গাজা উপত্যকার খান ইউনিসে ইউরোপীয় হাসপাতালের নিচ দিয়ে তৈরি করা একটি সুড়ঙ্গ থেকে বেরিয়ে আসছেন ইসরায়েলি সেনারা -এএফপি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় যুদ্ধবিরতি চলছে। তবে এ উপত্যকার দক্ষিণের শহর রাফাহর ‘ধ্বংসস্তূপের’ নিচে যুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি।
যুদ্ধবিরতির প্রায় এক মাস অতিক্রান্ত হওয়ার পরও রাফাহর বিভিন্ন সুড়ঙ্গে আটকা পড়ে আছেন অনেক হামাস যোদ্ধা। সুড়ঙ্গের ভেতরে ছড়িয়ে–ছিটিয়ে থাকা কক্ষে অবস্থান করছেন তাঁরা।
কোনোভাবেই যাতে গাজা যুদ্ধবিরতি ভেঙে না পড়ে, সে জন্য একটি স্থায়ী সমাধানের পথ খুঁজে বের করার চেষ্টা করছেন মধ্যস্থতাকারীরা। কিন্তু সুড়ঙ্গে আটকা পড়া হামাস যোদ্ধাদের বিষয়টি এ প্রচেষ্টাকে জটিলতার মুখে ঠেলে দিয়েছে।
যুদ্ধবিরতির পর গাজা মূলত দুটি ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়েছে। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) সদস্যদের সরে যাওয়ার জন্য নির্ধারিত সীমারেখা ‘ইয়েলো লাইন’–এর পূর্ব দিকের অঞ্চলগুলো ইসরায়েলের দখলে। রাফাহও এ অঞ্চলের মধ্যে পড়েছে। আর পশ্চিমে হামাস আবার নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করছে।
যুদ্ধবিরতির পর গাজা মূলত দুটি ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়েছে। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) সদস্যদের প্রত্যাহারের জন্য নির্ধারিত সীমারেখা ‘ইয়েলো লাইন’–এর পূর্ব দিকের এলাকাগুলো এখনো ইসরায়েলের দখলে। রাফাহও এ অঞ্চলের মধ্যে পড়েছে। আর পশ্চিমে হামাস আবার নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করছে।
গাজার ইসরায়েল-নিয়ন্ত্রিত অংশে আটকে থাকা প্রায় ২০০ হামাস যোদ্ধার ভবিষ্যৎ কী হবে—এ প্রশ্ন এখন আর শুধু সামরিক হিসাব-নিকাশের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। এটি পরিণত হয়েছে বহুমাত্রিক কূটনৈতিক সংকটে। এর সুস্পষ্ট কোনো সমাধানের পথ খুঁজে পাওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে। যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার এক মাস পরও সুড়ঙ্গের ছোট ছোট কক্ষের সঠিক সংখ্যা বা অবস্থান নির্ধারণ করা যায়নি। এ সময়ে হামাস যোদ্ধারা ভূগর্ভস্থ সুড়ঙ্গগুলো নিজেদের নিরাপদ ঘাঁটিতে পরিণত করেছেন।
রাফাহতে দুই ইসরায়েলি সেনা নিহত হওয়ার পর গত ১৯ অক্টোবর ইসরায়েল সেখানে ভয়াবহ হামলা চালায়। এ ঘটনায় কমপক্ষে ৪৪ জন ফিলিস্তিনি নিহত হন। এর প্রায় এক সপ্তাহ পর ওই এলাকায় আরও এক ইসরায়েলি সেনা নিহত হন। ইসরায়েল পাল্টা হামলা চালায়। নিহত হন শতাধিক ফিলিস্তিনি।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু স্পষ্ট করে বলেছেন, তিনি সুড়ঙ্গগুলো থেকে হামাস যোদ্ধাদের বের হওয়ার কিংবা হামাস–নিয়ন্ত্রিত গাজায় ফিরে যাওয়ার সুযোগ দেবেন না। অন্যদিকে হামাস বলেছে, তাদের যোদ্ধারা কখনো আত্মসমর্পণ করবেন না কিংবা অস্ত্রও জমা দেবেন না।
