alt

আবদুল কাদেরের অভিযোগের জবাবে সাদিক কায়েমের ব্যাখ্যা

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : সোমবার, ০৪ আগস্ট ২০২৫

গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক আবদুল কাদেরের বিভিন্ন অভিযোগের জবাব দিয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় নেতা মো. আবু সাদিক কায়েম। তিনি দাবি করেছেন, ছাত্রলীগে লুকিয়ে থাকা শিবিরকে বাঁচাতে সহায়তা করার ন্যারেটিভটি সম্পূর্ণ মিথ্যা।

গতকাল রোববার মধ্যরাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে এই দাবি করেন ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় প্রকাশনা সম্পাদক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাবেক সভাপতি সাদিক কায়েম।

এর আগে একই রাতে এক ফেসবুক পোস্টে আবদুল কাদের অভিযোগ করেন, আওয়ামী লীগের শাসনামলে হলে থাকার কারণে ছাত্রশিবিরের যারা সক্রিয়ভাবে ছাত্রলীগ করত, তারা মূলত আত্মপরিচয়ের সংকট থেকে উতরানোর জন্য কিছু ক্ষেত্রে অতি উৎসাহী কর্মকাণ্ডে জড়াত। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর সাদিক কায়েম এমন কয়েকজনকে বাঁচাতে তদবির করেন বলে উল্লেখ করেন কাদের।

সাদিক কায়েমের ফেসবুক পোস্টে তুলে ধরা হয়—

১. বিপ্লবের পর দুটি কনসার্ন ছিল—প্রথমত, অপরাধের বিচার, দ্বিতীয়ত, বিচারের নামে নিরীহ কোনো ব্যক্তির হয়রানি না হওয়া।

সে সময় অনেকেই বিভিন্ন মাধ্যমে জানান যে, ‘তারা ছাত্রলীগের সাথে যুক্ত থাকলেও কোনো ফৌজদারি অপরাধ করেননি এবং ব্যক্তিগত আক্রোশে মামলায় তাদের নাম যুক্ত করা হচ্ছে।’

স্বাভাবিকভাবেই গণহারে মামলার আশঙ্কা থাকলে কে অপরাধী আর কে নিরপরাধ, তা যাচাই করার জন্য আন্দোলনে সক্রিয় নানা স্টেকহোল্ডারের কাছে তথ্য ফরওয়ার্ড করে পারস্পরিক ফিডব্যাকের ভিত্তিতে যাচাই করাটা জরুরি ছিল।

তাই বেশ কয়েকটি কনসার্ন বিভিন্ন মাধ্যম থেকে পেয়ে তিনি এনসিপি নেতা ও সংস্কার কমিশনের সদস্য আরমান হোসেন এবং মাহিনকে ফরওয়ার্ড করেন অধিকতর তদন্তের জন্য।

তাদের বলা হয়, এমন একটি দাবি এসেছে যে তারা হামলায় যুক্ত ছিলেন না, এই দাবিটি খতিয়ে দেখতে, যাতে অসচেতনতা বশত নিরপরাধ কেউ ভিকটিম না হন।

তিনি দাবি করেন, এনসিপি থেকে শুরু করে সব দলের নেতারাই সে সময় এমন সুপারিশ পেয়েছেন এবং নিজেদের মধ্যে চালাচালি করেছেন যাচাই করার জন্য।

আবদুল কাদের নিজেও উল্লেখ করেছেন, মামলার তালিকাগুলো পারস্পরিক আলোচনা করে প্রস্তুত করা হয়েছে। তাহলে নিজেদের মধ্যে আলোচনা ছাড়া কীভাবে বোঝা যাবে—কেউ অপরাধী নাকি হয়রানির শিকার?

৩. সাদিক কায়েম জানান, স্ক্রিনশটে যাদের নাম আছে, তারা কেউই শিবিরের কেউ না। ৫ আগস্টের পর থেকেও তারা শিবিরের কোনো পদে বা কর্মসূচিতে ছিলেন না।

ফলে, ছাত্রলীগে লুকিয়ে থাকা শিবিরকে বাঁচাতে সহায়তা করার ন্যারেটিভটি সম্পূর্ণ মিথ্যা বলে মন্তব্য করেন তিনি।

৪. সাঈদী নামের এক ছেলেকে মামলা থেকে বাঁচাতে বিভিন্ন জায়গায় কল করার অভিযোগকেও মিথ্যা দাবি করেন সাদিক।

