তানোরের পোস্ট মাস্টার কর্তৃক প্রতারিত পারুল বেগমকে তার গচ্ছিত ২ লাখ টাকা ফেরৎ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। প্রতিমন্ত্রীর উপস্থিতিতে গত ২৩ জুন ঢাকায় তানোর পোস্ট অফিসে গ্রাহকদের টাকা আত্মসাত ঘটনায় করণীয় সংক্রান্ত এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়।
ডাক অধিদপ্তরের তানোর উপজেলা পোস্ট অফিসে পরিবার সঞ্চয়পত্রে টাকা জমা রেখে টাকা ফেরৎ না পাওয়ায় পারুল বেগমের আত্মহত্যার চেষ্টা বিষয়ক গনমাধ্যমের প্রতিবেদনের প্রতি ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের দৃষ্টি আকৃষ্ট হয়।
প্রতিমন্ত্রী ডাক অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে এ বিষয়ে বিস্তারিত ব্যাখ্যা চাওয়ায় ডাক অধিদপ্তর থেকে জানানো হয়, পারুল বেগম তানোর উপজেলা ডাকঘরে দুই লক্ষ টাকার পরিবার সঞ্চয়পত্র ক্রয় করেছিলেন। মেয়াদ শেষ হওয়ার পর পুণরায় মুনাফা লাভের আশায় উপজেলা পোস্টমাস্টার মোহাম্মদ মোকসেদ আলীর কাছে দুই লক্ষ টাকা জমা রেখেছিলেন এবং মাসে মাসে যথারীতি আগের মতই মুনাফা গ্রহণ করতেন। কিন্তু দ্বিতীয়বারে ২ লক্ষ টাকা জমা রাখার সময় তিনি অফিসিয়ালি কোন সঞ্চয়পত্র ক্রয় করেননি অথবা পোস্ট অফিসে এফডি, এসবিতে টাকা জমা রাখেননি। পারস্পরিক বিশ্বাসে আর্থিক লেনদেন করেছেন। যেহেতু পারস্পরিক বিশ্বাসে টাকা জমা রেখেছেন সেক্ষেত্রে এর দায় ডাক বিভাগের ওপর বর্তায় না ।
তা সত্ত্বেও প্রতিমন্ত্রী সংশ্লিষ্ট পোস্ট মাস্টারের নিকট থেকে ব্যক্তিগত লেনদেনের টাকা আদায়ে পারুল বেগমকে সহযোগিতাসহ সংশ্লিষ্ট উপজেলা পোস্ট মাস্টারের বিরুদ্ধে অনৈতিক আর্থিক লেনদেন করার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনা প্রদান করেন। এরই ধারাবাহিকতায় অনুষ্ঠিত পর্যালোচনা সভায় প্রতিমন্ত্রী সংশ্লিষ্টদের তানোর ছাড়াও বাংলাদেশের সর্বত্র এমন অসঙ্গতিগুলো খুঁজে বের করে প্রতিহত করা এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার দির্দেশনা প্রদান করেন । একইসাথে সরকারি রশিদ ব্যতীত যেন কেউ কোন টাকা লেনদেন না করেন, সেই বিষয়ে সচেতনতা তৈরি করার প্রয়োজনীয়তার ওপরও তিনি গুরুত্বারোপ করেন।
প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, ডাক বিভাগের অল্পসংখ্যক অসৎ কর্মীদের জন্য গোটা ডাক পরিবার ও ডাক পরিবারের সকল সদস্যদের সম্মান আমরা নষ্ট করতে চাই না। তাই ডাক পরিবারের সম্মান অক্ষুণ্ণ রাখতে এবং বাংলাদেশের নাগরিকদের কাছে ডাক বিভাগের গ্রহণযোগ্যতা বহাল থাকতে আমাদেরকে এখনই ব্যবস্থা নিতে হবে, অসৎ ও অন্যায়কারীদের প্রতিহত করতে হবে।