দুই ইসরায়েলি সূত্র জানায়, ট্রাম্প প্রশাসন ইসরায়েলকে কার্যকর সমাধানের দিকে এগোতে চাপ দিচ্ছে। মার্কিন দূত ও ট্রাম্পের জামাতা জ্যারেড কুশনারও চলতি সপ্তাহে নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠকে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেছেন। একটি সূত্র বলেছে, যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় ধাপের দিকে এগোতে চায়।
যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় ধাপে গাজায় একটি আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা বাহিনী গঠন, হামাসকে নিরস্ত্র করা ও আরও ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহারের পরিকল্পনা রয়েছে। প্রতিটি বিষয়েই একাধিক দেশের সঙ্গে বড় পরিসরে আলোচনা করা প্রয়োজন। গাজার সুড়ঙ্গে বেশ কিছু হামাস যোদ্ধার আটকে থাকার বিষয়টি এ জটিল কূটনৈতিক সংকটকে আরও জটিল করে তুলেছে।
আরেকটি সূত্র বলেছে, একপর্যায়ে এ যোদ্ধাদের তৃতীয় কোনো দেশে পাঠানোর চিন্তাভাবনা করা হয়েছিল। এ ক্ষেত্রে তুরস্কের নাম প্রস্তাব করা হয়েছিল। কিন্তু বাস্তবে এমনটা ঘটেনি। নেতানিয়াহুর কার্যালয় রাফাহর ‘বন্দী’দের মুক্তির বিষয়ে বিভিন্ন খবর বারবার অস্বীকার করেছে। এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী যুক্তরাষ্ট্রকে বন্দী মুক্তির প্রতিশ্রুতি দেননি। এ–সংক্রান্ত কোনো সমঝোতাও হয়নি।’
এর আগে ইউরোপীয় কাউন্সিল অন ফরেন রিলেশনসের গাজা বিশেষজ্ঞ মুহাম্মদ শেহাদা বলেছিলেন, কোনো সমাধান না হওয়ায় সুড়ঙ্গের এ কক্ষগুলো বিস্ফোরণের অপেক্ষায় থাকা টাইম বোমায় পরিণত হয়েছে। হামাস যোদ্ধাদের কাছে পর্যাপ্ত পরিমাণ খাবার ও পানি নেই। ফলে তাঁদের জন্য মাত্র দুটি পথ খোলা আছে। হয় লড়াই করা, নয়তো আত্মসমর্পণ। হামাস যোদ্ধারা নিজেরাই জানেন না, সুড়ঙ্গগুলোয় এখন কতজন জীবিত আছেন।
বিষয়টি যুদ্ধবিরতির জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, হামাসের কেন্দ্রীয় কমান্ড থেকে বিচ্ছিন্ন এ সুড়ঙ্গ কক্ষগুলো ইসরায়েলি বাহিনীর ওপর সাম্প্রতিক হামলার জন্য দায়ী।
প্রতিশোধ নিতে ইসরায়েল পাল্টা হামলা করেছে। ফলে দুবার যুদ্ধবিরতি ভেঙে যাওয়ার উপক্রম হয়।
রাফাহতে দুই ইসরায়েলি সেনা নিহত হওয়ার পর গত ১৯ অক্টোবর ইসরায়েল সেখানে ভয়াবহ হামলা চালায়। এ হামলায় কমপক্ষে ৪৪ ফিলিস্তিনি নিহত হন। প্রায় এক সপ্তাহ পর ওই এলাকায় আরও এক ইসরায়েলি সেনা নিহত হন। ইসরায়েল পাল্টা হামলা চালায়। নিহত হন শতাধিক ফিলিস্তিনি। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী ভূগর্ভস্থ এসব কক্ষে অভিযান চালাচ্ছে। গত বুধবার কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে দুবার আইডিএফ জানায়, তারা ‘ভূগর্ভস্থ অবকাঠামো ধ্বংসের’ অভিযানে গিয়ে ইসরায়েল-অধিকৃত এলাকায় ‘চারজন সশস্ত্র যোদ্ধাকে’ শনাক্ত করে ও গুলি চালায়।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
