বেসিস সদস্য তৌফিকুল করিম সুহৃদসহ আর ১১জন সদস্যদের রিটে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) এ সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত প্রশাসকের সকল কার্যক্রম স্থগিত করতে নির্দেশনা দিয়েছেন আদালত। ১৫ ডিসেম্বর (রবিবার) রিট পিটিশন নম্বর ১৫৫২৫/২০২৪ শুনানি শেষে এই আদেশ দেন হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ।
উক্ত শুনানিতে সিনিয়র অ্যাডভোকেট ফিদা কামাল ও ব্যারিস্টার নিহাদ কবিরের পক্ষে ব্যারিস্টার এবিএম হামিদুল মিসবাহ এবং ব্যারিস্টার বিশ্বজিত দেব উপস্থিত ছিলেন।
ব্যারিস্টার এবিএম হামিদুল মিসবাহ বেসিস বরাবর পাঠানো চিঠিতে উল্লেখ করেছেন, উক্ত পিটিশনে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বাণিজ্য সংগঠন (ডিটিও) উইং-এর মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) কর্তৃক ০৪.১২.২০২৪ তারিখে জারি করা আদেশ, যার রেফারেন্স নম্বর ২৬.০০.০০০০.১৫৭.৩৩.০২৮.৯৮.৭৯৫, চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে। এই আদেশের মাধ্যমে ২০২৪-২০২৬ মেয়াদের জন্য নির্বাচিত বেসিস নির্বাহী পরিষদকে অকার্যকর ঘোষণা করে এবং বাণিজ্য সংগঠন আইন, ২০২২ এর ১৭ ধারার অধীনে একজন প্রশাসক নিয়োগ করা হয়।
আদালত শুনানি শেষে এক রুল জারি করেন, যেখানে বিবাদীদের কারণ দর্শানোর জন্য বলা হয়েছে যে, কেন ০৪.১২.২০২৪ তারিখে রেফারেন্স নম্বর ২৬.০০.০০০০.১৫৭.৩৩.০২৮.৯৮.৭৯৫ এর মাধ্যমে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বাণিজ্য সংগঠন (ডিটিও) উইং-এর মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) কর্তৃক জারি করা আদেশ, যার মাধ্যমে উত্তরদাতা নম্বর ৪, ড. মুহাম্মদ মেহেদী হাসানকে (অতিরিক্ত সচিব, আইসিটি বিভাগ, ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়) বেসিসের প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছে এবং ২০২৪-২০২৬ মেয়াদের জন্য নির্বাচিত নির্বাহী পরিষদকে অকার্যকর ঘোষণা করা হয়েছে, তা বাণিজ্য সংগঠন আইন, ২০২২ এর বাধ্যতামূলক বিধানসমূহ লঙ্ঘন এবং আইনানুগ কর্তৃত্ববিহীন বিবেচিত হবে না।
ব্যারিস্টার এ বি এম হামিদুল মিসবাহর চিঠিতে আরো বলা হয়, আদালত রুল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত স্ট্যাটাস কো বজায় রাখার জন্য অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ প্রদান করেন। উক্ত স্ট্যাটাস কো আদেশ অনুযায়ী প্রশাসকের কার্যক্রম স্থগিত থাকবে (প্রশাসককে কোনো নতুন পদক্ষেপ গ্রহণ না করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে)। এই আদেশের পরিপন্থী কোনো কার্যক্রম সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনার লঙ্ঘন হিসেবে গণ্য হবে (৪৪ ডিএলআর (এডি) ১৯৯২ অনুযায়ী)।
ব্যারিস্টার হামিদুল মিসবাহর সাথে যোগাযোগ করলে তিনি জানান, আদেশ অনুযায়ী প্রশাসকের কার্যক্রম স্থগিত থাকবে। আর যেহেতু ২০২৪-২০২৬ মেয়াদের জন্য নির্বাচিত বেসিস নির্বাহী পরিষদ এখন কার্যকর নেই, ফলে তাদেরও কোন কার্যক্রম করার সুযোগ নেই। এক-দুই দিনের মধ্যে আদেশের কপি সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষ পেয়ে যাবেন বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
সোমবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৪
বেসিস সদস্য তৌফিকুল করিম সুহৃদসহ আর ১১জন সদস্যদের রিটে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) এ সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত প্রশাসকের সকল কার্যক্রম স্থগিত করতে নির্দেশনা দিয়েছেন আদালত। ১৫ ডিসেম্বর (রবিবার) রিট পিটিশন নম্বর ১৫৫২৫/২০২৪ শুনানি শেষে এই আদেশ দেন হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ।
উক্ত শুনানিতে সিনিয়র অ্যাডভোকেট ফিদা কামাল ও ব্যারিস্টার নিহাদ কবিরের পক্ষে ব্যারিস্টার এবিএম হামিদুল মিসবাহ এবং ব্যারিস্টার বিশ্বজিত দেব উপস্থিত ছিলেন।
ব্যারিস্টার এবিএম হামিদুল মিসবাহ বেসিস বরাবর পাঠানো চিঠিতে উল্লেখ করেছেন, উক্ত পিটিশনে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বাণিজ্য সংগঠন (ডিটিও) উইং-এর মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) কর্তৃক ০৪.১২.২০২৪ তারিখে জারি করা আদেশ, যার রেফারেন্স নম্বর ২৬.০০.০০০০.১৫৭.৩৩.০২৮.৯৮.৭৯৫, চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে। এই আদেশের মাধ্যমে ২০২৪-২০২৬ মেয়াদের জন্য নির্বাচিত বেসিস নির্বাহী পরিষদকে অকার্যকর ঘোষণা করে এবং বাণিজ্য সংগঠন আইন, ২০২২ এর ১৭ ধারার অধীনে একজন প্রশাসক নিয়োগ করা হয়।
আদালত শুনানি শেষে এক রুল জারি করেন, যেখানে বিবাদীদের কারণ দর্শানোর জন্য বলা হয়েছে যে, কেন ০৪.১২.২০২৪ তারিখে রেফারেন্স নম্বর ২৬.০০.০০০০.১৫৭.৩৩.০২৮.৯৮.৭৯৫ এর মাধ্যমে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বাণিজ্য সংগঠন (ডিটিও) উইং-এর মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) কর্তৃক জারি করা আদেশ, যার মাধ্যমে উত্তরদাতা নম্বর ৪, ড. মুহাম্মদ মেহেদী হাসানকে (অতিরিক্ত সচিব, আইসিটি বিভাগ, ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়) বেসিসের প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছে এবং ২০২৪-২০২৬ মেয়াদের জন্য নির্বাচিত নির্বাহী পরিষদকে অকার্যকর ঘোষণা করা হয়েছে, তা বাণিজ্য সংগঠন আইন, ২০২২ এর বাধ্যতামূলক বিধানসমূহ লঙ্ঘন এবং আইনানুগ কর্তৃত্ববিহীন বিবেচিত হবে না।
ব্যারিস্টার এ বি এম হামিদুল মিসবাহর চিঠিতে আরো বলা হয়, আদালত রুল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত স্ট্যাটাস কো বজায় রাখার জন্য অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ প্রদান করেন। উক্ত স্ট্যাটাস কো আদেশ অনুযায়ী প্রশাসকের কার্যক্রম স্থগিত থাকবে (প্রশাসককে কোনো নতুন পদক্ষেপ গ্রহণ না করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে)। এই আদেশের পরিপন্থী কোনো কার্যক্রম সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনার লঙ্ঘন হিসেবে গণ্য হবে (৪৪ ডিএলআর (এডি) ১৯৯২ অনুযায়ী)।
ব্যারিস্টার হামিদুল মিসবাহর সাথে যোগাযোগ করলে তিনি জানান, আদেশ অনুযায়ী প্রশাসকের কার্যক্রম স্থগিত থাকবে। আর যেহেতু ২০২৪-২০২৬ মেয়াদের জন্য নির্বাচিত বেসিস নির্বাহী পরিষদ এখন কার্যকর নেই, ফলে তাদেরও কোন কার্যক্রম করার সুযোগ নেই। এক-দুই দিনের মধ্যে আদেশের কপি সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষ পেয়ে যাবেন বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।