পদ্মা সেতু পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য সরকারি মালিকানাধীন কোম্পানি গঠনের প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ। এর নাম দেওয়া হয়েছে ‘পদ্মা ব্রিজ অপারেশন অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স কোম্পানি পিএলসি’। এই কোম্পানির মূলধন হবে ১০০০ কোটি টাকা। এর মাধ্যমে পদ্মা সেতুর টোল আদায়সহ পরিচালনার কাজ চলবে।
আজ সোমবার মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে এ প্রস্তাব অনুমোদন করেছে মন্ত্রিসভা। সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্ব অনুষ্ঠিত হয় মন্ত্রিসভার বৈঠক। পরে বিকেলে সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে বৈঠকের সিদ্ধান্ত জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব।
উল্লেখ্য, ২০২২ সালে সেতু বিভাগের আওতাধীন বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ (বিবিএ) এই কোম্পানি গঠনের প্রস্তাব দেয়। মেট্রোরেল পরিচালনায় ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) যেভাবে কাজ করছে, এই কোম্পানিও একইভাবে কাজ করবে।
২০২২ সালের ২৫ জুন প্রধানমন্ত্রী পদ্মা সেতু উদ্বোধন করেন। পরদিন থেকে সেতু দিয়ে যান চলাচল শুরু হয়। বর্তমানে সেতু কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে পদ্মা সেতুর সব কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে।
মাদারীপুরের শিবচরে হবে এই প্রতিষ্ঠান। এখানে উচ্চ পর্যায়ের ল্যাব তৈরি হবে, যেখানে গবেষণা এবং প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
সোমবার, ০১ জুলাই ২০২৪
পদ্মা সেতু পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য সরকারি মালিকানাধীন কোম্পানি গঠনের প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ। এর নাম দেওয়া হয়েছে ‘পদ্মা ব্রিজ অপারেশন অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স কোম্পানি পিএলসি’। এই কোম্পানির মূলধন হবে ১০০০ কোটি টাকা। এর মাধ্যমে পদ্মা সেতুর টোল আদায়সহ পরিচালনার কাজ চলবে।
আজ সোমবার মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে এ প্রস্তাব অনুমোদন করেছে মন্ত্রিসভা। সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্ব অনুষ্ঠিত হয় মন্ত্রিসভার বৈঠক। পরে বিকেলে সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে বৈঠকের সিদ্ধান্ত জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব।
উল্লেখ্য, ২০২২ সালে সেতু বিভাগের আওতাধীন বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ (বিবিএ) এই কোম্পানি গঠনের প্রস্তাব দেয়। মেট্রোরেল পরিচালনায় ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) যেভাবে কাজ করছে, এই কোম্পানিও একইভাবে কাজ করবে।
২০২২ সালের ২৫ জুন প্রধানমন্ত্রী পদ্মা সেতু উদ্বোধন করেন। পরদিন থেকে সেতু দিয়ে যান চলাচল শুরু হয়। বর্তমানে সেতু কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে পদ্মা সেতুর সব কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে।
মাদারীপুরের শিবচরে হবে এই প্রতিষ্ঠান। এখানে উচ্চ পর্যায়ের ল্যাব তৈরি হবে, যেখানে গবেষণা এবং প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।