তিনি বলেন, “সাঈদী অপরাধী, এবং তাকে বাঁচানোর কোনো প্রশ্নই আসে না।”

৫. মুহসিন হলের একজনকে নিয়ে মিথ্যা অপবাদ দেওয়া হয়েছে বলেও দাবি করেন তিনি।

তিনি বলেন, ‘উক্ত শাহাদাতকে আমি চিনিই না। কাদের লিখেছেন, “২৪ সালের সেপ্টেম্বরে মামলা হওয়ার পরে শাহাদাতকে নিয়ে একজন পোস্ট করেন। পরবর্তীতে ওই পোস্টদাতার সাথে সাদিক কায়েম যোগাযোগ করেন।”

আচ্ছা, আমি যদি ফোন দিতেই চাইতাম, তাহলে তো সেটা মামলা হওয়ার আগেই দেওয়ার কথা ছিল। মামলা হওয়ার পরে কেউ একজন ফেসবুকে পোস্ট দিলে সেই পোস্টদাতাকে ফোন দেওয়ার কী দরকার!’

তিনি আরও বলেন, “এলাকায় থাকতে কেউ যদি শিবির করে, পরে কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে শিবিরবিরোধী ভূমিকা নেয়, এমন লোকের সংখ্যাও কম নয়।

এমনকি কেউ সাময়িকভাবে ব্যক্তিগত সুবিধার জন্য শিবিরের সাথে যোগাযোগ রাখে, পরে অন্য সংগঠনে গিয়ে নেতিবাচক বা ইতিবাচক ভূমিকা নেয়—তাদের কৃতিত্ব বা অপরাধের দায়ভার শিবির নেবে কেন?”

ছবি

সাংবাদিকদের শুধু কলম নয়, ক্যামেরা ও কণ্ঠেও দক্ষ হতে হবে: কক্সবাজার কন্ঠর কর্মশালায় বক্তারা

রাজধানীতে গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, অফিসের বিবৃতি প্রকাশ

ছবি

ময়মনসিংহের ১১ পত্রিকার ডিক্লারেশন বাতিল

ছবি

শহিদুল আলমের অভিযোগ: গাজাগামী ফ্রিডম ফ্লোটিলায় আটক হয়ে মানসিক নির্যাতনের শিকার

ছবি

জাতীয় প্রেস ক্লাবের প্রয়াত ২০ সদস্যের স্মরণে স্মৃতিসভা

ছবি

অন্তবর্তী সরকারের সময়ে দুটি নতুন টেলিভিশন চ্যানেল লাইসেন্স পেল

সীতাকুণ্ডে সংবাদ সংগ্রহে গিয়ে সাংবাদিকদের ওপর হামলা, দুইজন আহত

ছবি

খাগড়াছড়ির অস্থিতিশীল পরিস্থিতি নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর মন্তব্যের কঠোর সমালোচনা অধ্যাপক আনু মুহাম্মদের

ছবি

জাকসু: অমর্ত্য রায় জনের প্রার্থিতা বাতিল, ‘সম্প্রীতির ঐক্য’ প্যানেলের জরুরি সংবাদ সম্মেলন

ছবি

খুলনায় সাংবাদিক বুলুর মৃত্যু: সেতু থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা, সিদ্ধান্তে নৌ পুলিশ

ছবি

এক সাংবাদিকের জামিন শুনানিতে আরেক সাংবাদিককে বিচারকের সামনে আইনজীবির মারধর

ছবি

পলাশ উপজেলা প্রেসক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন করলেন ড. মঈন খান

ছবি

ছবি অস্বীকার, ডিআরইউতে মব সৃষ্টি ও আওয়ামী লীগ আমলের আইন নিয়ে নতুন উদ্যোগে সম্পাদক পরিষদের উদ্বেগ

ছবি

খুলনায় সাংবাদিক বুলুর মৃতদেহের সুরতহাল, অস্বাভাবিক মৃত্যুর তদন্ত দাবি

ছবি

মুক্তিযুদ্ধ ও সংবিধান আলোচনা: ‘মব হামলা’ মামলায় ১৬ জন কারাগারে

ছবি

ডিআরইউতে আলোচনায় ‘মব হামলা’, উদীচী কেন্দ্রীয় সংসদ প্রতিবাদে সরব

ছবি

নজরুল প্রয়াণ দিবসে বিটিভিতে ‘আলেয়া’ ও অন্যান্য

ছবি

হত্যা মামলায় কনটেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি পাঁচ দিনের রিমান্ডে

