জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ইরানের ভোট দেয়ার অধিকার কেড়ে নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মাদ জাওয়াদ জারিফ।
তিনি বলেছেন, আমেরিকার অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞার কারণে ইরান খাদ্য ও জরুরি ওষুধ কিনতে পারছে না। অথচ সে বিষয়টি উপেক্ষা করে চলেছে জাতিসংঘ। খবর পার্সটুডের
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় জাওয়াদ জারিফ এক টুইটার পোস্টে জানিয়েছেন, কাগজে-কলমে জাতিসংঘ ইরানকে তার ভোট দেয়ার অধিকার থেকে বঞ্চিত করেছে। একদিন আগে জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস, জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের সভাপতি ভলকানো বোজরিখকে লেখা এক চিঠিতে জানিয়েছেন, ইরানকে ভোটের অধিকার ফিরে পেতে হলে এক কোটি ৬২ লাখ ৫১ হাজার ডলার পরিশোধ করতে হবে।
এ সম্পর্কে জাওয়াদ জারিফ তার টুইটার বার্তায় লিখেছেন, ইরানের বিরুদ্ধে মার্কিন অর্থনৈতিক সন্ত্রাসবাদের বিষয়টি জাতিসংঘ মোটেই বিবেচনা করেনি। মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কারণে ইরান খাদ্য কেনার মত জরুরি কাজে অর্থ ব্যয় করতে পারছে না সে বিষয়টিও উপেক্ষিত থেকে গেছে।
জাতিসংঘ সনদের ১৯ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুসারে যেসব দেশ দুই বছর জাতিসংঘকে বার্ষিক চাঁদা দিতে ব্যর্থ হবে, সাধারণ পরিষদে তাদের ভোটের অধিকার বাতিল হবে। এই কারণে ইরান, মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র, কমোরোস, কঙ্গো, লিবিয়া, নাইজার, সাও তোমে এন্ড প্রিনসিপ, দক্ষিণ সুদান এবং জিম্বাবুয়ের ভোটের অধিকার বাতিল করা হয়েছে।
মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কারণে বিভিন্ন দেশে আটকে থাকা অর্থ সংগ্রহ করতে পারছে না ইরান। ফলে জাতিসংঘের চাঁদা দিতে পারেনি দেশটি।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শুক্রবার, ০৪ জুন ২০২১
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ইরানের ভোট দেয়ার অধিকার কেড়ে নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মাদ জাওয়াদ জারিফ।
তিনি বলেছেন, আমেরিকার অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞার কারণে ইরান খাদ্য ও জরুরি ওষুধ কিনতে পারছে না। অথচ সে বিষয়টি উপেক্ষা করে চলেছে জাতিসংঘ। খবর পার্সটুডের
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় জাওয়াদ জারিফ এক টুইটার পোস্টে জানিয়েছেন, কাগজে-কলমে জাতিসংঘ ইরানকে তার ভোট দেয়ার অধিকার থেকে বঞ্চিত করেছে। একদিন আগে জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস, জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের সভাপতি ভলকানো বোজরিখকে লেখা এক চিঠিতে জানিয়েছেন, ইরানকে ভোটের অধিকার ফিরে পেতে হলে এক কোটি ৬২ লাখ ৫১ হাজার ডলার পরিশোধ করতে হবে।
এ সম্পর্কে জাওয়াদ জারিফ তার টুইটার বার্তায় লিখেছেন, ইরানের বিরুদ্ধে মার্কিন অর্থনৈতিক সন্ত্রাসবাদের বিষয়টি জাতিসংঘ মোটেই বিবেচনা করেনি। মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কারণে ইরান খাদ্য কেনার মত জরুরি কাজে অর্থ ব্যয় করতে পারছে না সে বিষয়টিও উপেক্ষিত থেকে গেছে।
জাতিসংঘ সনদের ১৯ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুসারে যেসব দেশ দুই বছর জাতিসংঘকে বার্ষিক চাঁদা দিতে ব্যর্থ হবে, সাধারণ পরিষদে তাদের ভোটের অধিকার বাতিল হবে। এই কারণে ইরান, মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র, কমোরোস, কঙ্গো, লিবিয়া, নাইজার, সাও তোমে এন্ড প্রিনসিপ, দক্ষিণ সুদান এবং জিম্বাবুয়ের ভোটের অধিকার বাতিল করা হয়েছে।
মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কারণে বিভিন্ন দেশে আটকে থাকা অর্থ সংগ্রহ করতে পারছে না ইরান। ফলে জাতিসংঘের চাঁদা দিতে পারেনি দেশটি।