ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
তাইওয়ান ইস্যুতে চলমান কূটনৈতিক দ্বন্দ্বের মাঝে চীন বলেছে, তারা জাপানে অতীতের ‘সামরিকবাদ’ মতাদর্শকে পুনরায় ফিরতে দেবে না। বেইজিং এক-চীন নীতির ওপর আন্তর্জাতিক ঐকমত্য বজায় রাখতে কাজ করবে।
সিনহুয়া সংবাদ সংস্থা জানিয়েছে, শনিবার চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই বলেন, ‘চীন কখনই জাপানের ডানপন্থী শক্তিগুলোকে ইতিহাসের চাকা ঘুরিয়ে দিতে দেবে না, কিংবা বহিরাগত শক্তিগুলোকে চীনের তাইওয়ান অঞ্চলে হস্তক্ষেপ করতে অথবা জাপানি সামরিকবাদকে ফিরে আসতে দেবে না।’
তিনি আরও বলেন, বেইজিং ‘এক-চীন নীতির ওপর আন্তর্জাতিক ঐকমত্য বজায় রাখতে এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বিজয়ের কষ্টার্জিত ফলাফলগুলোকে যৌথভাবে রক্ষা করতে সকল পক্ষের সঙ্গে কাজ করবে।’ জাপানের প্রধানমন্ত্রী সানে তাকাইচি সম্প্রতি বলেছেন, তাইওয়ানের ওপর চীনের যে কোনো হস্তক্ষেপ টোকিওর জন্য তার নিরাপত্তা আইনের অধীনে ‘বেঁচে থাকার জন্য হুমকিস্বরূপ পরিস্থিতি’ হতে পারে। এর ফলে জাপান সম্ভাব্যভাবে ‘সম্মিলিত আত্মরক্ষার অধিকার প্রয়োগ’ করতে পারে।
চলতি মাসের শুরুতে দক্ষিণ কোরিয়ায় এশিয়া-প্যাসিফিক অর্থনৈতিক সহযোগিতা ফোরামের ফাঁকে তাকাইচি চীনের নেতা শি জিনপিংয়ের সঙ্গে দেখা করার কয়েকদিন পর দুই দেশের কূটনৈতিক উত্তেজনা দেখা যায়।
তাইওয়ান সম্পর্কে তাকাইচির মন্তব্যের পর লাখ লাখ চীনা পর্যটক জাপান ভ্রমণ বাতিল করেছেন বলে জানা গেছে। অন্যদিকে টোকিও জানিয়েছে, বেইজিং সামুদ্রিক খাবার আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। চীন জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে সংস্কৃতি মন্ত্রীদের একটি ত্রিপক্ষীয় বৈঠকও স্থগিত করেছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৫
তাইওয়ান ইস্যুতে চলমান কূটনৈতিক দ্বন্দ্বের মাঝে চীন বলেছে, তারা জাপানে অতীতের ‘সামরিকবাদ’ মতাদর্শকে পুনরায় ফিরতে দেবে না। বেইজিং এক-চীন নীতির ওপর আন্তর্জাতিক ঐকমত্য বজায় রাখতে কাজ করবে।
সিনহুয়া সংবাদ সংস্থা জানিয়েছে, শনিবার চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই বলেন, ‘চীন কখনই জাপানের ডানপন্থী শক্তিগুলোকে ইতিহাসের চাকা ঘুরিয়ে দিতে দেবে না, কিংবা বহিরাগত শক্তিগুলোকে চীনের তাইওয়ান অঞ্চলে হস্তক্ষেপ করতে অথবা জাপানি সামরিকবাদকে ফিরে আসতে দেবে না।’
তিনি আরও বলেন, বেইজিং ‘এক-চীন নীতির ওপর আন্তর্জাতিক ঐকমত্য বজায় রাখতে এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বিজয়ের কষ্টার্জিত ফলাফলগুলোকে যৌথভাবে রক্ষা করতে সকল পক্ষের সঙ্গে কাজ করবে।’ জাপানের প্রধানমন্ত্রী সানে তাকাইচি সম্প্রতি বলেছেন, তাইওয়ানের ওপর চীনের যে কোনো হস্তক্ষেপ টোকিওর জন্য তার নিরাপত্তা আইনের অধীনে ‘বেঁচে থাকার জন্য হুমকিস্বরূপ পরিস্থিতি’ হতে পারে। এর ফলে জাপান সম্ভাব্যভাবে ‘সম্মিলিত আত্মরক্ষার অধিকার প্রয়োগ’ করতে পারে।
চলতি মাসের শুরুতে দক্ষিণ কোরিয়ায় এশিয়া-প্যাসিফিক অর্থনৈতিক সহযোগিতা ফোরামের ফাঁকে তাকাইচি চীনের নেতা শি জিনপিংয়ের সঙ্গে দেখা করার কয়েকদিন পর দুই দেশের কূটনৈতিক উত্তেজনা দেখা যায়।
তাইওয়ান সম্পর্কে তাকাইচির মন্তব্যের পর লাখ লাখ চীনা পর্যটক জাপান ভ্রমণ বাতিল করেছেন বলে জানা গেছে। অন্যদিকে টোকিও জানিয়েছে, বেইজিং সামুদ্রিক খাবার আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। চীন জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে সংস্কৃতি মন্ত্রীদের একটি ত্রিপক্ষীয় বৈঠকও স্থগিত করেছে।