alt

সংলাপ না সংঘাত, পুতিনকে যুক্তরাষ্ট্র

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : সোমবার, ১০ জানুয়ারী ২০২২

রাশিয়ার সৈন্য ইউক্রেন সীমান্তে সমাবেশের বিষয়ে কঠোর অবস্থান তুলে ধরল যুক্তরাষ্ট্র। সংলাপ বা সংঘাত—এই দুইয়ের মধ্যে যেকোনো একটিকে বেছে নিতে হবে রাশিয়াকে। ইউক্রেন নিয়ে আন্তর্জাতিক কূটনীতির অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ এ সময়ে কথাগুলো বলল যুক্তরাষ্ট্র।

রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের জ্যেষ্ঠ কূটনীতিক এবং সেনা কমর্কর্তারা গতকাল রোববার সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় নৈশভোজে বসেছিলেন। আজ সোমবারের আনুষ্ঠানিক আলোচনার আগে এ নৈশভোজ ছিল। গত মাসে ন্যাটো ও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এ খসড়া চুক্তি হয়। এর অনেকগুলোই যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে মেনে নেওয়া অসম্ভব। কারণ, এর মধ্যে একটি হলো ইউক্রেনকে কখনোই ন্যাটোর সদস্য করা যাবে না।

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনের দেওয়া তথ্য অনুসারে, রাশিয়া ইউক্রেন সীমান্তে এক লাখ সৈন্যের সমাবেশ ঘটিয়েছে। দ্রুত নোটিশে আরও লাখখানেক সৈন্য জড়ো করার প্রস্তুতি নিয়েছে। গতকাল ব্লিঙ্কেন বলেন, চলতি সপ্তাহের কূটনীতিক আলোচনা রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের জন্য অত্যন্ত তাৎপর্যবহ।

ব্লিঙ্কেনের কথা, আমাদের সামনে দুটো পথ আছে। একটি পথ হলো আলোচনা ও কূটনীতির মাধ্যমে বিদ্যমান ভিন্নতা সমাধানের চেষ্টা এবং সংঘাত এড়ানো। আরেকটি পথ হচ্ছে সংঘাত। যদি রাশিয়া ইউক্রেনে আবার আগ্রাসন চালাতে চায়, তবে এর জন্য তাদের চরম মূল্য দিতে হবে।

রাশিয়ার দলটির প্রধান উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই রিয়াবকভ বলেন, আলোচনা জটিল ছিল। কিন্তু এটা কাযর্কর হয়েছে। আগামীতে যেসব বিষয় নিয়ে কথা হবে, আমরা তার দিকে দৃষ্টিপাত করেছি। আমি মনে করি, কাল (আজ) আমরা সময় নষ্ট করব না। আমি কখনো আশা ছাড়ি না। আমি সব সময় আশা নিয়েই থাকি।

সংবাদবিষয়ক অনুষ্ঠান ‘দিস উইক’-এ দেওয়া সাক্ষাৎকারে ব্লিঙ্কেন হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, আমরা এ সপ্তাহে দেখব প্রেসিডেন্ট পুতিন কোন পথ নিতে চান। এখন সত্যি এ প্রশ্নই আসছে যে প্রেসিডেন্ট পুতিন আলোচনার পথ নেবেন না সংঘাত

ছবি

মামদানির ট্র্যানজিশন টিমে স্থান পেলেন ৯ বাংলাদেশি

ছবি

শেখ হাসিনাকে প্রত্যর্পণের অনুরোধ পর্যালোচনা করছে ভারত

ছবি

আফগানিস্তানের তালেবানের কাছে আর প্রত্যাশার কিছু নেই: পাকিস্তানের

ছবি

পুতিনের সঙ্গে আগামী সপ্তাহে ট্রাম্পের বিশেষ দূতের বৈঠক

ছবি

বোলসোনারোকে ২৭ বছরের কারাভোগ শুরুর নির্দেশ

ছবি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে গতি এলেও পাল্টাপাল্টি হামলা বেড়েছে

ছবি

শীতের মধ্যে গৃহহীন ফিলিস্তিনিদের নতুন দুর্ভোগ বন্যা

ছবি

চীন কি আরব আমিরাতে সামরিক ঘাঁটি বানাচ্ছে, কী বলছে যুক্তরাষ্ট্র

ছবি

সৌদি আরবে খোলা হচ্ছে নতুন দুই মদের দোকান

ছবি

আফগানিস্তানে বিমান হামলা চালালো পাকিস্তান, নিহত ১০

ছবি

কূটনৈতিক অচলাবস্থার মুখে রাজনাথ সিংয়ের মন্তব্য নিয়ে বিতর্ক

ছবি

বিপজ্জনক অচলাবস্থায় রয়েছে উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়া, সংঘর্ষের আশঙ্কা

ছবি

ট্রাম্পের বয়কটেও যৌথ ঘোষণাপত্র গৃহীত, চীনের নজরকাড়া উপস্থিতি

ছবি

ইসরায়েলকে উপেক্ষা করে কেন সৌদির মন পেতে চেষ্টা করছেন ট্রাম্প

ছবি

জাপানে সামরিকবাদ মতাদর্শ পুনরায় ফিরতে দেবে না চীন

ছবি

পাকিস্তানের সিন্ধু অঞ্চল একদিন ভারতের অংশ হতে পারে: রাজনাথ সিং

ছবি

ইউরোপের সবচেয়ে শক্তিশালী সেনাবাহিনী গড়তে চায় জার্মানি

ছবি

ইসরায়েলি হামলায় শ্রবণশক্তি হারিয়েছে গাজার ৩৫ হাজার শিশু

ছবি

আলোচনায় অগ্রগতির ইঙ্গিত যুক্তরাষ্ট্র-ইউক্রেনের

ছবি

ট্রাম্পকে খুশি করতে গাজায় সেনা পাঠিয়ে কী বিপদ পড়বে পাকিস্তান

ছবি

যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের পরিকল্পনা নিয়ে জেনিভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্র, ইউক্রেইন, ইউরোপ

