মালয়েশিয়ার পেটলিং জায়া শহরে আগামী ১৯-২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ অনুষ্টিত হতে যাচ্ছে পরবর্তী এশিয়া প্যাসিফিক রিজিওনাল ইন্টারনেট কনফারেন্স অন অপারেশনাল টেকনোলজিস (অ্যাপ্রিকট) সম্মেলন অর্থাৎ অ্যাপ্রিকট ২০২৫ সম্মেলন।
পূর্বের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই সম্মেলন ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার্স এসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ (আইএসপিএবি) এর আয়োজনে আগামী বছরের ১৮-২৭ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিলো। কিন্তু দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে কিছু দেশের ভ্রমন সতর্কতা থাকার কারনে সম্মেলনটি বাংলাদেশ থেকে সরিয়ে মালয়েশিয়ায় আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে এশিয়া প্যাসেফিক নেটওয়ার্ক অপারেটরস গ্রুপের (এপিনগ) বোর্ড। মালয়েশিয়া নেটওয়ার্ক অপারেটরস গ্রুপ (মাইনগ) এ সম্মেলনের আয়োজন করবে।
এ সম্পর্কে আইএসপিএবি সভাপতি এমদাদুল হক বলেন, সম্মেলন আয়োজনের বিষয়ে আমরা ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছিলাম। কিন্তু দুঃখজনকভাবে আমরা আয়োজনের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হলাম। সাধারনত এ সম্মেলনে সারা পৃথিবী থেকে এক্সপার্টরা আসেন। কীভাবে ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক আরও সুরক্ষিত ও শক্তিশালী করা যায় সেসব বিষয়গুলো আমাদের আইএসপি প্রকৌশলীরা এক্সপার্টদের থেকে হাতে-কলমে শেখার সুযোগ পেতেন। এতে দেশের আইএসপি খাত উপকৃত হতো। আমরা সম্ভাব্য দ্রুততম সময়ে আবার অ্যাপ্রিকট সম্মেলন বাংলাদেশে আয়োজনের জন্য চেষ্টা করে যাবো।
বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৪
মালয়েশিয়ার পেটলিং জায়া শহরে আগামী ১৯-২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ অনুষ্টিত হতে যাচ্ছে পরবর্তী এশিয়া প্যাসিফিক রিজিওনাল ইন্টারনেট কনফারেন্স অন অপারেশনাল টেকনোলজিস (অ্যাপ্রিকট) সম্মেলন অর্থাৎ অ্যাপ্রিকট ২০২৫ সম্মেলন।
পূর্বের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই সম্মেলন ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার্স এসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ (আইএসপিএবি) এর আয়োজনে আগামী বছরের ১৮-২৭ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিলো। কিন্তু দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে কিছু দেশের ভ্রমন সতর্কতা থাকার কারনে সম্মেলনটি বাংলাদেশ থেকে সরিয়ে মালয়েশিয়ায় আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে এশিয়া প্যাসেফিক নেটওয়ার্ক অপারেটরস গ্রুপের (এপিনগ) বোর্ড। মালয়েশিয়া নেটওয়ার্ক অপারেটরস গ্রুপ (মাইনগ) এ সম্মেলনের আয়োজন করবে।
এ সম্পর্কে আইএসপিএবি সভাপতি এমদাদুল হক বলেন, সম্মেলন আয়োজনের বিষয়ে আমরা ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছিলাম। কিন্তু দুঃখজনকভাবে আমরা আয়োজনের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হলাম। সাধারনত এ সম্মেলনে সারা পৃথিবী থেকে এক্সপার্টরা আসেন। কীভাবে ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক আরও সুরক্ষিত ও শক্তিশালী করা যায় সেসব বিষয়গুলো আমাদের আইএসপি প্রকৌশলীরা এক্সপার্টদের থেকে হাতে-কলমে শেখার সুযোগ পেতেন। এতে দেশের আইএসপি খাত উপকৃত হতো। আমরা সম্ভাব্য দ্রুততম সময়ে আবার অ্যাপ্রিকট সম্মেলন বাংলাদেশে আয়োজনের জন্য চেষ্টা করে যাবো।