প্রচলিত স্টিলের তুলনায় হালকা, টেকসই এবং অধিক পরিবেশবান্ধব এই টাওয়ার দ্রুত স্থাপনযোগ্য এবং বিভিন্ন প্রতিকুল পরিবেশে দীর্ঘমেয়াদে স্থায়ী কার্যক্ষমতা নিশ্চিত করবে।
এইচএস ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি লিমিটেডের সহযোগিতায় স্থাপিত এই টাওয়ারটি মজবুত এবং মরিচা প্রতিরোধ ক্ষমতার পাশাপাশি সহজে স্থাপনযোগ্য। তুলনামূলক হালকা হওয়ায় স্বল্প ভারী যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে মাত্র পাচঁ থেকে ছয় ঘণ্টার মধ্যেই টাওয়ারটির পরিবহন ও স্থাপনের পুরো প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা যায়। ফলে আশেপাশের এলাকায় স্বাভাবিক কাজ-কর্মে বিঘœ হ্রাসের পাশাপাশি দ্রুততর সময়ে সেবা চালু করা করা সম্ভব হয়।
ইডটকো বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজিং ডিরেক্টর সুনীল আইজ্যাক বলেন, এফআরপি টাওয়ারটি শুধুমাত্র একটি অবকাঠামোগত মাইলফলক নয়। এটি একটি টেকসই, ভবিষ্যত-প্রস্তুত টেলিকম ইকোসিস্টেম গড়ে তুলতে আমাদের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।
প্রচলিত স্টিল টাওয়ারগুলো সাধারণত দ্রুত ক্ষয় হলেও এফআরপি টাওয়ারের যৌগিক গঠন একে মরিচা, প্রাকৃতিক আবহাওয়া ও রাসায়নিক পদার্থের ক্ষয়ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে। ফলে উপকূলীয়, আর্দ্র ও শিল্প এলাকাতেও এই টাওয়ার দীর্ঘস্থায়ী ও অক্ষুন্ন থাকে। এফআরপি প্রযুক্তি থাকায় টাওয়ারটির রক্ষণাবেক্ষণ প্রয়োজন প্রায় ৪০ শতাংশ পর্যন্ত কমে যায়, কারণ এতে বারবার রঙ করা বা জং প্রতিরোধী প্রলেপ দেওয়ার দরকার হয় না। এতে যেমন ব্যয়ও কমে তেমনি পরিবেশের ক্ষতিও হ্রাস পায়।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
রোববার, ২৬ অক্টোবর ২০২৫
প্রচলিত স্টিলের তুলনায় হালকা, টেকসই এবং অধিক পরিবেশবান্ধব এই টাওয়ার দ্রুত স্থাপনযোগ্য এবং বিভিন্ন প্রতিকুল পরিবেশে দীর্ঘমেয়াদে স্থায়ী কার্যক্ষমতা নিশ্চিত করবে।
এইচএস ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি লিমিটেডের সহযোগিতায় স্থাপিত এই টাওয়ারটি মজবুত এবং মরিচা প্রতিরোধ ক্ষমতার পাশাপাশি সহজে স্থাপনযোগ্য। তুলনামূলক হালকা হওয়ায় স্বল্প ভারী যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে মাত্র পাচঁ থেকে ছয় ঘণ্টার মধ্যেই টাওয়ারটির পরিবহন ও স্থাপনের পুরো প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা যায়। ফলে আশেপাশের এলাকায় স্বাভাবিক কাজ-কর্মে বিঘœ হ্রাসের পাশাপাশি দ্রুততর সময়ে সেবা চালু করা করা সম্ভব হয়।
ইডটকো বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজিং ডিরেক্টর সুনীল আইজ্যাক বলেন, এফআরপি টাওয়ারটি শুধুমাত্র একটি অবকাঠামোগত মাইলফলক নয়। এটি একটি টেকসই, ভবিষ্যত-প্রস্তুত টেলিকম ইকোসিস্টেম গড়ে তুলতে আমাদের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।
প্রচলিত স্টিল টাওয়ারগুলো সাধারণত দ্রুত ক্ষয় হলেও এফআরপি টাওয়ারের যৌগিক গঠন একে মরিচা, প্রাকৃতিক আবহাওয়া ও রাসায়নিক পদার্থের ক্ষয়ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে। ফলে উপকূলীয়, আর্দ্র ও শিল্প এলাকাতেও এই টাওয়ার দীর্ঘস্থায়ী ও অক্ষুন্ন থাকে। এফআরপি প্রযুক্তি থাকায় টাওয়ারটির রক্ষণাবেক্ষণ প্রয়োজন প্রায় ৪০ শতাংশ পর্যন্ত কমে যায়, কারণ এতে বারবার রঙ করা বা জং প্রতিরোধী প্রলেপ দেওয়ার দরকার হয় না। এতে যেমন ব্যয়ও কমে তেমনি পরিবেশের ক্ষতিও হ্রাস পায়।