alt

তাইওয়ান আক্রান্ত হলে চীনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে যাবে জাপান

বিদেশী সংবাদ মাধ্যম : সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫

চীন তাইওয়ান আক্রমণ করলে জাপানের তা ঠেকাতে ভূখণ্ডটিতে সামরিক বল প্রয়োগ করা উচিত। এমনটাই মনে করেন, জাপানারে প্রায় অর্ধেক জনগণ। গতকাল রোববার প্রকাশিত কিয়োদো নিউজের এক জরিপ থেকে এমন চিত্র উঠে এসেছে।

বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, চীন তাইওয়ানে হামলা চালালে টোকিও কি সামষ্টিক আত্মরক্ষার অধিকার প্রয়োগ করবে, তা নিয়ে দ্বিধায় বিভক্ত জাপানের জনগণ। কিয়োদো নিউজের জরিপে ৪৮ দশমিক ৮ শতাংশ এই অধিকার প্রয়োগের পক্ষে মত দিয়েছেন, আর বিপক্ষে ৪৪ দশমিক ২ শতাংশ। অন্যদিকে ৬০ দশমিক ৪ শতাংশ উত্তরদাতা জাপানের প্রধানমন্ত্রী সানায়ে তাকাইচির প্রতিরক্ষা ব্যয় বাড়ানোর পরিকল্পনাকে সমর্থন করেছেন।

এই জনমত জরিপ প্রকাশ পেল এমন এক সময়ে, যখন তাইওয়ান প্রসঙ্গে তাকাইচির মন্তব্যকে ঘিরে টোকিও–বেইজিংয়ের কূটনৈতিক টানাপোড়েন তীব্র হয়েছে। গত ৭ নভেম্বর জাপানের প্রধানমন্ত্রী বলেন, চীন যদি তাইওয়ানে হামলা চালায়, তা জাপানের জন্য ‘অস্তিত্ব-হুমকির পরিস্থিতি’ তৈরি করতে পারে এবং টোকিও সম্ভাব্য সামরিক প্রতিক্রিয়া জানাতে পারে।

বেইজিং তাইওয়ানকে নিজের অঞ্চল বলে দাবি করে এবং প্রয়োজনে বল প্রয়োগের পথও খোলা রেখেছে। জাপানের সীমানা থেকে দ্বীপটি মাত্র ১১০ কিলোমিটার দূরে। তাইওয়ান সরকার অবশ্য চীনের সার্বভৌমত্ব দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করে। তাকাইচির মন্তব্যে ক্ষুব্ধ চীন শুধু নিন্দাই জানায়নি, বরং তাদের নাগরিকদের জাপানে ভ্রমণে সতর্কতাও দিয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী তাকাইচি এরই মধ্যে ঘোষণা দিয়েছেন যে ২০২৭ সালের আগে—চলতি অর্থবছরেই—তিনি দেশের প্রতিরক্ষা ব্যয় মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ২ শতাংশে উন্নীত করবেন। গত মাসের নীতিবিষয়ক ভাষণে তিনি এই লক্ষ্য সামনে আনেন।

কিয়োদোর মতে, তাকাইচি মন্ত্রিসভার প্রতি জনগণের সমর্থনের হার ৬৯ দশমিক ৯ শতাংশে উঠেছে, যা গত মাসের তুলনায় ৫ দশমিক ৫ শতাংশ বেশি।

এদিকে, গত শুক্রবার চীন জাপানকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে—তাইওয়ান ইস্যুতে যদি জাপান বল প্রয়োগ করে, তবে তারা ‘চূর্ণ-বিচূর্ণ সামরিক পরাজয়ের’ মুখোমুখি হবে। তাকাইচির মন্তব্যে বেইজিং এতটাই ক্ষিপ্ত যে তারা নিজ দেশের নাগরিকদের জাপান ভ্রমণ থেকেও বিরত থাকতে বলেছে।

শুক্রবার টোকিও বেইজিংয়ের রাষ্ট্রদূতকে তলব করে এক শীর্ষ চীনা কূটনীতিকের অনলাইন পোস্টের প্রতিবাদ জানায়। গত এক সপ্তাহ ধরে চলা এ বাগ্ যুদ্ধের এটি ছিল সর্বশেষ পর্ব। তাইওয়ান প্রসঙ্গে গত সপ্তাহে পার্লামেন্টে দেওয়া মন্তব্যে তাকাইচি বলেছিলেন, চীনের হামলা ‘অস্তিত্ব-হুমকির পরিস্থিতি’ তৈরি করতে পারে এবং জাপান সামরিক প্রতিক্রিয়ায় যেতে পারে। এরপর থেকেই উত্তেজনা বাড়তে থাকে।

