ে ব্রামান্তিও আরও জানিয়েছেন, ভবনটির ৬০ শতাংশ ধ্বংসাবশেষ পরিষ্কার করে ফেলা হয়েছে। তবে স্কুলভবনের সঙ্গে সংলগ্ন আরেকটি ভবনও ধসে গেছে। ফলে স্কুলচত্বর ও তার সংলগ্ন এলাকায় ধ্বংসস্তূপে একাকার হয়ে গেছে এবং নিখোঁজদের বেশিরভাগই স্কুলভবন সংলগ্ন ভবনটির।
ইন্দোনেশিয়ার অপর উদ্ধারকারী সংস্থা ন্যাশনাল এজেন্সি ফর ডিজাস্টার কাউন্টারমেজার্স (বিএনপিবি) এর ডিজাস্টার ডেটা ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন সেন্টারের প্রধান আবদুল মুহারি জানিয়েছেন, স্কুলভবন ধসের পর নিহত অবস্থায় ৪৫ এবং আহত অবস্থায় ১০৪ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। আহতদের মধ্যে ৮৯ জনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে, বাকি ১৫ জন এখনও চিকিৎসাধীন আছে।
রোববার দুপুরের দিকে পূর্ব জাভা প্রদেশের সিদোয়ার্জো শহরের আল খোজিনি ইসলামিক বোর্ডিং স্কুলের ভবন ও তার সংলগ্ন একটি ভবন ধসে পড়ে। এটি একটি জুনিয়র স্কুল এবং ভবন ধসের সময় সেখানে কয়েক শ’ ছেলে শিক্ষার্থী ছিল।
এদের সবাই কিশোরবয়সী।
স্কুলটির কয়েক জন শিক্ষক বলেছেন, শ্রেণীকক্ষের সংখ্যা বাড়ানোর জন্য স্কুলটির ছাদে নির্মাণকাজ চলছিল, অর্থাৎ স্কুলটির উপরে নতুন তলা তৈরির কাজ চলছিল। কিন্তু তলা বাড়ানোর জন্য প্রয়োজনীয় ভিত্তি বা ফাউন্ডেশন যে স্কুলটির নেই— তা আমলে নেয়নি কর্তৃপক্ষ।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৫
ইন্দোনেশিয়ার পূর্ব জাভা প্রদেশের একটি স্কুলভবন ধসে অন্তত ৫০ জন নিহত এবং শতাধিক আহতের ঘটনা ঘটেছে। দেশটির জাতীয় দুর্যোগ মোকাবিলা সংস্থা ন্যাশনাল সার্চ অ্যানড রেসকিউ এজেন্সি (বাসারনাস)-এর বিবৃতিতে থেকে জানা গেছে এ তথ্য।।
বাসারনাসের অপারেশন বিভাগের পরিচালক ইউধি ব্রামান্তিও রোববার সন্ধ্যার দিকে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের বলেন, উদ্ধারকারী বাহিনীর সদস্যরা এ পর্যন্ত ৫০ জনকে মৃত এবং ১০৪ জনকে জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করতে পেরেছেন। এখন পর্যন্ত নিখোঁজ আছে ১৮ জন। ব্রিফিংয়ে ব্রামান্তিও আরও জানিয়েছেন, ভবনটির ৬০ শতাংশ ধ্বংসাবশেষ পরিষ্কার করে ফেলা হয়েছে। তবে স্কুলভবনের সঙ্গে সংলগ্ন আরেকটি ভবনও ধসে গেছে। ফলে স্কুলচত্বর ও তার সংলগ্ন এলাকায় ধ্বংসস্তূপে একাকার হয়ে গেছে এবং নিখোঁজদের বেশিরভাগই স্কুলভবন সংলগ্ন ভবনটির।
ইন্দোনেশিয়ার অপর উদ্ধারকারী সংস্থা ন্যাশনাল এজেন্সি ফর ডিজাস্টার কাউন্টারমেজার্স (বিএনপিবি) এর ডিজাস্টার ডেটা ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন সেন্টারের প্রধান আবদুল মুহারি জানিয়েছেন, স্কুলভবন ধসের পর নিহত অবস্থায় ৪৫ এবং আহত অবস্থায় ১০৪ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। আহতদের মধ্যে ৮৯ জনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে, বাকি ১৫ জন এখনও চিকিৎসাধীন আছে।
রোববার দুপুরের দিকে পূর্ব জাভা প্রদেশের সিদোয়ার্জো শহরের আল খোজিনি ইসলামিক বোর্ডিং স্কুলের ভবন ও তার সংলগ্ন একটি ভবন ধসে পড়ে। এটি একটি জুনিয়র স্কুল এবং ভবন ধসের সময় সেখানে কয়েক শ’ ছেলে শিক্ষার্থী ছিল।
এদের সবাই কিশোরবয়সী।
স্কুলটির কয়েক জন শিক্ষক বলেছেন, শ্রেণীকক্ষের সংখ্যা বাড়ানোর জন্য স্কুলটির ছাদে নির্মাণকাজ চলছিল, অর্থাৎ স্কুলটির উপরে নতুন তলা তৈরির কাজ চলছিল। কিন্তু তলা বাড়ানোর জন্য প্রয়োজনীয় ভিত্তি বা ফাউন্ডেশন যে স্কুলটির নেই— তা আমলে নেয়নি কর্তৃপক্ষ।