প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আসন্ন চীন সফর খুবই ফলপ্রসূ হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন বাংলাদেশে সফররত চীনের আন্তর্জাতিক বিভাগের মন্ত্রী লিউ জিয়ানচাও।
আজ সোমবার (২৪ জুন ) দুপুরে রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে তিনি এই আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি, প্রধানমন্ত্রীর আসন্ন সফর খুবই ফলপ্রসূ হতে যাচ্ছে।’
তিনি বলেন, আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সফরের জন্য তারা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন।
বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা করতে চীনা মন্ত্রী বাংলাদেশ সফর করছেন। চার দিনের সরকারি সফরে গত শনিবার তিনি ঢাকায় আসেন।
চীনের মন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের অনেক প্রত্যাশা রয়েছে এবং আমি নিশ্চিত, আমাদের দুই দেশের সরকার ও সরকারি সংস্থাগুলো আগামীতে আমাদের দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতার জন্য একটি সাধারণ পরিকল্পনা তৈরি করবে।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক সম্পর্কে জিয়ানচাও বলেন, দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, সম্পর্কের ইতিহাস এবং বন্ধুত্ব নিয়ে তাদের মধ্যে অত্যন্ত গভীর ও বিস্তৃত আলোচনা হয়েছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের সমৃদ্ধি অভিযান, উদাহরণস্বরূপ ভিশন-২০৪১ এবং একটি স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করার আগ্রহ ও দৃঢ় অনুপ্রেরণা ও উৎসাহের অংশীদার চীন। চীন ও বাংলাদেশ অবকাঠামো, কৃষি, বিনিয়োগ, উৎপাদন ও বাণিজ্য খাতেও কাজ করতে পারে।
তিনি বলেন, ‘আপনাদের আধুনিকায়ন অভিযানে প্রতিবেশী ও অংশীদার হিসেবে চীন একটি ব্র্যান্ড হিসেবে রয়ে গেছে। তাই বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের কাঠামোর মধ্যেই আমরা এটা করব।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদের সঙ্গে বৈঠক সম্পর্কে চীনের মন্ত্রী জানান, তারা কিছু আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক ইস্যু নিয়েও আলোচনা করেছেন।
তিনি বলেন, ‘বেশিরভাগ ইস্যুতে আমাদের একই রকম দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে এবং দুই দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যোগাযোগের সময় পারস্পরিক যোগাযোগ এবং প্রেক্ষাপটের উপরও জোর দেওয়া হয়।’
সম্ভাব্য নথি সইয়ের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, তারা আশা করছেন অনেক ক্ষেত্রে চুক্তি হতে যাচ্ছে। ‘আমরা চুক্তি সই করি এবং আপনারা জানেন, আমরা প্রতিশ্রুতি দিই এবং আমরা তা পূরণ করি।’
এক প্রশ্নের জবাবে চীনের এই নেতা বলেন, তারা বাংলাদেশ সরকারের উদারতা ও মানবিক সহায়তার প্রশংসা করেন। একই সঙ্গে রোহিঙ্গা ইস্যু আরও জটিল হয়ে উঠছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
তিনি বলেন, রোহিঙ্গা ইস্যুতে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে কাজ করে সমস্যা সমাধানে চীনের ভূমিকা অব্যাহত রাখবে।
মঙ্গলবার চীনের এই নেতা রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন।
সোমবার, ২৪ জুন ২০২৪
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আসন্ন চীন সফর খুবই ফলপ্রসূ হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন বাংলাদেশে সফররত চীনের আন্তর্জাতিক বিভাগের মন্ত্রী লিউ জিয়ানচাও।
আজ সোমবার (২৪ জুন ) দুপুরে রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে তিনি এই আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি, প্রধানমন্ত্রীর আসন্ন সফর খুবই ফলপ্রসূ হতে যাচ্ছে।’
তিনি বলেন, আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সফরের জন্য তারা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন।
বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা করতে চীনা মন্ত্রী বাংলাদেশ সফর করছেন। চার দিনের সরকারি সফরে গত শনিবার তিনি ঢাকায় আসেন।
চীনের মন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের অনেক প্রত্যাশা রয়েছে এবং আমি নিশ্চিত, আমাদের দুই দেশের সরকার ও সরকারি সংস্থাগুলো আগামীতে আমাদের দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতার জন্য একটি সাধারণ পরিকল্পনা তৈরি করবে।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক সম্পর্কে জিয়ানচাও বলেন, দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, সম্পর্কের ইতিহাস এবং বন্ধুত্ব নিয়ে তাদের মধ্যে অত্যন্ত গভীর ও বিস্তৃত আলোচনা হয়েছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের সমৃদ্ধি অভিযান, উদাহরণস্বরূপ ভিশন-২০৪১ এবং একটি স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করার আগ্রহ ও দৃঢ় অনুপ্রেরণা ও উৎসাহের অংশীদার চীন। চীন ও বাংলাদেশ অবকাঠামো, কৃষি, বিনিয়োগ, উৎপাদন ও বাণিজ্য খাতেও কাজ করতে পারে।
তিনি বলেন, ‘আপনাদের আধুনিকায়ন অভিযানে প্রতিবেশী ও অংশীদার হিসেবে চীন একটি ব্র্যান্ড হিসেবে রয়ে গেছে। তাই বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের কাঠামোর মধ্যেই আমরা এটা করব।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদের সঙ্গে বৈঠক সম্পর্কে চীনের মন্ত্রী জানান, তারা কিছু আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক ইস্যু নিয়েও আলোচনা করেছেন।
তিনি বলেন, ‘বেশিরভাগ ইস্যুতে আমাদের একই রকম দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে এবং দুই দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যোগাযোগের সময় পারস্পরিক যোগাযোগ এবং প্রেক্ষাপটের উপরও জোর দেওয়া হয়।’
সম্ভাব্য নথি সইয়ের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, তারা আশা করছেন অনেক ক্ষেত্রে চুক্তি হতে যাচ্ছে। ‘আমরা চুক্তি সই করি এবং আপনারা জানেন, আমরা প্রতিশ্রুতি দিই এবং আমরা তা পূরণ করি।’
এক প্রশ্নের জবাবে চীনের এই নেতা বলেন, তারা বাংলাদেশ সরকারের উদারতা ও মানবিক সহায়তার প্রশংসা করেন। একই সঙ্গে রোহিঙ্গা ইস্যু আরও জটিল হয়ে উঠছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
তিনি বলেন, রোহিঙ্গা ইস্যুতে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে কাজ করে সমস্যা সমাধানে চীনের ভূমিকা অব্যাহত রাখবে।
মঙ্গলবার চীনের এই নেতা রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন।