করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে জয়ী হওয়ার ঘোষণা দিলেন উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জং উন। তাছাড়া চলতি বছরের মে মাসে আরোপ করা বিধিনিষেধ তুলে নেওয়ারও আদেশ দিয়েছেন তিনি। বৃহস্পতিবার (১১ আগস্ট) কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম কেসিএনএ-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়, স্বাস্থ্যকর্মী ও বিজ্ঞানীদের সঙ্গে বৈঠকে অংশ নেন কিম। এরপর তিনি মহামারি রোগটির বিরুদ্ধে জয় ঘোষণা করেন। কারণ ২৯ জুলাই থেকে উত্তর কোরিয়ায় নতুন কোনো করোনা রোগী শনাক্ত হয়নি।
গত ৮ মে উত্তর কোরিয়ায় প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্তের খবর আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয়। সে সময় শনাক্তের সংখ্যা ছিল ১৬৮ ও একজনের মৃত্যু হয়। এরপরই দেশটিতে দ্রুত গতিতে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়তে দেখা যায়। তবে করোনা সংক্রমণ ধরা পড়ার পরই লকডাউন ঘোষণা করা হয় সেখানে।
প্রথম দুই বছরের বেশি সময় ধরে উত্তর কোরিয়া তাদের দেশে করোনার অস্তিত্ব নেই বলেই দাবি করে। ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকেই দেশটির সীমান্ত বন্ধ ছিল।
বাইরের কোনো দেশ থেকে ভ্যাকসিন নিতে অস্বীকৃতি জানানো উত্তর কোরিয়ায় একজন লোকও ভ্যাকসিন নিতে পারেননি।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বৃহস্পতিবার, ১১ আগস্ট ২০২২
করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে জয়ী হওয়ার ঘোষণা দিলেন উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জং উন। তাছাড়া চলতি বছরের মে মাসে আরোপ করা বিধিনিষেধ তুলে নেওয়ারও আদেশ দিয়েছেন তিনি। বৃহস্পতিবার (১১ আগস্ট) কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম কেসিএনএ-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়, স্বাস্থ্যকর্মী ও বিজ্ঞানীদের সঙ্গে বৈঠকে অংশ নেন কিম। এরপর তিনি মহামারি রোগটির বিরুদ্ধে জয় ঘোষণা করেন। কারণ ২৯ জুলাই থেকে উত্তর কোরিয়ায় নতুন কোনো করোনা রোগী শনাক্ত হয়নি।
গত ৮ মে উত্তর কোরিয়ায় প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্তের খবর আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয়। সে সময় শনাক্তের সংখ্যা ছিল ১৬৮ ও একজনের মৃত্যু হয়। এরপরই দেশটিতে দ্রুত গতিতে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়তে দেখা যায়। তবে করোনা সংক্রমণ ধরা পড়ার পরই লকডাউন ঘোষণা করা হয় সেখানে।
প্রথম দুই বছরের বেশি সময় ধরে উত্তর কোরিয়া তাদের দেশে করোনার অস্তিত্ব নেই বলেই দাবি করে। ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকেই দেশটির সীমান্ত বন্ধ ছিল।
বাইরের কোনো দেশ থেকে ভ্যাকসিন নিতে অস্বীকৃতি জানানো উত্তর কোরিয়ায় একজন লোকও ভ্যাকসিন নিতে পারেননি।