গাজা উপত্যকার খান ইউনিসে ইউরোপীয় হাসপাতালের নিচ দিয়ে তৈরি করা একটি সুড়ঙ্গ থেকে বেরিয়ে আসছেন ইসরায়েলি সেনারা -এএফপি
সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় যুদ্ধবিরতি চলছে। তবে এ উপত্যকার দক্ষিণের শহর রাফাহর ‘ধ্বংসস্তূপের’ নিচে যুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি।
যুদ্ধবিরতির প্রায় এক মাস অতিক্রান্ত হওয়ার পরও রাফাহর বিভিন্ন সুড়ঙ্গে আটকা পড়ে আছেন অনেক হামাস যোদ্ধা। সুড়ঙ্গের ভেতরে ছড়িয়ে–ছিটিয়ে থাকা কক্ষে অবস্থান করছেন তাঁরা।
কোনোভাবেই যাতে গাজা যুদ্ধবিরতি ভেঙে না পড়ে, সে জন্য একটি স্থায়ী সমাধানের পথ খুঁজে বের করার চেষ্টা করছেন মধ্যস্থতাকারীরা। কিন্তু সুড়ঙ্গে আটকা পড়া হামাস যোদ্ধাদের বিষয়টি এ প্রচেষ্টাকে জটিলতার মুখে ঠেলে দিয়েছে।
যুদ্ধবিরতির পর গাজা মূলত দুটি ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়েছে। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) সদস্যদের সরে যাওয়ার জন্য নির্ধারিত সীমারেখা ‘ইয়েলো লাইন’–এর পূর্ব দিকের অঞ্চলগুলো ইসরায়েলের দখলে। রাফাহও এ অঞ্চলের মধ্যে পড়েছে। আর পশ্চিমে হামাস আবার নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করছে।
যুদ্ধবিরতির পর গাজা মূলত দুটি ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়েছে। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) সদস্যদের প্রত্যাহারের জন্য নির্ধারিত সীমারেখা ‘ইয়েলো লাইন’–এর পূর্ব দিকের এলাকাগুলো এখনো ইসরায়েলের দখলে। রাফাহও এ অঞ্চলের মধ্যে পড়েছে। আর পশ্চিমে হামাস আবার নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করছে।
গাজার ইসরায়েল-নিয়ন্ত্রিত অংশে আটকে থাকা প্রায় ২০০ হামাস যোদ্ধার ভবিষ্যৎ কী হবে—এ প্রশ্ন এখন আর শুধু সামরিক হিসাব-নিকাশের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। এটি পরিণত হয়েছে বহুমাত্রিক কূটনৈতিক সংকটে। এর সুস্পষ্ট কোনো সমাধানের পথ খুঁজে পাওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে। যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার এক মাস পরও সুড়ঙ্গের ছোট ছোট কক্ষের সঠিক সংখ্যা বা অবস্থান নির্ধারণ করা যায়নি। এ সময়ে হামাস যোদ্ধারা ভূগর্ভস্থ সুড়ঙ্গগুলো নিজেদের নিরাপদ ঘাঁটিতে পরিণত করেছেন।
রাফাহতে দুই ইসরায়েলি সেনা নিহত হওয়ার পর গত ১৯ অক্টোবর ইসরায়েল সেখানে ভয়াবহ হামলা চালায়। এ ঘটনায় কমপক্ষে ৪৪ জন ফিলিস্তিনি নিহত হন। এর প্রায় এক সপ্তাহ পর ওই এলাকায় আরও এক ইসরায়েলি সেনা নিহত হন। ইসরায়েল পাল্টা হামলা চালায়। নিহত হন শতাধিক ফিলিস্তিনি।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু স্পষ্ট করে বলেছেন, তিনি সুড়ঙ্গগুলো থেকে হামাস যোদ্ধাদের বের হওয়ার কিংবা হামাস–নিয়ন্ত্রিত গাজায় ফিরে যাওয়ার সুযোগ দেবেন না। অন্যদিকে হামাস বলেছে, তাদের যোদ্ধারা কখনো আত্মসমর্পণ করবেন না কিংবা অস্ত্রও জমা দেবেন না।
