পাকিস্তানের পাঞ্জাবে ধর্ষণের ঘটনা বেড়ে যাওয়ায় জরুরি অবস্থা জারি করেছে ওই প্রদেশের প্রশাসন। মঙ্গলবার (২১ জুন) পাঞ্জাব প্রদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আতা তারা জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন।স্থানীয় সংবাদমাধ্যম জিও নিউজের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে পাঞ্জাবের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, ধর্ষণের ঘটনা বেড়ে যাওয়া সমাজ ও সরকারি কর্মকর্তাদের কাছে একটি গুরুতর বিষয়।
তিনি বলেন, পাঞ্জাবে প্রতিদিন চার থেকে পাঁচটি ধর্ষণের ঘটনা ঘটছে। যার কারণে সরকার যৌন হয়রানি, নির্যাতনের মামলার পরিস্থিতি সামাল দিতে জরুরি অবস্থা জারি করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
ওই প্রদেশের আইনমন্ত্রী মালিক মোহাম্মদ আহমেদ খান এ ব্যাপারে বলেন, মন্ত্রিসভা কমিটি ধর্ষণ ও আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত সব মামলা বিশেষভাবে পর্যালোচনা করবে। যৌন নির্যাতনের ঘটনা সমাজে যাতে না ঘটে সেজন্য সুশীল সমাজ, নারী অধিকার সংগঠন, শিক্ষক ও আইনজীবীদের সঙ্গে পরামর্শ করা হবে।
পরিস্থিতি উত্তরণে ধর্ষণবিরোধী সচেতনতা বৃদ্ধিতে প্রচারণা শুরু করেছে পাঞ্জাব সরকার। স্কুলে শিশুদের যৌন সহিংসতার ব্যাপারে আলাদাভাবে সচেতনতা বৃদ্ধির অভিযান শুরু হয়েছে।
বৈশ্বিক জেন্ডার গ্যাপ ইনডেক্সে ১৫৬ দেশের মধ্যে পাকিস্তানের অবস্থান ১৫৩।
ইন্টারন্যাশনাল ফোরাম ফর রাইটস অ্যান্ড সিকিউরিটি থেকে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাকিস্তান গত চার বছরে ১৪ হাজার ৪৫৬ জন ধর্ষণের স্বীকার হয়েছে। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে পাঞ্জাবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বুধবার, ২২ জুন ২০২২
পাকিস্তানের পাঞ্জাবে ধর্ষণের ঘটনা বেড়ে যাওয়ায় জরুরি অবস্থা জারি করেছে ওই প্রদেশের প্রশাসন। মঙ্গলবার (২১ জুন) পাঞ্জাব প্রদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আতা তারা জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন।স্থানীয় সংবাদমাধ্যম জিও নিউজের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে পাঞ্জাবের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, ধর্ষণের ঘটনা বেড়ে যাওয়া সমাজ ও সরকারি কর্মকর্তাদের কাছে একটি গুরুতর বিষয়।
তিনি বলেন, পাঞ্জাবে প্রতিদিন চার থেকে পাঁচটি ধর্ষণের ঘটনা ঘটছে। যার কারণে সরকার যৌন হয়রানি, নির্যাতনের মামলার পরিস্থিতি সামাল দিতে জরুরি অবস্থা জারি করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
ওই প্রদেশের আইনমন্ত্রী মালিক মোহাম্মদ আহমেদ খান এ ব্যাপারে বলেন, মন্ত্রিসভা কমিটি ধর্ষণ ও আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত সব মামলা বিশেষভাবে পর্যালোচনা করবে। যৌন নির্যাতনের ঘটনা সমাজে যাতে না ঘটে সেজন্য সুশীল সমাজ, নারী অধিকার সংগঠন, শিক্ষক ও আইনজীবীদের সঙ্গে পরামর্শ করা হবে।
পরিস্থিতি উত্তরণে ধর্ষণবিরোধী সচেতনতা বৃদ্ধিতে প্রচারণা শুরু করেছে পাঞ্জাব সরকার। স্কুলে শিশুদের যৌন সহিংসতার ব্যাপারে আলাদাভাবে সচেতনতা বৃদ্ধির অভিযান শুরু হয়েছে।
বৈশ্বিক জেন্ডার গ্যাপ ইনডেক্সে ১৫৬ দেশের মধ্যে পাকিস্তানের অবস্থান ১৫৩।
ইন্টারন্যাশনাল ফোরাম ফর রাইটস অ্যান্ড সিকিউরিটি থেকে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাকিস্তান গত চার বছরে ১৪ হাজার ৪৫৬ জন ধর্ষণের স্বীকার হয়েছে। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে পাঞ্জাবে।