রোবট প্রদর্শন করতে যাচ্ছে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর। বিজ্ঞান জাদুঘরের ইনোভেশন গ্যলারিতে স্থান পাবে বাংলাদেশ রোবট অলিম্পিয়াডের কিশোর বিজ্ঞানীদের তৈরি এই রোবটগুলো। ২৫ মে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে “রোবট হস্তান্তর ও বিজ্ঞান সভা” অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ক্ষুদে রোবট বিজ্ঞানীরা তাদের উদ্ভাবিত রোবটগুলো হস্তান্তর করে জাদুঘরের মহাপরিচালক মোহাম্মাদ মুনীর চৌধুরীর হাতে।
গত জানুয়ারীতে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর আয়োজিত “রোবট বিষয়ক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলায়” বিজয়ী সানি জুবায়ের, জান্নাতুল ফেরদৌস ফাবিন, কাজী মোস্তাহিদ লাবিব, নাশীতাত যাইনাহ রহমান, জাইমা যাহিন ওয়ারা এবং মিসবাহ উদ্দিন ইনানের কাছ থেকে তাদের উদ্ভাবিত রোবটগুলো প্রদর্শনীর জন্য নেয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেন বিজ্ঞান জাদুঘরের মহাপরিচালক। অনুষ্ঠানে রোবটগুলো তৈরির খরচ দিয়ে নির্মাতাদের কাছ থেকে সেগুলো বুঝে নেয় বিজ্ঞান জাদুঘর কর্তৃপক্ষ। শিগগিরই দেশের খুদে রোবট বিজ্ঞানীদের তৈরি এই রোবটগুলোও জাদুঘরের নতুন গ্যলারিতে দেখতে পাবেন সাধারণ দর্শনার্থীরা।
রোবটগুলো কোনটি আগুন লাগলেই দমকল বাহিনী ও বাড়ির কর্তার মোবাইলে বার্তা পৌঁছে দেয়। কোনটি আবার কালো ধোঁয়া দূষণমুক্ত করতে যেমন ব্যবহার করা যায়, কোভিড-১৯ ব্যবস্থাপনায় সহযোগীর ভূমিকাও পালন করে।
এছাড়াও নির্বিঘেœ ও আরামদায়ক ট্রেন যাত্রা, বিষাক্ত পদার্থ অপসারণ, দুর্ঘটনার ঝুঁকি রোধ করতেও পারে প্রদর্শিত রোবটগুলো।
এ বিষয়ে জাদুঘরের মহাপরিচালক মোহাম্মাদ মুনীর চৌধুরী বলেন, “রোবট প্রযুক্তিকে পরিবেশ দূষণ রোধ, দুর্ঘটনার ঝুঁকি হ্রাস, মাদকের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ, নদীর পানিকে দূষণ মুক্তকরণসহ নিত্যনতুন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বাস্তবিকভাবে প্রয়োগ করতে হবে। উদ্ভাবনে তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে আসতে হবে। সিঙ্গাপুর শুধুমাত্র সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে জনজীবনে শৃংখলা ও অনুশাসন এনেছে। মানুষকে আল্লাহ প্রদত্ত জ্ঞানকে কল্যাণমূলক কাজে লাগাতে হবে। প্রযুক্তির অর্থনৈতিক, বাণিজ্যিক, সামাজিক ও কারিগরি প্রভাব মূল্যায়ন করে এর উদ্ভাবন নিশ্চিত করতে হবে।”
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মঙ্গলবার, ২৫ মে ২০২১
রোবট প্রদর্শন করতে যাচ্ছে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর। বিজ্ঞান জাদুঘরের ইনোভেশন গ্যলারিতে স্থান পাবে বাংলাদেশ রোবট অলিম্পিয়াডের কিশোর বিজ্ঞানীদের তৈরি এই রোবটগুলো। ২৫ মে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে “রোবট হস্তান্তর ও বিজ্ঞান সভা” অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ক্ষুদে রোবট বিজ্ঞানীরা তাদের উদ্ভাবিত রোবটগুলো হস্তান্তর করে জাদুঘরের মহাপরিচালক মোহাম্মাদ মুনীর চৌধুরীর হাতে।
গত জানুয়ারীতে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর আয়োজিত “রোবট বিষয়ক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলায়” বিজয়ী সানি জুবায়ের, জান্নাতুল ফেরদৌস ফাবিন, কাজী মোস্তাহিদ লাবিব, নাশীতাত যাইনাহ রহমান, জাইমা যাহিন ওয়ারা এবং মিসবাহ উদ্দিন ইনানের কাছ থেকে তাদের উদ্ভাবিত রোবটগুলো প্রদর্শনীর জন্য নেয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেন বিজ্ঞান জাদুঘরের মহাপরিচালক। অনুষ্ঠানে রোবটগুলো তৈরির খরচ দিয়ে নির্মাতাদের কাছ থেকে সেগুলো বুঝে নেয় বিজ্ঞান জাদুঘর কর্তৃপক্ষ। শিগগিরই দেশের খুদে রোবট বিজ্ঞানীদের তৈরি এই রোবটগুলোও জাদুঘরের নতুন গ্যলারিতে দেখতে পাবেন সাধারণ দর্শনার্থীরা।
রোবটগুলো কোনটি আগুন লাগলেই দমকল বাহিনী ও বাড়ির কর্তার মোবাইলে বার্তা পৌঁছে দেয়। কোনটি আবার কালো ধোঁয়া দূষণমুক্ত করতে যেমন ব্যবহার করা যায়, কোভিড-১৯ ব্যবস্থাপনায় সহযোগীর ভূমিকাও পালন করে।
এছাড়াও নির্বিঘেœ ও আরামদায়ক ট্রেন যাত্রা, বিষাক্ত পদার্থ অপসারণ, দুর্ঘটনার ঝুঁকি রোধ করতেও পারে প্রদর্শিত রোবটগুলো।
এ বিষয়ে জাদুঘরের মহাপরিচালক মোহাম্মাদ মুনীর চৌধুরী বলেন, “রোবট প্রযুক্তিকে পরিবেশ দূষণ রোধ, দুর্ঘটনার ঝুঁকি হ্রাস, মাদকের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ, নদীর পানিকে দূষণ মুক্তকরণসহ নিত্যনতুন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বাস্তবিকভাবে প্রয়োগ করতে হবে। উদ্ভাবনে তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে আসতে হবে। সিঙ্গাপুর শুধুমাত্র সিসিটিভি ক্যামেরা দিয়ে জনজীবনে শৃংখলা ও অনুশাসন এনেছে। মানুষকে আল্লাহ প্রদত্ত জ্ঞানকে কল্যাণমূলক কাজে লাগাতে হবে। প্রযুক্তির অর্থনৈতিক, বাণিজ্যিক, সামাজিক ও কারিগরি প্রভাব মূল্যায়ন করে এর উদ্ভাবন নিশ্চিত করতে হবে।”