দুই ইসরায়েলি সূত্র জানায়, ট্রাম্প প্রশাসন ইসরায়েলকে কার্যকর সমাধানের দিকে এগোতে চাপ দিচ্ছে। মার্কিন দূত ও ট্রাম্পের জামাতা জ্যারেড কুশনারও চলতি সপ্তাহে নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠকে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেছেন। একটি সূত্র বলেছে, যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় ধাপের দিকে এগোতে চায়।
যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় ধাপে গাজায় একটি আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা বাহিনী গঠন, হামাসকে নিরস্ত্র করা ও আরও ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহারের পরিকল্পনা রয়েছে। প্রতিটি বিষয়েই একাধিক দেশের সঙ্গে বড় পরিসরে আলোচনা করা প্রয়োজন। গাজার সুড়ঙ্গে বেশ কিছু হামাস যোদ্ধার আটকে থাকার বিষয়টি এ জটিল কূটনৈতিক সংকটকে আরও জটিল করে তুলেছে।
আরেকটি সূত্র বলেছে, একপর্যায়ে এ যোদ্ধাদের তৃতীয় কোনো দেশে পাঠানোর চিন্তাভাবনা করা হয়েছিল। এ ক্ষেত্রে তুরস্কের নাম প্রস্তাব করা হয়েছিল। কিন্তু বাস্তবে এমনটা ঘটেনি। নেতানিয়াহুর কার্যালয় রাফাহর ‘বন্দী’দের মুক্তির বিষয়ে বিভিন্ন খবর বারবার অস্বীকার করেছে। এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী যুক্তরাষ্ট্রকে বন্দী মুক্তির প্রতিশ্রুতি দেননি। এ–সংক্রান্ত কোনো সমঝোতাও হয়নি।’
এর আগে ইউরোপীয় কাউন্সিল অন ফরেন রিলেশনসের গাজা বিশেষজ্ঞ মুহাম্মদ শেহাদা বলেছিলেন, কোনো সমাধান না হওয়ায় সুড়ঙ্গের এ কক্ষগুলো বিস্ফোরণের অপেক্ষায় থাকা টাইম বোমায় পরিণত হয়েছে। হামাস যোদ্ধাদের কাছে পর্যাপ্ত পরিমাণ খাবার ও পানি নেই। ফলে তাঁদের জন্য মাত্র দুটি পথ খোলা আছে। হয় লড়াই করা, নয়তো আত্মসমর্পণ। হামাস যোদ্ধারা নিজেরাই জানেন না, সুড়ঙ্গগুলোয় এখন কতজন জীবিত আছেন।
বিষয়টি যুদ্ধবিরতির জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, হামাসের কেন্দ্রীয় কমান্ড থেকে বিচ্ছিন্ন এ সুড়ঙ্গ কক্ষগুলো ইসরায়েলি বাহিনীর ওপর সাম্প্রতিক হামলার জন্য দায়ী।
প্রতিশোধ নিতে ইসরায়েল পাল্টা হামলা করেছে। ফলে দুবার যুদ্ধবিরতি ভেঙে যাওয়ার উপক্রম হয়।
রাফাহতে দুই ইসরায়েলি সেনা নিহত হওয়ার পর গত ১৯ অক্টোবর ইসরায়েল সেখানে ভয়াবহ হামলা চালায়। এ হামলায় কমপক্ষে ৪৪ ফিলিস্তিনি নিহত হন। প্রায় এক সপ্তাহ পর ওই এলাকায় আরও এক ইসরায়েলি সেনা নিহত হন। ইসরায়েল পাল্টা হামলা চালায়। নিহত হন শতাধিক ফিলিস্তিনি। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী ভূগর্ভস্থ এসব কক্ষে অভিযান চালাচ্ছে। গত বুধবার কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে দুবার আইডিএফ জানায়, তারা ‘ভূগর্ভস্থ অবকাঠামো ধ্বংসের’ অভিযানে গিয়ে ইসরায়েল-অধিকৃত এলাকায় ‘চারজন সশস্ত্র যোদ্ধাকে’ শনাক্ত করে ও গুলি চালায়।