সাইবার হামলার এক ঘটনায় ইউরোপের সবচেয়ে ব্যস্ত লন্ডনের হিথ্রোসহ বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিমানবন্দরে শনিবার ফ্লাইট বিলম্ব ও বাতিলের ঘটনা ঘটেছে।
বিশ্বব্যাপী বিমানবন্দরগুলোতে বেশ কয়েকটি বিমান সংস্থার জন্য চেক-ইন ও বোর্ডিং স্টিস্টেম সরবরাহকারী কোম্পানি কলিন্স অ্যারোস্পেসে সাইবার হামলা হওয়ায় এ সমস্যা দেখা দেয়।
হিথ্রো বিমানবন্দর জানিয়েছে, কলিন্স অ্যারোস্পেস একটি প্রযুক্তিগত সমস্যার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, যার ফলে বর্হিগমনের যাত্রীদের যাত্রায় বিলম্ব ঘটতে পারে।
ব্রাসেলস বিমানবন্দর এবং বার্লিন বিমানবন্দরও এই হামলার কারণে আক্রান্ত হয়েছে বলে পৃথক বিবৃতিতে জানিয়েছে।
কলিন্স অ্যারোস্পেসের মূল কোম্পানি আরটিএক্স কর্পোরেশন জানিয়েছে, বাছাই করা নির্দিষ্ট কিছু বিমানবন্দরগুলোতে তাদের সফটওয়্যারে একটি ‘সাইবার সম্পর্কিত ব্যাঘাত‘ সম্পর্কে তারা সচেতন হয়ে উঠেছে। তবে কোন কোন বিমানবন্দর এতে আক্রান্ত হয়েছে, তার নাম প্রকাশ করেনি তারা।
ই-মেইলে দেওয়া এক বিবৃতিতে আরটিএক্স বলেছে, “এর প্রভাব ইলেকট্রনিক গ্রাহক চেক-ইন এবং লাগেজ ড্রপের মধ্যেই সীমাবদ্ধ। ম্যানুয়াল চেক-ইনের মাধ্যমে এটি সামাল দেওয়া যেতে পারে।”
তারা আরও জানিয়েছে, যত দ্রুত সম্ভব তারা সমস্যাটির সমাধান করার চেষ্টা করছে।
ব্রাসেলস বিমানবন্দর তাদের ওয়েবসাইটে জানিয়েছে, এই সাইবার আক্রমণের ফলে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিগুলো অকার্যকর হয়ে পড়েছে, শুধু ম্যানুয়েল চেক-ইন ও বোর্ডিং প্রক্রিয়াগুলো সচল আছে। সাইবার হামলার ঘটনাটি শুক্রবার স্থানীয় সময় রাতে ঘটেছে বলে জানায় তারা।
বিমানবন্দরটি আরও জানিয়েছে, “এটা ফ্লাইট সূচীতে বড় ধরনের প্রভাব ফেলেছে আর দুর্ভাগ্যবশত বিলম্ব ও বাতিলের কারণ হচ্ছে।”
ব্রাসেলস বিমানবন্দর জানিয়েছে, এ পর্যন্ত তারা ১০টি ফ্লাইট বাতিল করতে বাধ্য হয়েছে এবং বর্হিগামী সবগুলো ফ্লাইটের ক্ষেত্রে গড়ে এক ঘণ্টা দেরি হচ্ছে।
বার্লিন বিমানবন্দর তাদের ওয়েবসাইটে জানিয়েছে, এ কারণে চেক-ইনে দীর্ঘ সময় লাগছে এবং তারা এর দ্রুত সমাধানের জন্য কাজ করছে।
এদিকে জার্মানির বৃহত্তম বিমানবন্দর ফ্রাঙ্কফুর্ট জানিয়েছে, এই সাইবার হামলায় তারা আক্রান্ত হয়নি।
যুক্তরাজ্যের পরিবহনমন্ত্রী হাইডি আলেকজান্ডার জানিয়েছেন, এ পরিস্থিতির বিষয়ে নিয়মিত আপডেট পাচ্ছেন তিনি।
শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সাইবার হামলার এক ঘটনায় ইউরোপের সবচেয়ে ব্যস্ত লন্ডনের হিথ্রোসহ বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিমানবন্দরে শনিবার ফ্লাইট বিলম্ব ও বাতিলের ঘটনা ঘটেছে।
বিশ্বব্যাপী বিমানবন্দরগুলোতে বেশ কয়েকটি বিমান সংস্থার জন্য চেক-ইন ও বোর্ডিং স্টিস্টেম সরবরাহকারী কোম্পানি কলিন্স অ্যারোস্পেসে সাইবার হামলা হওয়ায় এ সমস্যা দেখা দেয়।
হিথ্রো বিমানবন্দর জানিয়েছে, কলিন্স অ্যারোস্পেস একটি প্রযুক্তিগত সমস্যার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, যার ফলে বর্হিগমনের যাত্রীদের যাত্রায় বিলম্ব ঘটতে পারে।
ব্রাসেলস বিমানবন্দর এবং বার্লিন বিমানবন্দরও এই হামলার কারণে আক্রান্ত হয়েছে বলে পৃথক বিবৃতিতে জানিয়েছে।
কলিন্স অ্যারোস্পেসের মূল কোম্পানি আরটিএক্স কর্পোরেশন জানিয়েছে, বাছাই করা নির্দিষ্ট কিছু বিমানবন্দরগুলোতে তাদের সফটওয়্যারে একটি ‘সাইবার সম্পর্কিত ব্যাঘাত‘ সম্পর্কে তারা সচেতন হয়ে উঠেছে। তবে কোন কোন বিমানবন্দর এতে আক্রান্ত হয়েছে, তার নাম প্রকাশ করেনি তারা।
ই-মেইলে দেওয়া এক বিবৃতিতে আরটিএক্স বলেছে, “এর প্রভাব ইলেকট্রনিক গ্রাহক চেক-ইন এবং লাগেজ ড্রপের মধ্যেই সীমাবদ্ধ। ম্যানুয়াল চেক-ইনের মাধ্যমে এটি সামাল দেওয়া যেতে পারে।”
তারা আরও জানিয়েছে, যত দ্রুত সম্ভব তারা সমস্যাটির সমাধান করার চেষ্টা করছে।
ব্রাসেলস বিমানবন্দর তাদের ওয়েবসাইটে জানিয়েছে, এই সাইবার আক্রমণের ফলে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিগুলো অকার্যকর হয়ে পড়েছে, শুধু ম্যানুয়েল চেক-ইন ও বোর্ডিং প্রক্রিয়াগুলো সচল আছে। সাইবার হামলার ঘটনাটি শুক্রবার স্থানীয় সময় রাতে ঘটেছে বলে জানায় তারা।
বিমানবন্দরটি আরও জানিয়েছে, “এটা ফ্লাইট সূচীতে বড় ধরনের প্রভাব ফেলেছে আর দুর্ভাগ্যবশত বিলম্ব ও বাতিলের কারণ হচ্ছে।”
ব্রাসেলস বিমানবন্দর জানিয়েছে, এ পর্যন্ত তারা ১০টি ফ্লাইট বাতিল করতে বাধ্য হয়েছে এবং বর্হিগামী সবগুলো ফ্লাইটের ক্ষেত্রে গড়ে এক ঘণ্টা দেরি হচ্ছে।
বার্লিন বিমানবন্দর তাদের ওয়েবসাইটে জানিয়েছে, এ কারণে চেক-ইনে দীর্ঘ সময় লাগছে এবং তারা এর দ্রুত সমাধানের জন্য কাজ করছে।
এদিকে জার্মানির বৃহত্তম বিমানবন্দর ফ্রাঙ্কফুর্ট জানিয়েছে, এই সাইবার হামলায় তারা আক্রান্ত হয়নি।
যুক্তরাজ্যের পরিবহনমন্ত্রী হাইডি আলেকজান্ডার জানিয়েছেন, এ পরিস্থিতির বিষয়ে নিয়মিত আপডেট পাচ্ছেন তিনি।