এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের ‘সবচেয়ে সম্ভাবনাময় এবং দ্রুত বিকাশমান’ কোম্পানির তালিকা ফোর্বস এশিয়ার ‘১০০ টু ওয়াচ’-এ জায়গা পেয়েছে পাঠাও। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে পাঠাও বলেছে, এই স্বীকৃতি তাদের জন্য আরও তাৎপর্যপূর্ণ, কারণ আগামী অক্টোবরে পাঠাও ১০ বছর পূর্তি উদযাপন করতে যাচ্ছে।
২০১৫ সালে ছোট পরিসরে ডেলিভারি সেবা দিয়ে যাত্রা শুরু করে পাঠাও। বর্তমানে বাংলাদেশ ও নেপালে রাইড শেয়ার, ফুড ডেলিভারি, কুরিয়ার থেকে শুরু করে আর্থিক সেবায় ভূমিকা রাখছে এ কোম্পানি। এখন পর্যন্ত ১ কোটির বেশি মানুষ পাঠাও ব্যবহার করেছেন এবং প্রায় ৫ লাখ মানুষ এর মাধ্যমে আয়ের সুযোগ পাচ্ছেন। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘পাঠাওয়ের কাছে প্রযুক্তি মানে শুধু একটি অ্যাপ নয়, বরং মানুষের জীবনকে বদলে দেওয়া। যারা প্রতিদিন পাঠাও ব্যবহার করেন, রাইডাররা যারা সম্মানজনক আয় করেন, ব্যবসায়ীরা যারা আমাদের সাথে ব্যবসা বড় করছেন, সবাই এই যাত্রার অংশ। ফোর্বসের এই স্বীকৃতি শুধু পাঠাও-এর জন্য নয়, বরং বাংলাদেশের স্টার্টআপ ইকোসিস্টেমের ভিশন, পরিশ্রম আর অগ্রগতির প্রতীক।
পাঠাওয়ের প্রধান নির্বাহী ফাহিম আহমেদ বলেন, ‘ফোর্বস এশিয়ার ‘১০০ টু ওয়াচ’ তালিকায় জায়গা পাওয়া এবং পাঠাওয়ের ১০ বছর পূর্তি এ দুটোই প্রমাণ করে আমরা কতটা দূর এগিয়েছি, কীভাবে মানুষের জীবনে পরিবর্তন আনছি এবং একটি আরও কানেক্টেড ও শক্তিশালী বাংলাদেশ গড়ার প্রতি আমাদের প্রতিশ্রুতি কতটা দৃঢ়। দ্বিতীয়? দশকে প্রবেশ করার সময়, এই অর্জন আমাদের সামনে এগিয়ে যাওয়ার আরও বড় অনুপ্রেরণা দিয়েছে। গত ১০ বছর আমরা প্রমাণ করেছি যে একটি বাংলাদেশি কোম্পানি বিশে^ আলাদা পরিচয় তৈরি করতে পারে। আগামী ১০ বছরের লক্ষ্য হবে আরও দূর এগিয়ে যাওয়ার, পাঠাও পের মাধ্যমে আর্থিক সুবিধা বাড়ানোর, প্রযুক্তির মাধ্যমে আরও নতুন সেবা নিয়ে আসার এবং আরও বেশি অগ্রগতির সুযোগ তৈরি করার।’
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পাঠাও বর্তমানে বাংলাদেশে রাইড শেয়ারিং, ফুড ডেলিভারি ও ই-কমার্স লজিস্টিকস খাতে শীর্ষে রয়েছে। এর প্ল্যাটফর্মে ১০ মিলিয়নের বেশি ব্যবহারকারী, ৩ লাখ ড্রাইভার ও ডেলিভারি এজেন্ট, ২ লাখ মার্চেন্ট এবং ১০ হাজার রেস্টুরেন্ট যুক্ত রয়েছে।
বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের ‘সবচেয়ে সম্ভাবনাময় এবং দ্রুত বিকাশমান’ কোম্পানির তালিকা ফোর্বস এশিয়ার ‘১০০ টু ওয়াচ’-এ জায়গা পেয়েছে পাঠাও। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে পাঠাও বলেছে, এই স্বীকৃতি তাদের জন্য আরও তাৎপর্যপূর্ণ, কারণ আগামী অক্টোবরে পাঠাও ১০ বছর পূর্তি উদযাপন করতে যাচ্ছে।
২০১৫ সালে ছোট পরিসরে ডেলিভারি সেবা দিয়ে যাত্রা শুরু করে পাঠাও। বর্তমানে বাংলাদেশ ও নেপালে রাইড শেয়ার, ফুড ডেলিভারি, কুরিয়ার থেকে শুরু করে আর্থিক সেবায় ভূমিকা রাখছে এ কোম্পানি। এখন পর্যন্ত ১ কোটির বেশি মানুষ পাঠাও ব্যবহার করেছেন এবং প্রায় ৫ লাখ মানুষ এর মাধ্যমে আয়ের সুযোগ পাচ্ছেন। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘পাঠাওয়ের কাছে প্রযুক্তি মানে শুধু একটি অ্যাপ নয়, বরং মানুষের জীবনকে বদলে দেওয়া। যারা প্রতিদিন পাঠাও ব্যবহার করেন, রাইডাররা যারা সম্মানজনক আয় করেন, ব্যবসায়ীরা যারা আমাদের সাথে ব্যবসা বড় করছেন, সবাই এই যাত্রার অংশ। ফোর্বসের এই স্বীকৃতি শুধু পাঠাও-এর জন্য নয়, বরং বাংলাদেশের স্টার্টআপ ইকোসিস্টেমের ভিশন, পরিশ্রম আর অগ্রগতির প্রতীক।
পাঠাওয়ের প্রধান নির্বাহী ফাহিম আহমেদ বলেন, ‘ফোর্বস এশিয়ার ‘১০০ টু ওয়াচ’ তালিকায় জায়গা পাওয়া এবং পাঠাওয়ের ১০ বছর পূর্তি এ দুটোই প্রমাণ করে আমরা কতটা দূর এগিয়েছি, কীভাবে মানুষের জীবনে পরিবর্তন আনছি এবং একটি আরও কানেক্টেড ও শক্তিশালী বাংলাদেশ গড়ার প্রতি আমাদের প্রতিশ্রুতি কতটা দৃঢ়। দ্বিতীয়? দশকে প্রবেশ করার সময়, এই অর্জন আমাদের সামনে এগিয়ে যাওয়ার আরও বড় অনুপ্রেরণা দিয়েছে। গত ১০ বছর আমরা প্রমাণ করেছি যে একটি বাংলাদেশি কোম্পানি বিশে^ আলাদা পরিচয় তৈরি করতে পারে। আগামী ১০ বছরের লক্ষ্য হবে আরও দূর এগিয়ে যাওয়ার, পাঠাও পের মাধ্যমে আর্থিক সুবিধা বাড়ানোর, প্রযুক্তির মাধ্যমে আরও নতুন সেবা নিয়ে আসার এবং আরও বেশি অগ্রগতির সুযোগ তৈরি করার।’
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পাঠাও বর্তমানে বাংলাদেশে রাইড শেয়ারিং, ফুড ডেলিভারি ও ই-কমার্স লজিস্টিকস খাতে শীর্ষে রয়েছে। এর প্ল্যাটফর্মে ১০ মিলিয়নের বেশি ব্যবহারকারী, ৩ লাখ ড্রাইভার ও ডেলিভারি এজেন্ট, ২ লাখ মার্চেন্ট এবং ১০ হাজার রেস্টুরেন্ট যুক্ত রয়েছে।