ঘটনা বলা হচ্ছে ২০০৭ সালের মার্চ মাসের। মামলা হয়েছে এ বছর জানুয়ারি মাসে। মামলাটি কথিত চাঁদাবাজির। আর তাতেই প্রায় ১১ মাস কারাগারে থাকা সাংবাদিক মোজাম্মেল বাবুকে আবার গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
মামলাটি বৈশাখী টিভির করা ‘চাঁদাবাজির’। গত ১১ জানুয়ারি মোজাম্মেল বাবুসহ তিনজনের বিরুদ্ধে রাজধানীর বনানী থানায় মামলাটি করেন বৈশাখী মিডিয়া লিমিটেডের চৌধুরী মো. হুমায়ুন কবির।
এই মামলায় মোজাম্মেল বাবুকে গ্রেপ্তার দেখাতে সম্প্রতি আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা বনানী থানার এসআই রাজিউল আমিন। রোববার শুনানি নিয়ে গ্রেপ্তারের আদেশ দেন ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম জিয়াদুর রহমান।
এদিন ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে হেলমেট, বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট পরিয়ে মোজাম্মেল বাবুকে আদালতে তোলা হয়।
শুনানিতে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মুহাম্মদ শামসুদ্দোহা সুমন বলেন, ‘সেনা সমর্থিত সরকারের সময় আসামি মোজাম্মেল বাবুর নেতৃত্বে বৈশাখী টিভির কার্যালয়ে ১০ কোটি টাকা চাঁদা দাবি করা হয়৷ তারা নগদ সাড়ে ৪ লাখ টাকা নিয়ে যান। এ মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানোর প্রার্থনা করছি। গ্রেপ্তার দেখানোর পর তাকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।’
পরে আদালত গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয় বলে জানান শামসুদ্দোহা সুমন।
মামলার বিবরণ অনুযায়ী, সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ২০০৭ সালের ১৭ মার্চ ‘আসামিরা’ বৈশাখী টিভির অফিসে যান। তখন তারা ‘১০ কোটি টাকা চাঁদা দাবি করেন’ এবং বৈশাখী টিভির ‘শেয়ারধারী বানাতে চাপ দেন’। একপর্যায়ে তারা ‘তিন লাখ টাকার শেয়ারের ফরমে স্বাক্ষর’ করে নেন। আলমারিতে থাকা সাড়ে চার লাখ টাকা ‘নিয়ে যান’।
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত ১৬ সেপ্টেম্বর ময়মনসিংহের ‘ধোবাউড়া সীমান্ত থেকে’ একাত্তর টিভির তখনকার ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোজাম্মেল বাবুকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে পুলিশের ভাষ্য। পরে তার বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি হত্যা মামলা হয়েছে। তখন থেকে তিনি কারাগারেই রয়েছেন।
রোববার, ১০ আগস্ট ২০২৫
ঘটনা বলা হচ্ছে ২০০৭ সালের মার্চ মাসের। মামলা হয়েছে এ বছর জানুয়ারি মাসে। মামলাটি কথিত চাঁদাবাজির। আর তাতেই প্রায় ১১ মাস কারাগারে থাকা সাংবাদিক মোজাম্মেল বাবুকে আবার গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
মামলাটি বৈশাখী টিভির করা ‘চাঁদাবাজির’। গত ১১ জানুয়ারি মোজাম্মেল বাবুসহ তিনজনের বিরুদ্ধে রাজধানীর বনানী থানায় মামলাটি করেন বৈশাখী মিডিয়া লিমিটেডের চৌধুরী মো. হুমায়ুন কবির।
এই মামলায় মোজাম্মেল বাবুকে গ্রেপ্তার দেখাতে সম্প্রতি আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা বনানী থানার এসআই রাজিউল আমিন। রোববার শুনানি নিয়ে গ্রেপ্তারের আদেশ দেন ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম জিয়াদুর রহমান।
এদিন ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে হেলমেট, বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট পরিয়ে মোজাম্মেল বাবুকে আদালতে তোলা হয়।
শুনানিতে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মুহাম্মদ শামসুদ্দোহা সুমন বলেন, ‘সেনা সমর্থিত সরকারের সময় আসামি মোজাম্মেল বাবুর নেতৃত্বে বৈশাখী টিভির কার্যালয়ে ১০ কোটি টাকা চাঁদা দাবি করা হয়৷ তারা নগদ সাড়ে ৪ লাখ টাকা নিয়ে যান। এ মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানোর প্রার্থনা করছি। গ্রেপ্তার দেখানোর পর তাকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।’
পরে আদালত গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয় বলে জানান শামসুদ্দোহা সুমন।
মামলার বিবরণ অনুযায়ী, সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ২০০৭ সালের ১৭ মার্চ ‘আসামিরা’ বৈশাখী টিভির অফিসে যান। তখন তারা ‘১০ কোটি টাকা চাঁদা দাবি করেন’ এবং বৈশাখী টিভির ‘শেয়ারধারী বানাতে চাপ দেন’। একপর্যায়ে তারা ‘তিন লাখ টাকার শেয়ারের ফরমে স্বাক্ষর’ করে নেন। আলমারিতে থাকা সাড়ে চার লাখ টাকা ‘নিয়ে যান’।
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত ১৬ সেপ্টেম্বর ময়মনসিংহের ‘ধোবাউড়া সীমান্ত থেকে’ একাত্তর টিভির তখনকার ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোজাম্মেল বাবুকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে পুলিশের ভাষ্য। পরে তার বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি হত্যা মামলা হয়েছে। তখন থেকে তিনি কারাগারেই রয়েছেন।