এ বছর পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের তিন জন বিজ্ঞানী- জন ক্লার্ক, মিশেল এইচ ডেভোর ও জন এম মার্টিনেস। ‘মাইক্রোস্কোপিক কোয়ান্টাম মেকানিক্যাল টানেলিং অ্যান্ড এনার্জি কোয়ান্টাইজেশন ইন আন ইলেকট্রিক সার্কিট’-এ অবদান রাখার জন্য তাদের এবার নোবেল দেয়া হয়েছে।
তাদের মধ্যে জন ক্লার্ক যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ক্যালফোর্নিয়ার (বার্কলি) অধ্যাপক। এছাড়া ইউনিভার্সিটি অব ক্যালফোর্নিয়ার (সান্তা বারবারা) অধ্যাপক হলেন মিশেল এইচ ডেভোর ও জন এম মার্টিনেস।
বাংলাদেশ সময় মঙ্গলবার,(০৭ অক্টোবর ২০২৫) বিকেলে বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করে রয়াল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্সেস।
তিন বিজ্ঞানীর আবিষ্কার নিয়ে নোবেল প্রাইজ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, চিপের ওপর পরিচালিত তাদের পরীক্ষাগুলো কোয়ান্টাম পদার্থবিজ্ঞানের কার্যক্রমকে প্রদর্শন করেছে।
পদার্থবিজ্ঞানের একটি বড় প্রশ্ন হলো- কোনো সিস্টেম ঠিক কতটা বড় হলে তা কোয়ান্টাম যান্ত্রিক প্রভাব প্রদর্শন করতে পারে নোবেল বিজয়ীরা একটি ইলেকট্রিক্যাল সার্কিট নিয়ে পরীক্ষা করে কোয়ান্টাম মেকানিক্যাল টানেলিং এবং কোয়ান্টাইজড এনার্জি লেভেল প্রদর্শন করতে সক্ষম হয়েছেন।
নোবেল কর্তৃপক্ষ বলছে, এই আবিষ্কার কোয়ান্টাম প্রযুক্তির পরবর্তী প্রজন্ম বিকাশের নতুন সুযোগ তৈরি করেছে। এরমধ্যে আছে- কোয়ান্টাম ক্রিপ্টোগ্রাফি, কোয়ান্টাম কম্পিউটারস্ এবং কোয়ান্টাম সেন্সর।
গত বছর মেশিন লার্নিং ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য নোবেল পেয়েছিলেন, মার্কিন বিজ্ঞানী জন হোপফিল্ড ও ব্রিটিশ কানাডিয়ান বিজ্ঞানী জিওফ্রি হিন্টন।
মঙ্গলবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৫
এ বছর পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের তিন জন বিজ্ঞানী- জন ক্লার্ক, মিশেল এইচ ডেভোর ও জন এম মার্টিনেস। ‘মাইক্রোস্কোপিক কোয়ান্টাম মেকানিক্যাল টানেলিং অ্যান্ড এনার্জি কোয়ান্টাইজেশন ইন আন ইলেকট্রিক সার্কিট’-এ অবদান রাখার জন্য তাদের এবার নোবেল দেয়া হয়েছে।
তাদের মধ্যে জন ক্লার্ক যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ক্যালফোর্নিয়ার (বার্কলি) অধ্যাপক। এছাড়া ইউনিভার্সিটি অব ক্যালফোর্নিয়ার (সান্তা বারবারা) অধ্যাপক হলেন মিশেল এইচ ডেভোর ও জন এম মার্টিনেস।
বাংলাদেশ সময় মঙ্গলবার,(০৭ অক্টোবর ২০২৫) বিকেলে বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করে রয়াল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্সেস।
তিন বিজ্ঞানীর আবিষ্কার নিয়ে নোবেল প্রাইজ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, চিপের ওপর পরিচালিত তাদের পরীক্ষাগুলো কোয়ান্টাম পদার্থবিজ্ঞানের কার্যক্রমকে প্রদর্শন করেছে।
পদার্থবিজ্ঞানের একটি বড় প্রশ্ন হলো- কোনো সিস্টেম ঠিক কতটা বড় হলে তা কোয়ান্টাম যান্ত্রিক প্রভাব প্রদর্শন করতে পারে নোবেল বিজয়ীরা একটি ইলেকট্রিক্যাল সার্কিট নিয়ে পরীক্ষা করে কোয়ান্টাম মেকানিক্যাল টানেলিং এবং কোয়ান্টাইজড এনার্জি লেভেল প্রদর্শন করতে সক্ষম হয়েছেন।
নোবেল কর্তৃপক্ষ বলছে, এই আবিষ্কার কোয়ান্টাম প্রযুক্তির পরবর্তী প্রজন্ম বিকাশের নতুন সুযোগ তৈরি করেছে। এরমধ্যে আছে- কোয়ান্টাম ক্রিপ্টোগ্রাফি, কোয়ান্টাম কম্পিউটারস্ এবং কোয়ান্টাম সেন্সর।
গত বছর মেশিন লার্নিং ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য নোবেল পেয়েছিলেন, মার্কিন বিজ্ঞানী জন হোপফিল্ড ও ব্রিটিশ কানাডিয়ান বিজ্ঞানী জিওফ্রি হিন্টন।