পরিবেশবান্ধব উপায়ে টেকসই প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে গাজীপুরে সৌরবিদ্যুৎ চালিত ডেটা সেন্টার চালু করেছে ডিজিটাল অপারেটর বাংলালিংক।
গাজীপুরে নিজেদের ডেটা সেন্টারে ৮০ কিলোওয়াট সৌরবিদ্যুৎ সোলার পাওয়ার সিস্টেম ইনস্টল করে ডেটা সেন্টারটি চালু করা হয়েছে।
বাংলালিংকের চিফ টেকনোলজি অ্যান্ড ইনফরমেশন অফিসার হুসেইন তুর্কের এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘সবুজ এ উদ্যোগ গ্রহণের মাধ্যমে বাংলালিংক টেকসই উদ্ভাবনের যাত্রায় বাংলাদেশে নতুন মানদণ্ড তৈরি করেছে, যা পরিবেশের সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
আমাদের এ সৌর বিদ্যুৎ ব্যবস্থার মাধ্যমে প্রতিবছর প্রায় ০.১৩ জিডব্লিউএইউচ (গিগাওয়াট ঘণ্টা) সবুজ জ্বালানি উৎপন্ন হবে। এর ফলে, প্রতিবছর ৬০ টন কার্বন নিঃসরণ কম হবে এবং জ্বালানির ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানের প্রতিবছর প্রায় ১২,৬০০ মার্কিন ডলার ব্যয় সাশ্রয় হবে। ছাদের অব্যবহৃত ৯ হাজার বর্গফুট জায়গায় এ সৌর বিদ্যুৎ ব্যবস্থা ইনস্টল করা হয়েছে। বাংলালিংক ভবিষ্যতে অব্যবহৃত আরও স্থান কাজে লাগিয়ে সবুজ জ্বালানি উৎপাদন বৃদ্ধিতে অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করবে। আমরা মনে করি, পরিবেশের ওপর নেতিবাচক প্রভাব কমানোর পাশাপশি নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বৃদ্ধি, টেকসই ভবিষ্যৎ গড়ে তোলা ও কার্বন ফুটপ্রিন্ট হ্রাসে সবার এগিয়ে আসা উচিত।’
রোববার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
পরিবেশবান্ধব উপায়ে টেকসই প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে গাজীপুরে সৌরবিদ্যুৎ চালিত ডেটা সেন্টার চালু করেছে ডিজিটাল অপারেটর বাংলালিংক।
গাজীপুরে নিজেদের ডেটা সেন্টারে ৮০ কিলোওয়াট সৌরবিদ্যুৎ সোলার পাওয়ার সিস্টেম ইনস্টল করে ডেটা সেন্টারটি চালু করা হয়েছে।
বাংলালিংকের চিফ টেকনোলজি অ্যান্ড ইনফরমেশন অফিসার হুসেইন তুর্কের এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘সবুজ এ উদ্যোগ গ্রহণের মাধ্যমে বাংলালিংক টেকসই উদ্ভাবনের যাত্রায় বাংলাদেশে নতুন মানদণ্ড তৈরি করেছে, যা পরিবেশের সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
আমাদের এ সৌর বিদ্যুৎ ব্যবস্থার মাধ্যমে প্রতিবছর প্রায় ০.১৩ জিডব্লিউএইউচ (গিগাওয়াট ঘণ্টা) সবুজ জ্বালানি উৎপন্ন হবে। এর ফলে, প্রতিবছর ৬০ টন কার্বন নিঃসরণ কম হবে এবং জ্বালানির ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানের প্রতিবছর প্রায় ১২,৬০০ মার্কিন ডলার ব্যয় সাশ্রয় হবে। ছাদের অব্যবহৃত ৯ হাজার বর্গফুট জায়গায় এ সৌর বিদ্যুৎ ব্যবস্থা ইনস্টল করা হয়েছে। বাংলালিংক ভবিষ্যতে অব্যবহৃত আরও স্থান কাজে লাগিয়ে সবুজ জ্বালানি উৎপাদন বৃদ্ধিতে অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করবে। আমরা মনে করি, পরিবেশের ওপর নেতিবাচক প্রভাব কমানোর পাশাপশি নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বৃদ্ধি, টেকসই ভবিষ্যৎ গড়ে তোলা ও কার্বন ফুটপ্রিন্ট হ্রাসে সবার এগিয়ে আসা উচিত।’