গত শনিবার ওসাকার চীনা কনসাল জুয়ে জিয়ান এক সংবাদ প্রতিবেদন শেয়ার করে ক্যাপশনে লিখেন ‘যে তাঁর নোংরা নাক অন্যের ব্যাপারে গলায় দেয়, তা কেটে ফেলা উচিত।’ পরে পোস্টটি মুছে ফেলা হয়। জাপানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এটিকে ‘চরম অনুপযুক্ত’ মন্তব্য বলে রাষ্ট্রদূতকে তলব করে তীব্র প্রতিবাদ জানায়।

জাপানের কিছু জ্যেষ্ঠ রাজনীতিবিদ জুয়ের বহিষ্কার দাবি করলেও টোকিও এখন পর্যন্ত শুধু বেইজিংকে ‘উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার’ কথা বলেছে। এর বেশি কিছু জানায়নি। চীনা প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জিয়াং বিন বলেছেন, তাকাইচির মন্তব্য অত্যন্ত দায়িত্বজ্ঞানহীন ও বিপজ্জনক। তিনি হুঁশিয়ার করেন, ‘জাপান যদি ইতিহাস থেকে শিক্ষা না নেয় এবং ঝুঁকি নিয়ে তাইওয়ান প্রশ্নে শক্তি প্রয়োগে হস্তক্ষেপ করে, তবে ইস্পাত-ইচ্ছার পিপলস লিবারেশন আর্মির কাছে বিধ্বংসী পরাজয়ের শিকার হবে এবং ভয়াবহ মূল্য দিতে হবে।’

বৃহস্পতিবার চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জাপানের রাষ্ট্রদূতকে তলব করে তাকাইচির বক্তব্যের বিরুদ্ধে ‘কঠোর প্রতিবাদ’ জানিয়েছে। দুই বছরের বেশি সময় পর এ ধরনের তলব করা হলো। এর আগে ২০২৩ সালের আগস্টে ফুকুশিমার দূষিত পানি সমুদ্রে ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে তারা জাপানি রাষ্ট্রদূতকে ডেকেছিল। শুক্রবার মন্ত্রণালয় জাপানের সাম্প্রতিক সামরিক ও নিরাপত্তা নীতির ওপরও ‘গুরুতর উদ্বেগ’ প্রকাশ করেছে, বিশেষ করে জাপানের পরমাণু-বিরোধী নীতি নিয়ে তৈরি হওয়া অস্পষ্টতা নিয়ে।

ছবি

সড়ক দুর্ঘটনায় সৌদি আরবে ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী নিহত

ছবি

ভেনেজুয়েলায় মাদুরোকে উৎখাতের প্রচেষ্টা ট্রাম্পের!

ছবি

ডান-বামে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে দ্বিতীয় দফায় গড়াল চিলির প্রেসিডেন্ট নির্বাচন

ছবি

পাকিস্তানের ওপর অর্থনৈতিক নির্ভরতা কমাতে চায় আফগানিস্তান

ছবি

যুদ্ধবিরতির এক মাস পরও গাজার সুড়ঙ্গগুলোয় কেন আটকে আছেন হামাস

ছবি

শার্লটে অবৈধ অভিবাসীবিরোধী ফেডারেল অভিযান শুরু

ছবি

এবার মেক্সিকোতে জেন-জি ধাঁচে বিক্ষোভ

ছবি

সৌদি আরবে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি বিদেশি গ্রেপ্তার

ছবি

ফিলিপাইনে হাজারো মানুষের বিক্ষোভ, প্রেসিডেন্টের পদত্যাগ দাবি

ছবি

ট্রাম্প বনাম বিবিসির লড়াই, এরপর কী

ছবি

নীতিতে সংস্কার, আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য

ছবি

কপে মতবিরোধ তীব্র, চুক্তি নিয়ে অনিশ্চয়তা

ছবি

মামদানির প্রশাসনে কাজ করতে ৫০ হাজার আবেদন

ছবি

গ্রেপ্তার ও বিচার থেকে আজীবন দায়মুক্তি পেলেন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান

ছবি

এপস্টেইন–ক্লিনটন সম্পর্কসহ প্রভাবশালীদের বিরুদ্ধে তদন্তে নির্দেশ ট্রাম্পের, নজরদারিতে যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগ

ছবি

জম্মু-কাশ্মীরে থানায় বিস্ফোরণে নিহত ৯

ছবি

ক্ষমা চেয়েও রক্ষা হচ্ছে না বিবিসির, মামলা করছেন ট্রাম্প

ছবি

মূল্যস্ফীতির শঙ্কায় খাদ্যদ্রব্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