সোমবার, ২৪ জুন ২০২৪
তানোরের পোস্ট মাস্টার কর্তৃক প্রতারিত পারুল বেগমকে তার গচ্ছিত ২ লাখ টাকা ফেরৎ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। প্রতিমন্ত্রীর উপস্থিতিতে গত ২৩ জুন ঢাকায় তানোর পোস্ট অফিসে গ্রাহকদের টাকা আত্মসাত ঘটনায় করণীয় সংক্রান্ত এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়।
ডাক অধিদপ্তরের তানোর উপজেলা পোস্ট অফিসে পরিবার সঞ্চয়পত্রে টাকা জমা রেখে টাকা ফেরৎ না পাওয়ায় পারুল বেগমের আত্মহত্যার চেষ্টা বিষয়ক গনমাধ্যমের প্রতিবেদনের প্রতি ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের দৃষ্টি আকৃষ্ট হয়।
প্রতিমন্ত্রী ডাক অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে এ বিষয়ে বিস্তারিত ব্যাখ্যা চাওয়ায় ডাক অধিদপ্তর থেকে জানানো হয়, পারুল বেগম তানোর উপজেলা ডাকঘরে দুই লক্ষ টাকার পরিবার সঞ্চয়পত্র ক্রয় করেছিলেন। মেয়াদ শেষ হওয়ার পর পুণরায় মুনাফা লাভের আশায় উপজেলা পোস্টমাস্টার মোহাম্মদ মোকসেদ আলীর কাছে দুই লক্ষ টাকা জমা রেখেছিলেন এবং মাসে মাসে যথারীতি আগের মতই মুনাফা গ্রহণ করতেন। কিন্তু দ্বিতীয়বারে ২ লক্ষ টাকা জমা রাখার সময় তিনি অফিসিয়ালি কোন সঞ্চয়পত্র ক্রয় করেননি অথবা পোস্ট অফিসে এফডি, এসবিতে টাকা জমা রাখেননি। পারস্পরিক বিশ্বাসে আর্থিক লেনদেন করেছেন। যেহেতু পারস্পরিক বিশ্বাসে টাকা জমা রেখেছেন সেক্ষেত্রে এর দায় ডাক বিভাগের ওপর বর্তায় না ।
তা সত্ত্বেও প্রতিমন্ত্রী সংশ্লিষ্ট পোস্ট মাস্টারের নিকট থেকে ব্যক্তিগত লেনদেনের টাকা আদায়ে পারুল বেগমকে সহযোগিতাসহ সংশ্লিষ্ট উপজেলা পোস্ট মাস্টারের বিরুদ্ধে অনৈতিক আর্থিক লেনদেন করার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনা প্রদান করেন। এরই ধারাবাহিকতায় অনুষ্ঠিত পর্যালোচনা সভায় প্রতিমন্ত্রী সংশ্লিষ্টদের তানোর ছাড়াও বাংলাদেশের সর্বত্র এমন অসঙ্গতিগুলো খুঁজে বের করে প্রতিহত করা এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার দির্দেশনা প্রদান করেন । একইসাথে সরকারি রশিদ ব্যতীত যেন কেউ কোন টাকা লেনদেন না করেন, সেই বিষয়ে সচেতনতা তৈরি করার প্রয়োজনীয়তার ওপরও তিনি গুরুত্বারোপ করেন।
প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, ডাক বিভাগের অল্পসংখ্যক অসৎ কর্মীদের জন্য গোটা ডাক পরিবার ও ডাক পরিবারের সকল সদস্যদের সম্মান আমরা নষ্ট করতে চাই না। তাই ডাক পরিবারের সম্মান অক্ষুণ্ণ রাখতে এবং বাংলাদেশের নাগরিকদের কাছে ডাক বিভাগের গ্রহণযোগ্যতা বহাল থাকতে আমাদেরকে এখনই ব্যবস্থা নিতে হবে, অসৎ ও অন্যায়কারীদের প্রতিহত করতে হবে।