ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সপ্তাহব্যাপী উচ্চ পর্যায়ের একাধিক বৈঠক করার পরে রোববার (১৬ নভেম্বর) মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প জানালেন, ভেনেজুয়েলায় কী করা হবে, সেবিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছেন তিনি। তবে সেই সিদ্ধান্ত ঠিক কী, তা খোলসা করেননি ট্রাম্প। দক্ষিণ আমেরিকার দেশ ভেনেজুয়েলার শাসক নিকোলাস মাদুরোকে উৎখাত করতে আগ্রাসী পদক্ষেপের কথা ভাবছে ট্রাম্প প্রশাসন।
আমেরিকার প্রতিরক্ষা দফতর পেন্টাগন এই সামরিক অভিযানের নাম দিয়েছে ‘অপারেশন সাদার্ন স্পিয়ার’। গত কয়েক দিন ধরে বিভিন্ন দফতরের শীর্ষ কর্মকর্তারা প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে দফায় দফায় আলোচনা করে এই অভিযানের লাভ ও লোকসানের দিকগুলি খতিয়ে দেখেছেন।
ট্রাম্প প্রশাসনের যে সব কর্মকর্তা প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠক করেন তাদের মধ্যে রয়েছেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী পিট হেগসেথ, জয়েন্ট চিফস অব স্টাফের চেয়ারম্যান ড্যান কেন এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও। ইতিমধ্যেই ভেনেজুয়েলা উপকূলে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় রণতরী ‘ইউএসএস জেরাল্ড আর ফোর্ড’-সহ আমেরিকান নৌসেনার অন্তত এক ডজন জাহাজ ও ১৫ হাজার সেনা।
এই সাজ-সাজ রবের মধ্যেই প্রেসিডেন্টের বিশেষ বিমান এয়ার ফোর্স ওয়ানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে ট্রাম্প বলেন, মাদক পাচার ও অবৈধ অভিবাসীদের রুখতে আমার একটা স্পষ্ট পরিকল্পনা রয়েছে। আমি এ বিষয়ে একটা সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছি।
ইকুয়েডরে বিদেশি সামরিক ঘাঁটি ফেরানোর প্রস্তাবে ‘না’ ভোট এগিয়ে
কী ভেবেছি, তা আপনাদের এখনই বলতে পারব না, কিন্তু আমার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়ে গিয়েছে। গত কয়েক সপ্তাহ ধরে ভেনেজুয়েলা উপকূলে একাধিক নৌকা ও ছোট জাহাজ লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে আমেরিকা। ওয়াশিংটনের দাবি, সেগুলিতে মাদক পাচার করা হচ্ছিল এবং শুধু মাদক পাচারকারীদের মারার জন্যই হামলা চালানো হয়েছিল। মাদুরো অবশ্য সে কথা মানতে নারাজ। তিনি আমেরিকাকে পাল্টা হুমকি দিয়ে বলেছেন, কোনও কারণ ছাড়া এভাবে যুদ্ধ বাধিয়ে দিলে আমেরিকাকে ভিয়েতনাম যুদ্ধের মতো ফলভুগতে হবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫
সপ্তাহব্যাপী উচ্চ পর্যায়ের একাধিক বৈঠক করার পরে রোববার (১৬ নভেম্বর) মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প জানালেন, ভেনেজুয়েলায় কী করা হবে, সেবিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছেন তিনি। তবে সেই সিদ্ধান্ত ঠিক কী, তা খোলসা করেননি ট্রাম্প। দক্ষিণ আমেরিকার দেশ ভেনেজুয়েলার শাসক নিকোলাস মাদুরোকে উৎখাত করতে আগ্রাসী পদক্ষেপের কথা ভাবছে ট্রাম্প প্রশাসন।
আমেরিকার প্রতিরক্ষা দফতর পেন্টাগন এই সামরিক অভিযানের নাম দিয়েছে ‘অপারেশন সাদার্ন স্পিয়ার’। গত কয়েক দিন ধরে বিভিন্ন দফতরের শীর্ষ কর্মকর্তারা প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে দফায় দফায় আলোচনা করে এই অভিযানের লাভ ও লোকসানের দিকগুলি খতিয়ে দেখেছেন।
ট্রাম্প প্রশাসনের যে সব কর্মকর্তা প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠক করেন তাদের মধ্যে রয়েছেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী পিট হেগসেথ, জয়েন্ট চিফস অব স্টাফের চেয়ারম্যান ড্যান কেন এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও। ইতিমধ্যেই ভেনেজুয়েলা উপকূলে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় রণতরী ‘ইউএসএস জেরাল্ড আর ফোর্ড’-সহ আমেরিকান নৌসেনার অন্তত এক ডজন জাহাজ ও ১৫ হাজার সেনা।
এই সাজ-সাজ রবের মধ্যেই প্রেসিডেন্টের বিশেষ বিমান এয়ার ফোর্স ওয়ানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে ট্রাম্প বলেন, মাদক পাচার ও অবৈধ অভিবাসীদের রুখতে আমার একটা স্পষ্ট পরিকল্পনা রয়েছে। আমি এ বিষয়ে একটা সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছি।
ইকুয়েডরে বিদেশি সামরিক ঘাঁটি ফেরানোর প্রস্তাবে ‘না’ ভোট এগিয়ে
কী ভেবেছি, তা আপনাদের এখনই বলতে পারব না, কিন্তু আমার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়ে গিয়েছে। গত কয়েক সপ্তাহ ধরে ভেনেজুয়েলা উপকূলে একাধিক নৌকা ও ছোট জাহাজ লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে আমেরিকা। ওয়াশিংটনের দাবি, সেগুলিতে মাদক পাচার করা হচ্ছিল এবং শুধু মাদক পাচারকারীদের মারার জন্যই হামলা চালানো হয়েছিল। মাদুরো অবশ্য সে কথা মানতে নারাজ। তিনি আমেরিকাকে পাল্টা হুমকি দিয়ে বলেছেন, কোনও কারণ ছাড়া এভাবে যুদ্ধ বাধিয়ে দিলে আমেরিকাকে ভিয়েতনাম যুদ্ধের মতো ফলভুগতে হবে।