ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
নিউইয়র্ক সিটির নবনির্বাচিত মেয়র জোহরান মামদানির প্রশাসনে চাকরির জন্য ৫০ হাজারের বেশি মানুষ আবেদন করেছেন। মামদানির ট্রানজিশন দল জানিয়েছে, তাদের চাকরির পোর্টালের মাধ্যমে ৫০ হাজারের বেশি চাকরিপ্রার্থী মামদানির সঙ্গে কাজের জন্য এ আবেদন করেন। মামদানি এক লিখিত বিবৃতিতে বলেছেন, ‘আবেদনকারীর বিশাল সংখ্যা এই আন্দোলনের মধ্যকার উদ্দীপনাকেই তুলে ধরে। এটি এমন একটি আন্দোলন যা মানুষকে বিশ্বাস করিয়েছে যে সরকার কর্মজীবী মানুষের স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিতে পারে। এটি নিউইয়র্কের মানুষের গড়ে তোলা একটি আন্দোলন। আমাদের প্রশাসন তার প্রতিফলন দেখাবে।’
মামদানির ট্রানজিশন দল জানিয়েছে, তাদের চাকরির পোর্টালে এখনো আবেদনপত্র গ্রহণ করা হচ্ছে। মামদানি ‘সব ধরনের অভিজ্ঞতা’র মানুষকে আবেদন করতে আহ্বান জানিয়েছেন। অভিজ্ঞ নীতিবিশেষজ্ঞদের পাশাপাশি যারা একেবারে নতুন কর্মজীবন শুরু করতে যাচ্ছেন, তাদেরও খুঁজছেন মামদানি।
ট্রানজিশন দল জানিয়েছে, তারা বিশেষভাবে কমিউনিটি সংগঠক, নীতিবিশেষজ্ঞ, সরকারি অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ব্যক্তি, কর্মজীবী নিউইয়র্কবাসী, এমনকি দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে যোগ দিতে ইচ্ছুক এমন মানুষকে খুঁজছেন যারা শুরু থেকেই দ্রুত কাজ শুরু করতে পারবেন।
জোহরান মামদানি নিউইয়র্ক সিটির প্রথম মুসলিম ও দক্ষিণ এশীয় বংশোদ্ভূত মেয়র হিসেবে আনুষ্ঠানিক দায়িত্বগ্রহণ করবেন ২০২৬ সালের জানুয়ারি মাসে। ৪ নভেম্বর নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিত যে নির্বাচনে তিনি জিতেছেন, তা বিশ্বব্যাপী নজর কেড়েছে। একজন ডেমোক্রেটিক সোশ্যালিস্ট হিসেবে তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় শহরটিকে আরও কম ব্যয়বহুল করে তোলার। মামদানির ট্রানজিশন এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর এলানা লিওপোল্ড এক বিবৃতিতে বলেছেন, ৫০ হাজার আবেদনকারী প্রমাণ করছেন যেতারা সরকারে সব স্তরে এই কাজটি এগিয়ে নিতে প্রস্তুত। এই আবেদনকারীরাই এই আন্দোলন ও আসন্ন প্রশাসনকে আরও শক্তিশালী করে তুলছেন।মামদানির প্রশাসন কবে থেকে নতুন পদে নিয়োগ শুরু করবে, তা এখনো পরিষ্কার নয়। আগামী বছরের ১ জানুয়ারি দায়িত্বগ্রহণ করবেন মামদানি।
মামদানির দলে কাজ করতে আগ্রহীদের ব্যাপারে এই খবর এসেছে এমন সময়ে যখন মামদানির ট্রানজিশন কমিটি জানিয়েছে যে তারা ৩০ ঘণ্টার কম সময়ে ৭ হাজারের বেশি দাতার কাছ থেকে ইতোমধ্যেই পাঁচ লাখ ডলারের বেশি তহবিল সংগ্রহ করেছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫
নিউইয়র্ক সিটির নবনির্বাচিত মেয়র জোহরান মামদানির প্রশাসনে চাকরির জন্য ৫০ হাজারের বেশি মানুষ আবেদন করেছেন। মামদানির ট্রানজিশন দল জানিয়েছে, তাদের চাকরির পোর্টালের মাধ্যমে ৫০ হাজারের বেশি চাকরিপ্রার্থী মামদানির সঙ্গে কাজের জন্য এ আবেদন করেন। মামদানি এক লিখিত বিবৃতিতে বলেছেন, ‘আবেদনকারীর বিশাল সংখ্যা এই আন্দোলনের মধ্যকার উদ্দীপনাকেই তুলে ধরে। এটি এমন একটি আন্দোলন যা মানুষকে বিশ্বাস করিয়েছে যে সরকার কর্মজীবী মানুষের স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিতে পারে। এটি নিউইয়র্কের মানুষের গড়ে তোলা একটি আন্দোলন। আমাদের প্রশাসন তার প্রতিফলন দেখাবে।’
মামদানির ট্রানজিশন দল জানিয়েছে, তাদের চাকরির পোর্টালে এখনো আবেদনপত্র গ্রহণ করা হচ্ছে। মামদানি ‘সব ধরনের অভিজ্ঞতা’র মানুষকে আবেদন করতে আহ্বান জানিয়েছেন। অভিজ্ঞ নীতিবিশেষজ্ঞদের পাশাপাশি যারা একেবারে নতুন কর্মজীবন শুরু করতে যাচ্ছেন, তাদেরও খুঁজছেন মামদানি।
ট্রানজিশন দল জানিয়েছে, তারা বিশেষভাবে কমিউনিটি সংগঠক, নীতিবিশেষজ্ঞ, সরকারি অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ব্যক্তি, কর্মজীবী নিউইয়র্কবাসী, এমনকি দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে যোগ দিতে ইচ্ছুক এমন মানুষকে খুঁজছেন যারা শুরু থেকেই দ্রুত কাজ শুরু করতে পারবেন।
জোহরান মামদানি নিউইয়র্ক সিটির প্রথম মুসলিম ও দক্ষিণ এশীয় বংশোদ্ভূত মেয়র হিসেবে আনুষ্ঠানিক দায়িত্বগ্রহণ করবেন ২০২৬ সালের জানুয়ারি মাসে। ৪ নভেম্বর নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিত যে নির্বাচনে তিনি জিতেছেন, তা বিশ্বব্যাপী নজর কেড়েছে। একজন ডেমোক্রেটিক সোশ্যালিস্ট হিসেবে তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় শহরটিকে আরও কম ব্যয়বহুল করে তোলার। মামদানির ট্রানজিশন এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর এলানা লিওপোল্ড এক বিবৃতিতে বলেছেন, ৫০ হাজার আবেদনকারী প্রমাণ করছেন যেতারা সরকারে সব স্তরে এই কাজটি এগিয়ে নিতে প্রস্তুত। এই আবেদনকারীরাই এই আন্দোলন ও আসন্ন প্রশাসনকে আরও শক্তিশালী করে তুলছেন।মামদানির প্রশাসন কবে থেকে নতুন পদে নিয়োগ শুরু করবে, তা এখনো পরিষ্কার নয়। আগামী বছরের ১ জানুয়ারি দায়িত্বগ্রহণ করবেন মামদানি।
মামদানির দলে কাজ করতে আগ্রহীদের ব্যাপারে এই খবর এসেছে এমন সময়ে যখন মামদানির ট্রানজিশন কমিটি জানিয়েছে যে তারা ৩০ ঘণ্টার কম সময়ে ৭ হাজারের বেশি দাতার কাছ থেকে ইতোমধ্যেই পাঁচ লাখ ডলারের বেশি তহবিল সংগ্রহ করেছে।