ছবি

বিভুরঞ্জন  ময়নাতদন্ত সম্পন্ন : মুন্সিগঞ্জ থেকে লাশ হস্তান্তর, ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন স্বজনরা

ছবি

আসাদুল হক বাবু হত্যা মামলা : মাইটিভি চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন সাথী রিমান্ড শেষে কারাগারে

ছবি

সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন, বিকালে ঢাকায় শেষকৃত্যের প্রস্তুতি

ছবি

সংবাদের প্রবীণ সাংবাদিক রুকুনউদ্দৌলাহ মারা গেছেন

ছবি

নিখোঁজের এক দিন পর সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের মৃতদেহ পাওয়া গেলো মেঘনায়

ছবি

সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকার নিখোঁজ, রমনা থানায় জিডি

ছবি

মাইটিভি চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন সাথী ৫ দিনের রিমান্ডে

ছবি

যুক্তরাজ্যের সাংবাদিক ডেভিড বার্গম্যানের মতে, জুলাই সনদে রয়েছে প্রগতিশীল সংস্কার

ছবি

ইনডিপেনডেন্ট টিভির প্রধান সম্পাদক শামসুরের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

ছবি

গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে অনাকাঙ্ক্ষিত ও ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের

ছবি

মোজাম্মেল বাবুকে আবার গ্রেপ্তার দেখানো হলো, এবার ‘চাঁদাবাজির মামলায়’

ছবি

গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে নোয়াবের বিবৃতি প্রত্যাখ্যান করেছে সরকার

ছবি

শহিদুল আলমের বিরুদ্ধে তথ্যপ্রযুক্তি আইনের মামলা বাতিল হাই কোর্টে

ছবি

গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিয়ে নোয়াবের উদ্বেগ

ছবি

গণমাধ্যমের মালিকানা ব্যবসাকেন্দ্রিক, সাংবাদিকতা পুঁজি রক্ষার হাতিয়ার: আলী রীয়াজ

ছবি

প্রেস কাউন্সিলের নতুন কমিটিতে মাহফুজ আনাম ও নুরুল কবীর

ছবি

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে নঈম নিজামসহ তিনজনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

ছবি

নারী সাংবাদিকদের প্রযুক্তি ও নৈতিকতা বিষয়ে তিন দিনের প্রশিক্ষণ শেষ

tab

আবদুল কাদেরের অভিযোগের জবাবে সাদিক কায়েমের ব্যাখ্যা

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

সোমবার, ০৪ আগস্ট ২০২৫

গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক আবদুল কাদেরের বিভিন্ন অভিযোগের জবাব দিয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় নেতা মো. আবু সাদিক কায়েম। তিনি দাবি করেছেন, ছাত্রলীগে লুকিয়ে থাকা শিবিরকে বাঁচাতে সহায়তা করার ন্যারেটিভটি সম্পূর্ণ মিথ্যা।

গতকাল রোববার মধ্যরাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে এই দাবি করেন ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় প্রকাশনা সম্পাদক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাবেক সভাপতি সাদিক কায়েম।

এর আগে একই রাতে এক ফেসবুক পোস্টে আবদুল কাদের অভিযোগ করেন, আওয়ামী লীগের শাসনামলে হলে থাকার কারণে ছাত্রশিবিরের যারা সক্রিয়ভাবে ছাত্রলীগ করত, তারা মূলত আত্মপরিচয়ের সংকট থেকে উতরানোর জন্য কিছু ক্ষেত্রে অতি উৎসাহী কর্মকাণ্ডে জড়াত। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর সাদিক কায়েম এমন কয়েকজনকে বাঁচাতে তদবির করেন বলে উল্লেখ করেন কাদের।

সাদিক কায়েমের ফেসবুক পোস্টে তুলে ধরা হয়—

১. বিপ্লবের পর দুটি কনসার্ন ছিল—প্রথমত, অপরাধের বিচার, দ্বিতীয়ত, বিচারের নামে নিরীহ কোনো ব্যক্তির হয়রানি না হওয়া।

সে সময় অনেকেই বিভিন্ন মাধ্যমে জানান যে, ‘তারা ছাত্রলীগের সাথে যুক্ত থাকলেও কোনো ফৌজদারি অপরাধ করেননি এবং ব্যক্তিগত আক্রোশে মামলায় তাদের নাম যুক্ত করা হচ্ছে।’

স্বাভাবিকভাবেই গণহারে মামলার আশঙ্কা থাকলে কে অপরাধী আর কে নিরপরাধ, তা যাচাই করার জন্য আন্দোলনে সক্রিয় নানা স্টেকহোল্ডারের কাছে তথ্য ফরওয়ার্ড করে পারস্পরিক ফিডব্যাকের ভিত্তিতে যাচাই করাটা জরুরি ছিল।

তাই বেশ কয়েকটি কনসার্ন বিভিন্ন মাধ্যম থেকে পেয়ে তিনি এনসিপি নেতা ও সংস্কার কমিশনের সদস্য আরমান হোসেন এবং মাহিনকে ফরওয়ার্ড করেন অধিকতর তদন্তের জন্য।

তাদের বলা হয়, এমন একটি দাবি এসেছে যে তারা হামলায় যুক্ত ছিলেন না, এই দাবিটি খতিয়ে দেখতে, যাতে অসচেতনতা বশত নিরপরাধ কেউ ভিকটিম না হন।

তিনি দাবি করেন, এনসিপি থেকে শুরু করে সব দলের নেতারাই সে সময় এমন সুপারিশ পেয়েছেন এবং নিজেদের মধ্যে চালাচালি করেছেন যাচাই করার জন্য।

আবদুল কাদের নিজেও উল্লেখ করেছেন, মামলার তালিকাগুলো পারস্পরিক আলোচনা করে প্রস্তুত করা হয়েছে। তাহলে নিজেদের মধ্যে আলোচনা ছাড়া কীভাবে বোঝা যাবে—কেউ অপরাধী নাকি হয়রানির শিকার?

৩. সাদিক কায়েম জানান, স্ক্রিনশটে যাদের নাম আছে, তারা কেউই শিবিরের কেউ না। ৫ আগস্টের পর থেকেও তারা শিবিরের কোনো পদে বা কর্মসূচিতে ছিলেন না।

ফলে, ছাত্রলীগে লুকিয়ে থাকা শিবিরকে বাঁচাতে সহায়তা করার ন্যারেটিভটি সম্পূর্ণ মিথ্যা বলে মন্তব্য করেন তিনি।

৪. সাঈদী নামের এক ছেলেকে মামলা থেকে বাঁচাতে বিভিন্ন জায়গায় কল করার অভিযোগকেও মিথ্যা দাবি করেন সাদিক।

তিনি বলেন, “সাঈদী অপরাধী, এবং তাকে বাঁচানোর কোনো প্রশ্নই আসে না।”

৫. মুহসিন হলের একজনকে নিয়ে মিথ্যা অপবাদ দেওয়া হয়েছে বলেও দাবি করেন তিনি।

তিনি বলেন, ‘উক্ত শাহাদাতকে আমি চিনিই না। কাদের লিখেছেন, “২৪ সালের সেপ্টেম্বরে মামলা হওয়ার পরে শাহাদাতকে নিয়ে একজন পোস্ট করেন। পরবর্তীতে ওই পোস্টদাতার সাথে সাদিক কায়েম যোগাযোগ করেন।”

আচ্ছা, আমি যদি ফোন দিতেই চাইতাম, তাহলে তো সেটা মামলা হওয়ার আগেই দেওয়ার কথা ছিল। মামলা হওয়ার পরে কেউ একজন ফেসবুকে পোস্ট দিলে সেই পোস্টদাতাকে ফোন দেওয়ার কী দরকার!’

তিনি আরও বলেন, “এলাকায় থাকতে কেউ যদি শিবির করে, পরে কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে শিবিরবিরোধী ভূমিকা নেয়, এমন লোকের সংখ্যাও কম নয়।

এমনকি কেউ সাময়িকভাবে ব্যক্তিগত সুবিধার জন্য শিবিরের সাথে যোগাযোগ রাখে, পরে অন্য সংগঠনে গিয়ে নেতিবাচক বা ইতিবাচক ভূমিকা নেয়—তাদের কৃতিত্ব বা অপরাধের দায়ভার শিবির নেবে কেন?”

back to top