পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান জানিয়েছেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতের উন্নয়নে জার্মানি আগামী ১০ বছরে বাংলাদেশকে ১০০ কোটি ইউরো সহায়তা দেবে। এ অর্থের মধ্যে চলতি বছরের জন্য ১ কোটি ৫০ লাখ ইউরো বরাদ্দ রাখা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশে নিযুক্ত জার্মান রাষ্ট্রদূত আখিম ট্রস্টারের সঙ্গে বৈঠক শেষে উপদেষ্টা এই তথ্য জানান। বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয় পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের কার্যালয়ে, যা পরে মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
রিজওয়ানা হাসান বলেন, উভয় দেশ নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে সহযোগিতা বৃদ্ধির পাশাপাশি বেসরকারি খাত, গবেষণা প্রতিষ্ঠান এবং সুশীল সমাজের সঙ্গে জ্ঞান বিনিময় করবে। এ প্রকল্পে ক্ষুদ্র জাতিগত সংখ্যালঘু, নারী ও যুবকদের সম্পৃক্ত করার বিষয়েও গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। তিনি পরিবেশ ও জলবায়ু বিষয়ে জার্মানির অব্যাহত সহায়তার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং জলবায়ু পরিবর্তন ও টেকসই বন ব্যবস্থাপনায় আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধির প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন।
জার্মান রাষ্ট্রদূত আখিম ট্রস্টার বাংলাদেশের পরিবেশ রক্ষায় সরকারের প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে জার্মানির প্রযুক্তিগত সহায়তা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন। তিনি নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে জার্মানির দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা ভাগাভাগির গুরুত্বও তুলে ধরেন।
বৈঠকে উভয় পক্ষ পরিবেশ সুরক্ষা, নদী পরিচ্ছন্নতা এবং জলবায়ু পরিবর্তন প্রশমনে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা করেন। সবুজ প্রযুক্তি ও টেকসই উন্নয়ন প্রকল্পে সহযোগিতার জন্য উভয় দেশ একসঙ্গে কাজ করার উপায় খুঁজে বের করার প্রতিশ্রুতি দেয়।
মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান জানিয়েছেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতের উন্নয়নে জার্মানি আগামী ১০ বছরে বাংলাদেশকে ১০০ কোটি ইউরো সহায়তা দেবে। এ অর্থের মধ্যে চলতি বছরের জন্য ১ কোটি ৫০ লাখ ইউরো বরাদ্দ রাখা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশে নিযুক্ত জার্মান রাষ্ট্রদূত আখিম ট্রস্টারের সঙ্গে বৈঠক শেষে উপদেষ্টা এই তথ্য জানান। বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয় পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের কার্যালয়ে, যা পরে মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
রিজওয়ানা হাসান বলেন, উভয় দেশ নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে সহযোগিতা বৃদ্ধির পাশাপাশি বেসরকারি খাত, গবেষণা প্রতিষ্ঠান এবং সুশীল সমাজের সঙ্গে জ্ঞান বিনিময় করবে। এ প্রকল্পে ক্ষুদ্র জাতিগত সংখ্যালঘু, নারী ও যুবকদের সম্পৃক্ত করার বিষয়েও গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। তিনি পরিবেশ ও জলবায়ু বিষয়ে জার্মানির অব্যাহত সহায়তার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং জলবায়ু পরিবর্তন ও টেকসই বন ব্যবস্থাপনায় আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধির প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন।
জার্মান রাষ্ট্রদূত আখিম ট্রস্টার বাংলাদেশের পরিবেশ রক্ষায় সরকারের প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে জার্মানির প্রযুক্তিগত সহায়তা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন। তিনি নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে জার্মানির দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা ভাগাভাগির গুরুত্বও তুলে ধরেন।
বৈঠকে উভয় পক্ষ পরিবেশ সুরক্ষা, নদী পরিচ্ছন্নতা এবং জলবায়ু পরিবর্তন প্রশমনে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা জোরদার করার বিষয়ে আলোচনা করেন। সবুজ প্রযুক্তি ও টেকসই উন্নয়ন প্রকল্পে সহযোগিতার জন্য উভয় দেশ একসঙ্গে কাজ করার উপায় খুঁজে বের করার প্রতিশ্রুতি দেয়।