ছবি

গৃহবন্দী ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারে যে কারণে আটক হলেন

ছবি

ফ্রান্সে নারীর প্রতি সহিংসতা বন্ধে হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

ছবি

ঘূর্ণিঝড় ফিনা: অস্ট্রেলিয়ার নর্দান টেরিটরিতে হাজার হাজার মানুষ বিদ্যুৎবিহীন

ছবি

ভিয়েতনামে বন্যা-ভূমিধস: মৃত্যু বেড়ে ৯০, নিখোঁজ ১২ জন

ছবি

ভারত-পাকিস্তান সংঘাতকে ‘কাজে লাগিয়ে’ নিজেদের অস্ত্রের পরীক্ষা করেছিল চীন

ছবি

নাইজেরিয়ার ক্যাথলিক স্কুল থেকে দুই শতাধিক শিক্ষার্থী অপহরণ

ছবি

কী আছে ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ২৮ দফা শান্তি পরিকল্পনায়

ছবি

হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প-মামদানি বৈঠকে প্রশংসা আর সৌহার্দ্যের বার্তা

ছবি

পাকিস্তানের সঙ্গে উত্তেজনা: আফগানিস্তান খুঁজছে নতুন বাণিজ্য রুট

ছবি

গাজায় যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ শিশু নিহত: ইউনিসেফ

ছবি

নাইজেরিয়ায় স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থী, ১২ শিক্ষককে অপহরণ

ছবি

লন্ডনে বিশাল আয়তনের দূতাবাস নির্মাণের অনুমোদন পাচ্ছে চীন

নারী সাংবাদিককে হেনস্তা, ট্রাম্পের সাফাই গাইলো হোয়াইট হাউজ

ছবি

যে প্রশ্নের উত্তরেই মিস ইউনিভার্স মেক্সিকোর ফাতিমা বশ

ছবি

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, ভয়াবহ বিদ্যুৎ বিপর্যয়

tab

সংলাপ না সংঘাত, পুতিনকে যুক্তরাষ্ট্র

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

সোমবার, ১০ জানুয়ারী ২০২২

রাশিয়ার সৈন্য ইউক্রেন সীমান্তে সমাবেশের বিষয়ে কঠোর অবস্থান তুলে ধরল যুক্তরাষ্ট্র। সংলাপ বা সংঘাত—এই দুইয়ের মধ্যে যেকোনো একটিকে বেছে নিতে হবে রাশিয়াকে। ইউক্রেন নিয়ে আন্তর্জাতিক কূটনীতির অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ এ সময়ে কথাগুলো বলল যুক্তরাষ্ট্র।

রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের জ্যেষ্ঠ কূটনীতিক এবং সেনা কমর্কর্তারা গতকাল রোববার সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় নৈশভোজে বসেছিলেন। আজ সোমবারের আনুষ্ঠানিক আলোচনার আগে এ নৈশভোজ ছিল। গত মাসে ন্যাটো ও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এ খসড়া চুক্তি হয়। এর অনেকগুলোই যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে মেনে নেওয়া অসম্ভব। কারণ, এর মধ্যে একটি হলো ইউক্রেনকে কখনোই ন্যাটোর সদস্য করা যাবে না।

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনের দেওয়া তথ্য অনুসারে, রাশিয়া ইউক্রেন সীমান্তে এক লাখ সৈন্যের সমাবেশ ঘটিয়েছে। দ্রুত নোটিশে আরও লাখখানেক সৈন্য জড়ো করার প্রস্তুতি নিয়েছে। গতকাল ব্লিঙ্কেন বলেন, চলতি সপ্তাহের কূটনীতিক আলোচনা রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের জন্য অত্যন্ত তাৎপর্যবহ।

ব্লিঙ্কেনের কথা, আমাদের সামনে দুটো পথ আছে। একটি পথ হলো আলোচনা ও কূটনীতির মাধ্যমে বিদ্যমান ভিন্নতা সমাধানের চেষ্টা এবং সংঘাত এড়ানো। আরেকটি পথ হচ্ছে সংঘাত। যদি রাশিয়া ইউক্রেনে আবার আগ্রাসন চালাতে চায়, তবে এর জন্য তাদের চরম মূল্য দিতে হবে।

রাশিয়ার দলটির প্রধান উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই রিয়াবকভ বলেন, আলোচনা জটিল ছিল। কিন্তু এটা কাযর্কর হয়েছে। আগামীতে যেসব বিষয় নিয়ে কথা হবে, আমরা তার দিকে দৃষ্টিপাত করেছি। আমি মনে করি, কাল (আজ) আমরা সময় নষ্ট করব না। আমি কখনো আশা ছাড়ি না। আমি সব সময় আশা নিয়েই থাকি।

সংবাদবিষয়ক অনুষ্ঠান ‘দিস উইক’-এ দেওয়া সাক্ষাৎকারে ব্লিঙ্কেন হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, আমরা এ সপ্তাহে দেখব প্রেসিডেন্ট পুতিন কোন পথ নিতে চান। এখন সত্যি এ প্রশ্নই আসছে যে প্রেসিডেন্ট পুতিন আলোচনার পথ নেবেন না সংঘাত

back to top