বাংলাদেশ বিজ্ঞান জনপ্রিয়করণ সমিতির (এসপিএসবি) উদ্যোগে গত ১৯ অক্টোবর ঢাকার মাকসুদুল আলম বিজ্ঞানাগারে (ম্যাসল্যাব) টেকসই নগরায়ণ ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক একটি বিশেষ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ‘সিটিস ফর্ম স্পেস: মনিটরিং আরবান গ্রোথ, ক্লাইমেট চেঞ্জ এন্ড আরবান হিট আইল্যান্ড ইনটেনসিটি’ শীর্ষক এই আলোচনায় প্রায় ৩০ জন বিভিন্ন বয়সী অংশগ্রহণকারী উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্ট্যামফোর্ড ইউনির্ভাসিটি বাংলাদেশের পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক হুমায়ুন কবির। তিনি স্যাটেলাইট চিত্র ব্যবহার করে শহরের সম্প্রসারণ, জলবায়ু পরিবর্তন এবং শহরের তাপমাত্রা বৃদ্ধির মতো বিষয়গুলো পর্যবেক্ষণ করার পদ্ধতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। এছাড়া, প্রযুক্তির সাহায্যে শহরের পরিবেশগত সমস্যাগুলো কিভাবে সমাধান করা যেতে পারে, সে সম্পর্কে দিকনির্দেশনা প্রদান করেন।
আলোচনায় অংশগ্রহণকারীরা নগরায়ণ ও জলবায়ু পরিবর্তনের সাথে সম্পর্কিত বিভিন্ন প্রশ্ন ও মতামত তুলে ধরেন। আয়োজকরা জানান, ভবিষ্যতে এ ধরনের আরও কর্মশালা ও আলোচনা সভার আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে। যেখানে বিশেষত টেকসই উন্নয়ন, জলবায়ু পরিবর্তন এবং পরিবেশগত সমস্যা মোকাবেলার ওপর গুরুত্ব দেয়া হবে।
সোমবার, ২১ অক্টোবর ২০২৪
বাংলাদেশ বিজ্ঞান জনপ্রিয়করণ সমিতির (এসপিএসবি) উদ্যোগে গত ১৯ অক্টোবর ঢাকার মাকসুদুল আলম বিজ্ঞানাগারে (ম্যাসল্যাব) টেকসই নগরায়ণ ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক একটি বিশেষ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ‘সিটিস ফর্ম স্পেস: মনিটরিং আরবান গ্রোথ, ক্লাইমেট চেঞ্জ এন্ড আরবান হিট আইল্যান্ড ইনটেনসিটি’ শীর্ষক এই আলোচনায় প্রায় ৩০ জন বিভিন্ন বয়সী অংশগ্রহণকারী উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্ট্যামফোর্ড ইউনির্ভাসিটি বাংলাদেশের পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক হুমায়ুন কবির। তিনি স্যাটেলাইট চিত্র ব্যবহার করে শহরের সম্প্রসারণ, জলবায়ু পরিবর্তন এবং শহরের তাপমাত্রা বৃদ্ধির মতো বিষয়গুলো পর্যবেক্ষণ করার পদ্ধতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। এছাড়া, প্রযুক্তির সাহায্যে শহরের পরিবেশগত সমস্যাগুলো কিভাবে সমাধান করা যেতে পারে, সে সম্পর্কে দিকনির্দেশনা প্রদান করেন।
আলোচনায় অংশগ্রহণকারীরা নগরায়ণ ও জলবায়ু পরিবর্তনের সাথে সম্পর্কিত বিভিন্ন প্রশ্ন ও মতামত তুলে ধরেন। আয়োজকরা জানান, ভবিষ্যতে এ ধরনের আরও কর্মশালা ও আলোচনা সভার আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে। যেখানে বিশেষত টেকসই উন্নয়ন, জলবায়ু পরিবর্তন এবং পরিবেশগত সমস্যা মোকাবেলার ওপর গুরুত্ব দেয়া হবে।