২০২৫ সাল শেষের পথে। এই বছরে বাংলাদেশের স্মার্টফোন বাজার গড়ে উঠেছে তরুণদের পরিবর্তিত ব্যবহার ধারা, অফিসিয়ালভাবে উৎপাদিত ডিভাইসের প্রতি বাড়তি আস্থা এবং দৈনন্দিন জীবনে মোবাইল প্রযুক্তির ক্রমবর্ধমান নির্ভরতার ওপর ভিত্তি করে। চলতি বছরে মাঝারি দামের পারফরম্যান্স ফোন, গেমিং-কেন্দ্রিক ডিভাইস এবং বহুমুখী স্মার্টফোনগুলো তরুণদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি চাহিদা পেয়েছে। ইনফিনিক্স হট ৬০ প্রো+ শিক্ষার্থী ও তরুণ পেশাজীবীদের মধ্যে জনপ্রিয়তা পেয়েছে দৈনন্দিন ব্যবহারের উপযোগী পারফরম্যান্স, নির্ভরযোগ্য ব্যাটারি এবং আধুনিক ডিজাইনের সমন্বয়ের কারণে। খুচরা বিক্রেতাদের মতে, পড়াশোনা, মাল্টিটাস্কিং ও সামাজিক যোগাযোগে ভারসাম্যপূর্ণ ব্যবহারের জন্য এই ডিভাইসটি তরুণদের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়েছে।
অন্যদিকে, মোবাইল গেমিংয়ের জনপ্রিয়তা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ইনফিনিক্স জিটি ৩০ প্রো আলাদা করে নজর কেড়েছে। বিশ্লেষকদের মতে, প্রতিযোগিতামূলক মোবাইল গেমিংয়ের উত্থান এ বছর স্মার্টফোন পছন্দের ধরনকে প্রভাবিত করেছে।
এদিকে, ইনফিনিক্স নোট ৫০ প্রো ব্যবহারকারীদের উৎপাদনশীলতা, ডিসপ্লে মান ও ক্যামেরা পারফরম্যান্সের চাহিদা পূরণ করেছে। পড়াশোনা, কনটেন্ট দেখা এবং সৃজনশীল কাজে স্মার্টফোন ব্যবহারের পরিসর বাড়ার ফলে উন্নত মাল্টিটাস্কিং ও ভিজ্যুয়াল অভিজ্ঞতা দেওয়া ডিভাইসগুলোর প্রতি আগ্রহ বেড়েছে বলে জানিয়েছে বিক্রেতারা। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যাচ্ছে, ২০২৫ সালে ‘একটাই সেরা ফোন’ ধারণা থেকে সরে এসে তরুণরা নিজেদের জীবনধারা অনুযায়ী স্মার্টফোন বেছে নিচ্ছেন- কেউ গেমিংয়ের জন্য, কেউ দৈনন্দিন কাজের জন্য, আবার কেউ সৃজনশীল ব্যবহারের জন্য।
সারাদেশ: খুলনায় এনসিপি নেতা গুলিবিদ্ধ
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি: ‘সিইও অব দ্য ইয়ার’ সম্মাননা অর্জন করলো বাংলালিংকের প্রধান নির্বাহী
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি: নগদের মাধ্যমে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ সুবিধা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি: ২০২৫ সালে পছন্দের তালিকায় ইনফিনিক্সের যেসব স্মার্টফোন
সারাদেশ: বরুড়ায় কৃষি উপকরণ বিতরণ