দক্ষিণ-পশ্চিম জাপানে আঘাত হেনেছে প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড় নানমাদোল। রোববার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাতে ঘূর্ণিঝড়টি আঘাত হানে।
সোমবার (১৯ সেপ্টেম্বর) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে এনডিটিভি, এএফপি ।
শক্তিশালী ঝড়ের প্রচণ্ড বাতাস এবং প্রবল বৃষ্টি থেকে লাখ লাখ মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে অনুরোধ করেছে কর্তৃপক্ষ। জাপানের আবহাওয়া সংস্থা (জেএমএ) জানায়, স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টার দিকে ঘূর্ণিঝড়টি কাগোশিমা শহরে আঘাত হানে।
এতে ঘণ্টায় ২৩৪ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে গেছে এবং ইতোমধ্যে দক্ষিণ-পশ্চিম কিউশু অঞ্চলের কিছু অংশে ২৪ ঘণ্টারও কম সময়ে ৫০০ মি.মি বৃষ্টিপাত হয়েছে।
কিউশুর কাগোশিমা এবং মিয়াজাকিতে আশ্রয়কেন্দ্রে কমপক্ষে ২০ হাজার মানুষ রাত কাটাচ্ছে। জেএমএ একটি ‘বিশেষ সতর্কতা’ জারি করেছে। এ ধরনের সতর্কতা কয়েক দশকে একবার দেওয়া হয়।
স্থানীয় কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে দেশটির রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন এনএইচকে জানায়, ঝড় থেকে বাঁচতে ৭০ লাখেরও বেশি মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে সরে যেতে বা মজবুত ভবনে আশ্রয় নিতে বলা হয়েছে।
সরিয়ে নেওয়ার সতর্কতা বাধ্যতামূলক নয়। তবে কর্তৃপক্ষকে মাঝে মাঝে বৈরী আবহাওয়ার আগে মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে রাজি করাতে বেগ পেতে হয়েছে।
দেশটির প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা ঝড় নিয়ে একটি সরকারি বৈঠক ডাকার পর টুইট করে বলেন, দয়া করে বিপজ্জনক স্থানগুলো থেকে দূরে থাকুন। যদি বিপদের সামান্য শঙ্কাও অনুভব করেন, তবে দয়া করে সরে যান।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
সোমবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২২
দক্ষিণ-পশ্চিম জাপানে আঘাত হেনেছে প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড় নানমাদোল। রোববার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাতে ঘূর্ণিঝড়টি আঘাত হানে।
সোমবার (১৯ সেপ্টেম্বর) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে এনডিটিভি, এএফপি ।
শক্তিশালী ঝড়ের প্রচণ্ড বাতাস এবং প্রবল বৃষ্টি থেকে লাখ লাখ মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে অনুরোধ করেছে কর্তৃপক্ষ। জাপানের আবহাওয়া সংস্থা (জেএমএ) জানায়, স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টার দিকে ঘূর্ণিঝড়টি কাগোশিমা শহরে আঘাত হানে।
এতে ঘণ্টায় ২৩৪ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে গেছে এবং ইতোমধ্যে দক্ষিণ-পশ্চিম কিউশু অঞ্চলের কিছু অংশে ২৪ ঘণ্টারও কম সময়ে ৫০০ মি.মি বৃষ্টিপাত হয়েছে।
কিউশুর কাগোশিমা এবং মিয়াজাকিতে আশ্রয়কেন্দ্রে কমপক্ষে ২০ হাজার মানুষ রাত কাটাচ্ছে। জেএমএ একটি ‘বিশেষ সতর্কতা’ জারি করেছে। এ ধরনের সতর্কতা কয়েক দশকে একবার দেওয়া হয়।
স্থানীয় কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে দেশটির রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন এনএইচকে জানায়, ঝড় থেকে বাঁচতে ৭০ লাখেরও বেশি মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে সরে যেতে বা মজবুত ভবনে আশ্রয় নিতে বলা হয়েছে।
সরিয়ে নেওয়ার সতর্কতা বাধ্যতামূলক নয়। তবে কর্তৃপক্ষকে মাঝে মাঝে বৈরী আবহাওয়ার আগে মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে রাজি করাতে বেগ পেতে হয়েছে।
দেশটির প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা ঝড় নিয়ে একটি সরকারি বৈঠক ডাকার পর টুইট করে বলেন, দয়া করে বিপজ্জনক স্থানগুলো থেকে দূরে থাকুন। যদি বিপদের সামান্য শঙ্কাও অনুভব করেন, তবে দয়া করে সরে যান।