ছবি

চীন সীমান্তে নতুন বিমানঘাঁটি চালু করল ভারত

ছবি

নীরবে যুদ্ধোত্তর গাজার নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে হামাস

ছবি

দিল্লি বিস্ফোরণে কাশ্মীর-সংযোগ খতিয়ে দেখছে ভারতীয় পুলিশ

ছবি

ল্যাটিন আমেরিকায় নতুন সামরিক অভিযানের ঘোষণা

ছবি

পশ্চিম তীরে মসজিদে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় বিশ্বসম্প্রদায়ের তীব্র নিন্দা

ছবি

গাজায় বাহিনী গঠনের মার্কিন প্রস্তাবে আপত্তি চীন-রাশিয়ার

ছবি

আমাজনের উল্টো আচরণ

ছবি

ট্রাম্প কেন পুতিনকে যুদ্ধ থামাতে রাজি করাতে পারছেন না?

ছবি

২৩০ বছর পর যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ হচ্ছে এক সেন্টের মুদ্রা উৎপাদন

ছবি

জলবায়ু সংকট আসলে স্বাস্থ্য সংকট: ডব্লিউএইচও

ছবি

মহাকাশে পারমাণবিক অস্ত্র মজুত করছে রাশিয়া: ম্যাখোঁ

ছবি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো ইতিহাসের দীর্ঘতম শাটডাউন

ছবি

আফগানিস্তানের প্রতি ১০ পরিবারের ৯টিই অনাহার বা ঋণে জর্জরিত

ছবি

নয়াদিল্লি ও ইসলামাবাদে বিস্ফোরণ, কাকতালীয় নাকি ষড়যন্ত্র

ছবি

বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত জারা: মামদানির নির্বাচনী প্রচারে নেপথ্য কুশলী

ছবি

ভেনেজুয়েলা যেকোনও মার্কিন সামরিক আগ্রাসন মোকাবেলায় সশস্ত্র বাহিনী প্রস্তুত: প্রতিরক্ষামন্ত্রী

ছবি

চীনের কার্বন নিঃসরণ কখনও কম, কখনও স্থিতিশীল

ছবি

মার্কিন হামলার শঙ্কায় সশস্ত্র বাহিনীকে প্রস্তুত করছে ভেনেজুয়েলা

tab

তাইওয়ান আক্রান্ত হলে চীনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে যাবে জাপান

বিদেশী সংবাদ মাধ্যম

সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫

চীন তাইওয়ান আক্রমণ করলে জাপানের তা ঠেকাতে ভূখণ্ডটিতে সামরিক বল প্রয়োগ করা উচিত। এমনটাই মনে করেন, জাপানারে প্রায় অর্ধেক জনগণ। গতকাল রোববার প্রকাশিত কিয়োদো নিউজের এক জরিপ থেকে এমন চিত্র উঠে এসেছে।

বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, চীন তাইওয়ানে হামলা চালালে টোকিও কি সামষ্টিক আত্মরক্ষার অধিকার প্রয়োগ করবে, তা নিয়ে দ্বিধায় বিভক্ত জাপানের জনগণ। কিয়োদো নিউজের জরিপে ৪৮ দশমিক ৮ শতাংশ এই অধিকার প্রয়োগের পক্ষে মত দিয়েছেন, আর বিপক্ষে ৪৪ দশমিক ২ শতাংশ। অন্যদিকে ৬০ দশমিক ৪ শতাংশ উত্তরদাতা জাপানের প্রধানমন্ত্রী সানায়ে তাকাইচির প্রতিরক্ষা ব্যয় বাড়ানোর পরিকল্পনাকে সমর্থন করেছেন।

এই জনমত জরিপ প্রকাশ পেল এমন এক সময়ে, যখন তাইওয়ান প্রসঙ্গে তাকাইচির মন্তব্যকে ঘিরে টোকিও–বেইজিংয়ের কূটনৈতিক টানাপোড়েন তীব্র হয়েছে। গত ৭ নভেম্বর জাপানের প্রধানমন্ত্রী বলেন, চীন যদি তাইওয়ানে হামলা চালায়, তা জাপানের জন্য ‘অস্তিত্ব-হুমকির পরিস্থিতি’ তৈরি করতে পারে এবং টোকিও সম্ভাব্য সামরিক প্রতিক্রিয়া জানাতে পারে।

