সম্প্রতি প্রকাশনা বন্ধ হয়ে যাওয়া দৈনিক ভোরের কাগজ কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, গত কয়েকদিন ধরে প্রতিষ্ঠানের কিছু কর্মী ‘অযৌক্তিক ও অবাস্তব’ দাবি উত্থাপন করে আন্দোলনের নামে প্রতিষ্ঠানকে ঘিরে ‘ বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি’ সৃষ্টি করছেন। ‘বিশেষ একটি মহল’ রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত হয়ে ভোরের কাগজের ‘কর্তৃত্ব দখল ও নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার ষড়যন্ত্রে’ লিপ্ত হয়েছে। এই অপচেষ্টার অংশ হিসেবে অযৌক্তিক দাবি উত্থাপন করে ভোরের কাগজের কর্মীদের একটি অংশকে বিভ্রান্ত করছে ও সহিংসতায় উস্কানি দিচ্ছে বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।
আজ ভোরের কাগজ কর্তৃপক্ষের পক্ষে বার্তা সম্পাদক ইকতিয়ার উদ্দিন স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমরা সংশ্লিষ্ট সকলের অবগতির জন্য জানাতে চাই, ভোরের কাগজ বন্ধ হয়নি। পরিকল্পিতভাবে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির কারণে শুধুমাত্র প্রতিষ্ঠানের প্রধান কার্যালয় বন্ধ রাখা হয়েছে। ছাপাখানা ও অনলাইন বিভাগসহ (ভোরের কাগজ ডট কম) অন্যান্য কার্যালয় ও ক্যাম্প অফিস চালু রয়েছে। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে আমরা বিশেষ ব্যবস্থায় ভোরের কাগজের নিয়মিত প্রকাশনা অব্যাহত রেখেছি।’
বিবৃতিতে ভোরের কাগজ কর্তৃপক্ষ বলেন, “ ভোরের কাগজ কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের আইনসঙ্গত ও ন্যায্য পাওনা থেকে বঞ্চিত করার নীতি পোষন করে না। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত বরাবরই সকল পর্যায়ের কর্মীর আইনসঙ্গত ও ন্যায্য বেতনভাতা পরিশোধ করে আসছে। এবং ভবিষ্যতেও পরিশোধে বদ্ধপরিকর। তা সত্তেও কর্মীদের বিভ্রান্ত অংশটি বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি করে ভোরের কাগজ কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে নানারকম অপপ্রচারে লিপ্ত রয়েছেন। এবং বহিরাগত কিছু লোককে সঙ্গে নিয়ে প্রকাশ্যে ও স্পষ্ট ভাষায় নানা রকম হুমকি দিচ্ছেন। ”
বিবৃতিতে আরো বলা ঘয় , “ভোরের কাগজ কর্তৃপক্ষ দৃঢ় ভাবে ব্যক্ত করছে যে, রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে অবস্থানরত প্রতিষ্ঠানের শত শত কর্মীর রুটি-রুজির সঙ্গে সম্পৃক্ত ঐতিহ্যবাহী ও পাঠকপ্রিয় দৈনিক ভোরের কাগজ ধ্বংস বা দখলের কোনো ষড়যন্ত্র/অপচেষ্টা সফল হবে না। সেই সঙ্গে ভোরের কাগজ পরিবারের সকল সদস্যকে বিভ্রান্ত না হয়ে বা কারো উস্কানির ফাঁদে পা না দিয়ে নিজ নিজ দায়িত্ব পালনের জন্য আহবান জানাচ্ছি। ”
বিবৃতিতে ভোরের কাগজ কর্তৃপক্ষ বলেন, “আমরা মনে করি সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা এভাবে হুমকি, ভয়ভীতি প্রদর্শন, ষড়যন্ত্র ও সহিংসতার পথ পরিহার করে প্রয়োজনবোধে দেশে প্রচলিতশ্রম আইন ও আদালতের আশ্রয় নিতে পারেন। বর্তমানে তারা যে আচরণ করছেন তা কারোরই কাম্য হতে পারে না। ”
মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২৫
সম্প্রতি প্রকাশনা বন্ধ হয়ে যাওয়া দৈনিক ভোরের কাগজ কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, গত কয়েকদিন ধরে প্রতিষ্ঠানের কিছু কর্মী ‘অযৌক্তিক ও অবাস্তব’ দাবি উত্থাপন করে আন্দোলনের নামে প্রতিষ্ঠানকে ঘিরে ‘ বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি’ সৃষ্টি করছেন। ‘বিশেষ একটি মহল’ রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত হয়ে ভোরের কাগজের ‘কর্তৃত্ব দখল ও নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার ষড়যন্ত্রে’ লিপ্ত হয়েছে। এই অপচেষ্টার অংশ হিসেবে অযৌক্তিক দাবি উত্থাপন করে ভোরের কাগজের কর্মীদের একটি অংশকে বিভ্রান্ত করছে ও সহিংসতায় উস্কানি দিচ্ছে বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।
আজ ভোরের কাগজ কর্তৃপক্ষের পক্ষে বার্তা সম্পাদক ইকতিয়ার উদ্দিন স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমরা সংশ্লিষ্ট সকলের অবগতির জন্য জানাতে চাই, ভোরের কাগজ বন্ধ হয়নি। পরিকল্পিতভাবে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির কারণে শুধুমাত্র প্রতিষ্ঠানের প্রধান কার্যালয় বন্ধ রাখা হয়েছে। ছাপাখানা ও অনলাইন বিভাগসহ (ভোরের কাগজ ডট কম) অন্যান্য কার্যালয় ও ক্যাম্প অফিস চালু রয়েছে। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে আমরা বিশেষ ব্যবস্থায় ভোরের কাগজের নিয়মিত প্রকাশনা অব্যাহত রেখেছি।’
বিবৃতিতে ভোরের কাগজ কর্তৃপক্ষ বলেন, “ ভোরের কাগজ কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের আইনসঙ্গত ও ন্যায্য পাওনা থেকে বঞ্চিত করার নীতি পোষন করে না। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত বরাবরই সকল পর্যায়ের কর্মীর আইনসঙ্গত ও ন্যায্য বেতনভাতা পরিশোধ করে আসছে। এবং ভবিষ্যতেও পরিশোধে বদ্ধপরিকর। তা সত্তেও কর্মীদের বিভ্রান্ত অংশটি বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি করে ভোরের কাগজ কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে নানারকম অপপ্রচারে লিপ্ত রয়েছেন। এবং বহিরাগত কিছু লোককে সঙ্গে নিয়ে প্রকাশ্যে ও স্পষ্ট ভাষায় নানা রকম হুমকি দিচ্ছেন। ”
বিবৃতিতে আরো বলা ঘয় , “ভোরের কাগজ কর্তৃপক্ষ দৃঢ় ভাবে ব্যক্ত করছে যে, রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে অবস্থানরত প্রতিষ্ঠানের শত শত কর্মীর রুটি-রুজির সঙ্গে সম্পৃক্ত ঐতিহ্যবাহী ও পাঠকপ্রিয় দৈনিক ভোরের কাগজ ধ্বংস বা দখলের কোনো ষড়যন্ত্র/অপচেষ্টা সফল হবে না। সেই সঙ্গে ভোরের কাগজ পরিবারের সকল সদস্যকে বিভ্রান্ত না হয়ে বা কারো উস্কানির ফাঁদে পা না দিয়ে নিজ নিজ দায়িত্ব পালনের জন্য আহবান জানাচ্ছি। ”
বিবৃতিতে ভোরের কাগজ কর্তৃপক্ষ বলেন, “আমরা মনে করি সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা এভাবে হুমকি, ভয়ভীতি প্রদর্শন, ষড়যন্ত্র ও সহিংসতার পথ পরিহার করে প্রয়োজনবোধে দেশে প্রচলিতশ্রম আইন ও আদালতের আশ্রয় নিতে পারেন। বর্তমানে তারা যে আচরণ করছেন তা কারোরই কাম্য হতে পারে না। ”