সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের মাউন্টেন ভিউ হেডকোয়ার্টারে অনুষ্ঠিত গুগলের স্ট্র্যাটেজি মিটিংয়ে উপস্থিত কর্মীদের উদ্দেশ্যে দেওয়া বক্তব্যে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সুন্দর পিচাই নতুন বছরে গুগলের পরিকল্পনা তুলে ধরেন। এ সময় দ্রুত বিকাশমান প্রযুক্তির সঙ্গে মানিয়ে নিতে কর্মীদেরকে নিজেদের উদ্ভাবনী ক্ষমতা ব্যবহার করতে বলেন পিচাই।
তিনি জানান, নতুন বছরে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তিভিত্তিক বিভিন্ন পণ্য তৈরি এবং এআই প্রযুক্তির উন্নয়নই হবে গুগলের প্রধান লক্ষ্য। বিশেষ করে এআই অ্যাসিস্ট্যান্ট টুল ‘জেমিনি’- কে ঘিরেই গুগল ২০২৫ সালের কৌশল সাজিয়েছে বলে জানান তিনি। পিচাই বলেন, গ্রাহকদের জন্য জেমিনির উন্নয়নই হবে আগামী বছর আমাদের সবচেয়ে বড় লক্ষ্য। সাম্প্রতিক সময়ে আমরা এদিকে বেশ সাফল্য পেয়েছি, তবে নেতৃস্থানীয় অবস্থানে পৌঁছাতে আমাদেরকে আরো কাজ করতে হবে।
জেনারেটিভ এআই প্রযুক্তির বাজারে ওপেনএআইয়ের জনপ্রিয় চ্যাটবট চ্যাটজিপিটি বর্তমানে শীর্ষে অবস্থান করছে। তবে গুগল যে খুব পিছিয়ে আছে এমন নয়। জেমিনির বদৌলতে এআই’র বাজারে ওপেনএআই’র সঙ্গে ভালোই পাল্লা দিচ্ছে এই সার্চ ইঞ্জিন জায়ান্ট। জেমিনি অ্যাপটিতে চ্যাটবট ছাড়াও গ্রাহককেন্দ্রিক বেশ কিছু এআই ফিচার রয়েছে। জেমিনিকে নিজেদের ফ্ল্যাগশিপ পণ্যে পরিণত করতে চায় গুগল। পিচাই জানিয়েছেন, এই লক্ষ্যকে সামনে রেখে জেমিনিকে ৫০০ মিলিয়ন বা ৫০ কোটি গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দেওয়ার পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে গুগল। সার্বিকভাবে এআই প্রযুক্তির আশীর্বাদকে কাজে লাগিয়ে গ্রাহকদের দৈনন্দিন জীবনের বাস্তব সমস্যার সমাধান খুঁজে বের করার ওপরও গুরুত্বারোপ করেন গুগল সিইও।
গুগলের স্ট্র্যাটেজি মিটিংয়ে উপস্থিত ছিলেন এআই গবেষণা প্রতিষ্ঠান ডিপমাইন্ডের সহ- প্রতিষ্ঠাতা ডেমিস হাসাবিস। তিনি জেমিনিকে ঘিরে তার পরিকল্পনা তুলে ধরেন। ভবিষ্যতে জেমিনিকে বিভিন্ন ডিভাইস, ডোমেইন ও মাধ্যমের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ করে তোলার পরিকল্পনার কথাও বলেন তিনি।
রোববার, ১২ জানুয়ারী ২০২৫
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের মাউন্টেন ভিউ হেডকোয়ার্টারে অনুষ্ঠিত গুগলের স্ট্র্যাটেজি মিটিংয়ে উপস্থিত কর্মীদের উদ্দেশ্যে দেওয়া বক্তব্যে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সুন্দর পিচাই নতুন বছরে গুগলের পরিকল্পনা তুলে ধরেন। এ সময় দ্রুত বিকাশমান প্রযুক্তির সঙ্গে মানিয়ে নিতে কর্মীদেরকে নিজেদের উদ্ভাবনী ক্ষমতা ব্যবহার করতে বলেন পিচাই।
তিনি জানান, নতুন বছরে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তিভিত্তিক বিভিন্ন পণ্য তৈরি এবং এআই প্রযুক্তির উন্নয়নই হবে গুগলের প্রধান লক্ষ্য। বিশেষ করে এআই অ্যাসিস্ট্যান্ট টুল ‘জেমিনি’- কে ঘিরেই গুগল ২০২৫ সালের কৌশল সাজিয়েছে বলে জানান তিনি। পিচাই বলেন, গ্রাহকদের জন্য জেমিনির উন্নয়নই হবে আগামী বছর আমাদের সবচেয়ে বড় লক্ষ্য। সাম্প্রতিক সময়ে আমরা এদিকে বেশ সাফল্য পেয়েছি, তবে নেতৃস্থানীয় অবস্থানে পৌঁছাতে আমাদেরকে আরো কাজ করতে হবে।
জেনারেটিভ এআই প্রযুক্তির বাজারে ওপেনএআইয়ের জনপ্রিয় চ্যাটবট চ্যাটজিপিটি বর্তমানে শীর্ষে অবস্থান করছে। তবে গুগল যে খুব পিছিয়ে আছে এমন নয়। জেমিনির বদৌলতে এআই’র বাজারে ওপেনএআই’র সঙ্গে ভালোই পাল্লা দিচ্ছে এই সার্চ ইঞ্জিন জায়ান্ট। জেমিনি অ্যাপটিতে চ্যাটবট ছাড়াও গ্রাহককেন্দ্রিক বেশ কিছু এআই ফিচার রয়েছে। জেমিনিকে নিজেদের ফ্ল্যাগশিপ পণ্যে পরিণত করতে চায় গুগল। পিচাই জানিয়েছেন, এই লক্ষ্যকে সামনে রেখে জেমিনিকে ৫০০ মিলিয়ন বা ৫০ কোটি গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দেওয়ার পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে গুগল। সার্বিকভাবে এআই প্রযুক্তির আশীর্বাদকে কাজে লাগিয়ে গ্রাহকদের দৈনন্দিন জীবনের বাস্তব সমস্যার সমাধান খুঁজে বের করার ওপরও গুরুত্বারোপ করেন গুগল সিইও।
গুগলের স্ট্র্যাটেজি মিটিংয়ে উপস্থিত ছিলেন এআই গবেষণা প্রতিষ্ঠান ডিপমাইন্ডের সহ- প্রতিষ্ঠাতা ডেমিস হাসাবিস। তিনি জেমিনিকে ঘিরে তার পরিকল্পনা তুলে ধরেন। ভবিষ্যতে জেমিনিকে বিভিন্ন ডিভাইস, ডোমেইন ও মাধ্যমের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ করে তোলার পরিকল্পনার কথাও বলেন তিনি।