আন্তর্জাতিক নারী দিবস ২০২৫ উপলক্ষে বাংলাদেশ বিজ্ঞান জনপ্রিয়করণ সমিতি (এসপিএসবি) এবং বাংলাদেশ ওপেনসোর্স নেটওয়ার্ক (বিডিওএসএন) এর যৌথ উদ্যোগে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে নারীদের ভূমিকা নিয়ে আয়োজন করা হয় বিশেষ আলোচনা অনুষ্ঠান।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আলিফা বিনতে হক, গ্রামীণফোন লিমিটেডের ডিরেক্টর (হেড অব সার্ভিস ডেলিভারি এন্ড এক্সপেরিয়েন্স) শায়লা রহমান এবং লেখক ও ডেভেলপমেন্ট এক্টিভিস্ট ছন্দা মাহবুব। তারা স্টেম ক্ষেত্রে নারীদের অগ্রযাত্রা, নেতৃত্বের সুযোগ এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক পরিবেশ তৈরির প্রয়োজনীয়তা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ মতামত তুলে ধরেন।
আলোচকরা জানান, প্রযুক্তি ও বিজ্ঞানের জগতে নারীদের অংশগ্রহণ দিন দিন বাড়লেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ রয়ে গেছে। সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি, কাজের সুযোগ সীমিত থাকা এবং ক্যারিয়ার গঠনের পথে নানা বাধা নারীদের জন্য অগ্রসর হওয়া কঠিন করে তোলে। এসব চ্যালেঞ্জ কাটিয়ে ওঠার জন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, পরিবার এবং কর্মক্ষেত্রে নীতিগত পরিবর্তন এবং সহযোগিতামূলক পরিবেশ তৈরির প্রয়োজনীয়তার ওপর তারা জোর দেন।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
রোববার, ১৬ মার্চ ২০২৫
আন্তর্জাতিক নারী দিবস ২০২৫ উপলক্ষে বাংলাদেশ বিজ্ঞান জনপ্রিয়করণ সমিতি (এসপিএসবি) এবং বাংলাদেশ ওপেনসোর্স নেটওয়ার্ক (বিডিওএসএন) এর যৌথ উদ্যোগে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে নারীদের ভূমিকা নিয়ে আয়োজন করা হয় বিশেষ আলোচনা অনুষ্ঠান।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আলিফা বিনতে হক, গ্রামীণফোন লিমিটেডের ডিরেক্টর (হেড অব সার্ভিস ডেলিভারি এন্ড এক্সপেরিয়েন্স) শায়লা রহমান এবং লেখক ও ডেভেলপমেন্ট এক্টিভিস্ট ছন্দা মাহবুব। তারা স্টেম ক্ষেত্রে নারীদের অগ্রযাত্রা, নেতৃত্বের সুযোগ এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক পরিবেশ তৈরির প্রয়োজনীয়তা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ মতামত তুলে ধরেন।
আলোচকরা জানান, প্রযুক্তি ও বিজ্ঞানের জগতে নারীদের অংশগ্রহণ দিন দিন বাড়লেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ রয়ে গেছে। সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি, কাজের সুযোগ সীমিত থাকা এবং ক্যারিয়ার গঠনের পথে নানা বাধা নারীদের জন্য অগ্রসর হওয়া কঠিন করে তোলে। এসব চ্যালেঞ্জ কাটিয়ে ওঠার জন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, পরিবার এবং কর্মক্ষেত্রে নীতিগত পরিবর্তন এবং সহযোগিতামূলক পরিবেশ তৈরির প্রয়োজনীয়তার ওপর তারা জোর দেন।