বেইজিং তাইওয়ানকে নিজের অঞ্চল বলে দাবি করে এবং প্রয়োজনে বল প্রয়োগের পথও খোলা রেখেছে। জাপানের সীমানা থেকে দ্বীপটি মাত্র ১১০ কিলোমিটার দূরে। তাইওয়ান সরকার অবশ্য চীনের সার্বভৌমত্ব দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করে। তাকাইচির মন্তব্যে ক্ষুব্ধ চীন শুধু নিন্দাই জানায়নি, বরং তাদের নাগরিকদের জাপানে ভ্রমণে সতর্কতাও দিয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী তাকাইচি এরই মধ্যে ঘোষণা দিয়েছেন যে ২০২৭ সালের আগে—চলতি অর্থবছরেই—তিনি দেশের প্রতিরক্ষা ব্যয় মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ২ শতাংশে উন্নীত করবেন। গত মাসের নীতিবিষয়ক ভাষণে তিনি এই লক্ষ্য সামনে আনেন।

কিয়োদোর মতে, তাকাইচি মন্ত্রিসভার প্রতি জনগণের সমর্থনের হার ৬৯ দশমিক ৯ শতাংশে উঠেছে, যা গত মাসের তুলনায় ৫ দশমিক ৫ শতাংশ বেশি।

এদিকে, গত শুক্রবার চীন জাপানকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে—তাইওয়ান ইস্যুতে যদি জাপান বল প্রয়োগ করে, তবে তারা ‘চূর্ণ-বিচূর্ণ সামরিক পরাজয়ের’ মুখোমুখি হবে। তাকাইচির মন্তব্যে বেইজিং এতটাই ক্ষিপ্ত যে তারা নিজ দেশের নাগরিকদের জাপান ভ্রমণ থেকেও বিরত থাকতে বলেছে।

শুক্রবার টোকিও বেইজিংয়ের রাষ্ট্রদূতকে তলব করে এক শীর্ষ চীনা কূটনীতিকের অনলাইন পোস্টের প্রতিবাদ জানায়। গত এক সপ্তাহ ধরে চলা এ বাগ্ যুদ্ধের এটি ছিল সর্বশেষ পর্ব। তাইওয়ান প্রসঙ্গে গত সপ্তাহে পার্লামেন্টে দেওয়া মন্তব্যে তাকাইচি বলেছিলেন, চীনের হামলা ‘অস্তিত্ব-হুমকির পরিস্থিতি’ তৈরি করতে পারে এবং জাপান সামরিক প্রতিক্রিয়ায় যেতে পারে। এরপর থেকেই উত্তেজনা বাড়তে থাকে।

গত শনিবার ওসাকার চীনা কনসাল জুয়ে জিয়ান এক সংবাদ প্রতিবেদন শেয়ার করে ক্যাপশনে লিখেন ‘যে তাঁর নোংরা নাক অন্যের ব্যাপারে গলায় দেয়, তা কেটে ফেলা উচিত।’ পরে পোস্টটি মুছে ফেলা হয়। জাপানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এটিকে ‘চরম অনুপযুক্ত’ মন্তব্য বলে রাষ্ট্রদূতকে তলব করে তীব্র প্রতিবাদ জানায়।

জাপানের কিছু জ্যেষ্ঠ রাজনীতিবিদ জুয়ের বহিষ্কার দাবি করলেও টোকিও এখন পর্যন্ত শুধু বেইজিংকে ‘উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার’ কথা বলেছে। এর বেশি কিছু জানায়নি। চীনা প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র জিয়াং বিন বলেছেন, তাকাইচির মন্তব্য অত্যন্ত দায়িত্বজ্ঞানহীন ও বিপজ্জনক। তিনি হুঁশিয়ার করেন, ‘জাপান যদি ইতিহাস থেকে শিক্ষা না নেয় এবং ঝুঁকি নিয়ে তাইওয়ান প্রশ্নে শক্তি প্রয়োগে হস্তক্ষেপ করে, তবে ইস্পাত-ইচ্ছার পিপলস লিবারেশন আর্মির কাছে বিধ্বংসী পরাজয়ের শিকার হবে এবং ভয়াবহ মূল্য দিতে হবে।’

বৃহস্পতিবার চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জাপানের রাষ্ট্রদূতকে তলব করে তাকাইচির বক্তব্যের বিরুদ্ধে ‘কঠোর প্রতিবাদ’ জানিয়েছে। দুই বছরের বেশি সময় পর এ ধরনের তলব করা হলো। এর আগে ২০২৩ সালের আগস্টে ফুকুশিমার দূষিত পানি সমুদ্রে ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে তারা জাপানি রাষ্ট্রদূতকে ডেকেছিল। শুক্রবার মন্ত্রণালয় জাপানের সাম্প্রতিক সামরিক ও নিরাপত্তা নীতির ওপরও ‘গুরুতর উদ্বেগ’ প্রকাশ করেছে, বিশেষ করে জাপানের পরমাণু-বিরোধী নীতি নিয়ে তৈরি হওয়া অস্পষ্টতা নিয়ে।

back to top