সুদানে সেনা অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ চলছেই। বুধবার (১৭ নভেম্বর) সেখানে চলমান বিক্ষোভে গুলিবর্ষণ করে নিরাপত্তারক্ষী বাহিনী। তাদের গুলিতে কমপক্ষে ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছে শতাধিক। খবর রয়টার্সের।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে রয়টার্স বলছে, বুধবার ওই বিক্ষোভে অংশ নেওয়া মানুষকে ছত্রভঙ্গ করতে গুলি ও টিয়ার গ্যাস নিক্ষেপ করে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা। রাজধানী খার্তুমসহ তিনটি শহরেই এই বিক্ষোভে গুলি চালানো হয়। একইসঙ্গে এই শহরগুলোতে মোবাইল ফোন সেবাও বন্ধ করে দেওয়া হয়।
রয়টার্সের এক প্রত্যক্ষ্যদর্শী বলছেন, বিক্ষোভের সময় মানুষরাস্তায় ব্যারিকেড দিয়ে বাধা সৃষ্টি করলে রাস্তাগুলোতে যানবাহন শূন্য হয়ে যায়।
সেন্ট্রাল কমিটি অব সুদানিজ ডক্টরস (সিসিএসডি) এক বিবৃতিতে বলেছে, বিভিন্ন এলাকায় বিক্ষোভে ব্যাপকভাবে গুলি করেছে সেনাবাহিনী। এতে অনেকে গুরুতর আহত হয়েছেন।
গেল ২৫ অক্টোবর সুদানের শীর্ষ জেনারেল আবদেল ফাত্তাহ আল-বুরহান সামরিক অভ্যুত্থানের পর দেশটিতে জরুরি অবস্থা জারি করেন। ভেঙে দেন সার্বভৌম পরিষদ এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। সেই সঙ্গে অনেক বেসামরিক নেতাকেও আটক করেন।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বৃহস্পতিবার, ১৮ নভেম্বর ২০২১
সুদানে সেনা অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ চলছেই। বুধবার (১৭ নভেম্বর) সেখানে চলমান বিক্ষোভে গুলিবর্ষণ করে নিরাপত্তারক্ষী বাহিনী। তাদের গুলিতে কমপক্ষে ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছে শতাধিক। খবর রয়টার্সের।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে রয়টার্স বলছে, বুধবার ওই বিক্ষোভে অংশ নেওয়া মানুষকে ছত্রভঙ্গ করতে গুলি ও টিয়ার গ্যাস নিক্ষেপ করে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা। রাজধানী খার্তুমসহ তিনটি শহরেই এই বিক্ষোভে গুলি চালানো হয়। একইসঙ্গে এই শহরগুলোতে মোবাইল ফোন সেবাও বন্ধ করে দেওয়া হয়।
রয়টার্সের এক প্রত্যক্ষ্যদর্শী বলছেন, বিক্ষোভের সময় মানুষরাস্তায় ব্যারিকেড দিয়ে বাধা সৃষ্টি করলে রাস্তাগুলোতে যানবাহন শূন্য হয়ে যায়।
সেন্ট্রাল কমিটি অব সুদানিজ ডক্টরস (সিসিএসডি) এক বিবৃতিতে বলেছে, বিভিন্ন এলাকায় বিক্ষোভে ব্যাপকভাবে গুলি করেছে সেনাবাহিনী। এতে অনেকে গুরুতর আহত হয়েছেন।
গেল ২৫ অক্টোবর সুদানের শীর্ষ জেনারেল আবদেল ফাত্তাহ আল-বুরহান সামরিক অভ্যুত্থানের পর দেশটিতে জরুরি অবস্থা জারি করেন। ভেঙে দেন সার্বভৌম পরিষদ এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। সেই সঙ্গে অনেক বেসামরিক নেতাকেও আটক করেন।