সম্পাদক পরিষদ কোটা সংস্কার আন্দোলনে সংবাদ সংগ্রহের সময় সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও উদ্বেগ জানিয়েছে।
মঙ্গলবার সম্পাদক পরিষদের সভাপতি মাহ্ফুজ আনাম ও সাধারণ সম্পাদক দেওয়ান হানিফ মাহমুদের সই করা এক বিবৃতিতে এই উদ্বেগের কথা জানানো হয়। একই সঙ্গে সরকার, সব ছাত্রসংগঠন ও নিরাপত্তা বাহিনীর প্রতি পেশাগত দায়িত্ব পালনে সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি জানানো হয়।
গত দুই দিনে অন্তত ২৫ জন সাংবাদিক আহত বা হামলার শিকার হয়েছেন বলে উল্লেখ করে সম্পাদক পরিষদের বিবৃতিতে বলা হয়, সাংবাদিকেরা তাঁদের পেশাগত দায়িত্ব পালনের অংশ হিসেবে বিভিন্ন কর্মসূচির খবর সংগ্রহ এবং তা জনগণের সামনে উপস্থাপন করেন। এ দায়িত্ব পালনে তাঁদের ওপর আক্রমণ বা নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়া খুবই উদ্বেগের।
বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে পাওয়া খবরের তথ্য তুলে ধরে সম্পাদক পরিষদ গত দুই দিনে (১৫ ও ১৬ জুলাই) দেশের বিভিন্ন স্থানে আহত সাংবাদিকদের নাম উল্লেখ করেন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে বণিক বার্তার প্রতিনিধি মেহেদী মামুন, দৈনিক বাংলায় আবদুর রহমান, বাংলাদেশ টুডের জোবায়ের আহমেদ, সময়ের আলোর মুশফিকুর রিজওয়ান, বিডিনিউজ২৪ ডটকমের হাসিবুর রহমান, দৈনিক জনকণ্ঠ–এর ওয়াজহেতুল ইসলাম, ইত্তেফাক প্রতিনিধি আরিফুজ্জামান উজ্জ্বল ও একটি অনলাইন পোর্টালের সাকিব আহমেদ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় আহতরা হলেন দ্য ডেইলি স্টার–এর আলোকচিত্রী প্রবীর দাস, প্রথম আলোর আলোকচিত্রী দীপু মালাকার, জনকণ্ঠ–এর আলোকচিত্রী সুমন্ত চক্রবর্তী, পত্রিকাটির ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি মোতাহার হোসেন, ভোরের পাতার পুলক রাজ ও আমার সংবাদের মিরাজ উদ্দিন।
চট্টগ্রামের ষোলশহরে আহত হন সারাবাংলাডটনেটের আলোকচিত্রী শ্যামল নন্দী, দীপ্ত টেলিভিশনের ব্যুরোপ্রধান রুনা আনসারি। দিনাজপুরে সময় টেলিভিশনের ক্যামেরাপারসন শিমুল ও বিজয় টেলিভিশনের ক্যামেরাপারসন মোস্তফা এবং বগুড়ায় যমুনা টেলিভিশনের সিনিয়র রিপোর্টার ও ব্যুরোপ্রধান মেহেরুল সুজন, দৈনিক করতোয়ার আলোকচিত্রী সফিকুল ইসলাম, ইত্তেফাক–এর আলোকচিত্রী বিমু রহমান ও গাজী টেলিভিশনের ক্যামেরাপারসন এনামুল হক প্রমুখ আহত হন।
বুধবার, ১৭ জুলাই ২০২৪
সম্পাদক পরিষদ কোটা সংস্কার আন্দোলনে সংবাদ সংগ্রহের সময় সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও উদ্বেগ জানিয়েছে।
মঙ্গলবার সম্পাদক পরিষদের সভাপতি মাহ্ফুজ আনাম ও সাধারণ সম্পাদক দেওয়ান হানিফ মাহমুদের সই করা এক বিবৃতিতে এই উদ্বেগের কথা জানানো হয়। একই সঙ্গে সরকার, সব ছাত্রসংগঠন ও নিরাপত্তা বাহিনীর প্রতি পেশাগত দায়িত্ব পালনে সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি জানানো হয়।
গত দুই দিনে অন্তত ২৫ জন সাংবাদিক আহত বা হামলার শিকার হয়েছেন বলে উল্লেখ করে সম্পাদক পরিষদের বিবৃতিতে বলা হয়, সাংবাদিকেরা তাঁদের পেশাগত দায়িত্ব পালনের অংশ হিসেবে বিভিন্ন কর্মসূচির খবর সংগ্রহ এবং তা জনগণের সামনে উপস্থাপন করেন। এ দায়িত্ব পালনে তাঁদের ওপর আক্রমণ বা নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়া খুবই উদ্বেগের।
বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে পাওয়া খবরের তথ্য তুলে ধরে সম্পাদক পরিষদ গত দুই দিনে (১৫ ও ১৬ জুলাই) দেশের বিভিন্ন স্থানে আহত সাংবাদিকদের নাম উল্লেখ করেন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে বণিক বার্তার প্রতিনিধি মেহেদী মামুন, দৈনিক বাংলায় আবদুর রহমান, বাংলাদেশ টুডের জোবায়ের আহমেদ, সময়ের আলোর মুশফিকুর রিজওয়ান, বিডিনিউজ২৪ ডটকমের হাসিবুর রহমান, দৈনিক জনকণ্ঠ–এর ওয়াজহেতুল ইসলাম, ইত্তেফাক প্রতিনিধি আরিফুজ্জামান উজ্জ্বল ও একটি অনলাইন পোর্টালের সাকিব আহমেদ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় আহতরা হলেন দ্য ডেইলি স্টার–এর আলোকচিত্রী প্রবীর দাস, প্রথম আলোর আলোকচিত্রী দীপু মালাকার, জনকণ্ঠ–এর আলোকচিত্রী সুমন্ত চক্রবর্তী, পত্রিকাটির ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি মোতাহার হোসেন, ভোরের পাতার পুলক রাজ ও আমার সংবাদের মিরাজ উদ্দিন।
চট্টগ্রামের ষোলশহরে আহত হন সারাবাংলাডটনেটের আলোকচিত্রী শ্যামল নন্দী, দীপ্ত টেলিভিশনের ব্যুরোপ্রধান রুনা আনসারি। দিনাজপুরে সময় টেলিভিশনের ক্যামেরাপারসন শিমুল ও বিজয় টেলিভিশনের ক্যামেরাপারসন মোস্তফা এবং বগুড়ায় যমুনা টেলিভিশনের সিনিয়র রিপোর্টার ও ব্যুরোপ্রধান মেহেরুল সুজন, দৈনিক করতোয়ার আলোকচিত্রী সফিকুল ইসলাম, ইত্তেফাক–এর আলোকচিত্রী বিমু রহমান ও গাজী টেলিভিশনের ক্যামেরাপারসন এনামুল হক প্রমুখ আহত হন।