ডিজিটাল স্টকিং থেকে সুরক্ষা দিতে গ্লোবাল সাইবার সিকিউরিটি প্রতিষ্ঠান ক্যাসপারস্কি তাদের অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল অ্যাপে ‘হু ইজ স্পাইয়িং অন মি’ নামে নতুন একটি ফিচার যুক্ত করেছে। স্টকারওয়্যার শনাক্তকরণের পাশাপাশি, এই ফিচারটি ব্লু-টুথ প্রযুক্তি ব্যবহার করে সন্দেহজনক ডিভাইস শনাক্ত করে অফলাইন স্টকিং থেকেও সুরক্ষা দেবে।
সর্বশেষ স্টেট অফ স্টকারওয়্যার রিপোর্ট অনুসারে, বিশ্বব্যাপী ৪০% মানুষ স্টকিং বা সন্দেহভাজন গুপ্তচরবৃত্তির শিকার হচ্ছে। ডিজিটাল স্টকিং মোকাবেলায় ক্যাসপারস্কি তার অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল অ্যাপটি ‘হু ইজ স্পাইয়িং অন মি’ দিয়ে আপডেট করেছে, ব্যবহারকারীরা এখন এর ফ্রি ভার্সন ব্যবহার করতে পারবে।
এই ফিচারটিতে রয়েছে একটি স্টকারওয়্যার স্ক্যানার, যা গোপনে ব্যক্তিগত ডেটা অ্যাক্সেস করা অ্যাপ শনাক্ত করবে। রয়েছে একটি ব্লু-টুথ ট্র্যাকার স্ক্যানার, যা ১০০ মিটারের মধ্যে সন্দেহজনক ডিভাইস খুঁজে বের করবে এবং রয়েছে রিস্ক অ্যাসেসমেন্ট টুল, যা ক্ষতিকর ডিভাইস শনাক্ত করে ব্যবহারকারীকে সতর্ক করবে। এছাড়া ফিচারটি ব্যবহারকারীরা ট্রাস্টেড ডিভাইস লিস্ট তৈরি, ব্লু-টুথ কার্যকলাপ ট্র্যাক এবং প্রাইভেসি সেটিংস নিয়ন্ত্রণে করতে পারবে।
ক্যাসপারস্কি’র কনজিউমার প্রোডাক্ট মার্কেটিং এর ভাইস প্রেসিডেন্ট মারিনা টিটোভা এ প্রসঙ্গে বলেন, ক্যাসপারস্কি স্টকারওয়্যারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে, এবং আমরা প্রথম যারা এই ধরনের থার্ড-পার্টি ট্র্যাকিং সম্পর্কে ব্যবহারকারীদের সতর্ক করেছিলাম। ডিজিটাল ভায়োলেন্স, বিশেষত নতুন ট্র্যাকিং প্রযুক্তির উদ্ভবের সাথে সাথে, আমরা বুঝতে পেরেছি যে আমাদের ব্যবহারকারীদের আরও বিস্তৃত সুরক্ষা প্রয়োজন। আমরা আমাদের প্রডাক্টগুলো ব্যবহারকারীদের চাহিদা অনুযায়ী উন্নত করে যাচ্ছি এবং আমাদের মোবাইল অ্যাপের কার্যকারিতা বাড়িয়েছি, যাতে ব্যবহারকারীদের ডিজিটাল স্টকিং, এমনকি অফলাইন স্টকিং থেকে সুরক্ষা প্রদান করা যায়। এছাড়াও, আগামী বছরের জন্য আমাদের দল আরও উন্নত ফিচার নিয়ে কাজ করছে, যাতে ব্যবহারকারীরা আরও ভালো অভিজ্ঞতা পেতে পারেন এবং তাদের ডিজিটাল জীবন আরও নিরাপদ থাকে।
২০১৯ সাল থেকে, ক্যাসপারস্কি এ ধরনের অবৈধ সফটওয়্যার স্টকারওয়্যারের বিরুদ্ধে কাজ করছে। এই সমস্যার বিরুদ্ধে লড়াই করতে তারা স্টকারওয়্যার বিরোধী একটি কোয়ালিশন গঠন করেছে। বর্তমানে এই কোয়ালিশনে ৪০টিরও বেশি অংশীদার রয়েছে। তারা বিশ্বব্যাপী আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও এনজিওগুলোর সাথে সহযোগিতা করছে, এবং তাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ভুক্তভোগীদের সহায়তা প্রদান করছে।
মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪
ডিজিটাল স্টকিং থেকে সুরক্ষা দিতে গ্লোবাল সাইবার সিকিউরিটি প্রতিষ্ঠান ক্যাসপারস্কি তাদের অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল অ্যাপে ‘হু ইজ স্পাইয়িং অন মি’ নামে নতুন একটি ফিচার যুক্ত করেছে। স্টকারওয়্যার শনাক্তকরণের পাশাপাশি, এই ফিচারটি ব্লু-টুথ প্রযুক্তি ব্যবহার করে সন্দেহজনক ডিভাইস শনাক্ত করে অফলাইন স্টকিং থেকেও সুরক্ষা দেবে।
সর্বশেষ স্টেট অফ স্টকারওয়্যার রিপোর্ট অনুসারে, বিশ্বব্যাপী ৪০% মানুষ স্টকিং বা সন্দেহভাজন গুপ্তচরবৃত্তির শিকার হচ্ছে। ডিজিটাল স্টকিং মোকাবেলায় ক্যাসপারস্কি তার অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল অ্যাপটি ‘হু ইজ স্পাইয়িং অন মি’ দিয়ে আপডেট করেছে, ব্যবহারকারীরা এখন এর ফ্রি ভার্সন ব্যবহার করতে পারবে।
এই ফিচারটিতে রয়েছে একটি স্টকারওয়্যার স্ক্যানার, যা গোপনে ব্যক্তিগত ডেটা অ্যাক্সেস করা অ্যাপ শনাক্ত করবে। রয়েছে একটি ব্লু-টুথ ট্র্যাকার স্ক্যানার, যা ১০০ মিটারের মধ্যে সন্দেহজনক ডিভাইস খুঁজে বের করবে এবং রয়েছে রিস্ক অ্যাসেসমেন্ট টুল, যা ক্ষতিকর ডিভাইস শনাক্ত করে ব্যবহারকারীকে সতর্ক করবে। এছাড়া ফিচারটি ব্যবহারকারীরা ট্রাস্টেড ডিভাইস লিস্ট তৈরি, ব্লু-টুথ কার্যকলাপ ট্র্যাক এবং প্রাইভেসি সেটিংস নিয়ন্ত্রণে করতে পারবে।
ক্যাসপারস্কি’র কনজিউমার প্রোডাক্ট মার্কেটিং এর ভাইস প্রেসিডেন্ট মারিনা টিটোভা এ প্রসঙ্গে বলেন, ক্যাসপারস্কি স্টকারওয়্যারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে, এবং আমরা প্রথম যারা এই ধরনের থার্ড-পার্টি ট্র্যাকিং সম্পর্কে ব্যবহারকারীদের সতর্ক করেছিলাম। ডিজিটাল ভায়োলেন্স, বিশেষত নতুন ট্র্যাকিং প্রযুক্তির উদ্ভবের সাথে সাথে, আমরা বুঝতে পেরেছি যে আমাদের ব্যবহারকারীদের আরও বিস্তৃত সুরক্ষা প্রয়োজন। আমরা আমাদের প্রডাক্টগুলো ব্যবহারকারীদের চাহিদা অনুযায়ী উন্নত করে যাচ্ছি এবং আমাদের মোবাইল অ্যাপের কার্যকারিতা বাড়িয়েছি, যাতে ব্যবহারকারীদের ডিজিটাল স্টকিং, এমনকি অফলাইন স্টকিং থেকে সুরক্ষা প্রদান করা যায়। এছাড়াও, আগামী বছরের জন্য আমাদের দল আরও উন্নত ফিচার নিয়ে কাজ করছে, যাতে ব্যবহারকারীরা আরও ভালো অভিজ্ঞতা পেতে পারেন এবং তাদের ডিজিটাল জীবন আরও নিরাপদ থাকে।
২০১৯ সাল থেকে, ক্যাসপারস্কি এ ধরনের অবৈধ সফটওয়্যার স্টকারওয়্যারের বিরুদ্ধে কাজ করছে। এই সমস্যার বিরুদ্ধে লড়াই করতে তারা স্টকারওয়্যার বিরোধী একটি কোয়ালিশন গঠন করেছে। বর্তমানে এই কোয়ালিশনে ৪০টিরও বেশি অংশীদার রয়েছে। তারা বিশ্বব্যাপী আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও এনজিওগুলোর সাথে সহযোগিতা করছে, এবং তাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ভুক্তভোগীদের সহায়তা প্রদান করছে।