পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের পোশাকে পরিবর্তন আনা হচ্ছে। এ নিয়ে পুলিশ হেডকোয়াটার্সের উচ্চ পর্যায়ের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। পোশাক পরিবর্তনে গঠিত উচ্চ পর্যায়ের কমিটি ইতোমধ্যে পুলিশের নতুন পোশাক কেমন হবে তা নিয়ে কয়েক দফা বৈঠক করেছেন।
আগামী কিছু দিনের মধ্যে নতুন পোশাক চূড়ান্ত করে পুলিশ প্রধানের অনুমোদনের পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে অনুমোদনের জন্য পাঠানো হবে।
এই ছাড়াও কনস্টেবল ও এসআই পদে নিয়োগ দেয়ার প্রক্রিয়া শেষ হলে কনস্টেবল, এসআই ও এএসপিদের ট্রেনিংয়েও আধুনিকায়ন করা হবে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা। সেখানে আওয়ামী লীগ আমলের অনেক নিয়মকানুনও বাদ দেয়া হবে।
পুলিশ হেডকোয়াটার্সের একাধিক সূত্র জানায়, শেখ হাসিনা সরকারের পদত্যাগের পর পুলিশ বাহিনীকে ব্যাপক পরিবর্তন করার পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। তার মধ্যে প্রথমে পুলিশের পোশাক পরিবর্তন করার পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। এই জন্য পুলিশ হেডকোয়াটার্সের একজন ডিআইজিকে প্রধান করে উচ্চ পর্যায়ের ১০ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। সেখানে পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের প্রতিনিধিদেরকেও রাখা হয়েছে। এবং তারা তাদের মতামতও নেয়া হয়েছে।
এই কমিটি কয়েক দফা বৈঠক করেছেন। তারা কয়েক ধরনের কাপড় ও রংয়ের ব্যাপারে সবার মতামত নিয়েছে। আগামী সপ্তাহে আবার বৈঠক করে পোশাকের কাপড় ও রং পছন্দ করে তা আইজিপির সঙ্গে বৈঠক করে চূড়ান্ত করা হবে। এরপর মতামতের জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। সেখান থেকে নতুন পোশাকের রং ও কাপড় চূড়ান্ত করার পর তা কার্যকর করা হবে।
পুলিশের একজন কর্মকর্তা বলেন, পোশাক নিয়ে পুলিশ হেডকোয়াটার্স, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি), এপিবিএন (আমর্ড পুলিশ ব্যাটালিয়ন), স্পেশাল বাঞ্চ (এসবি) ও অন্যান্য ইউনিটের কর্মকর্তা ও সদস্যদের সঙ্গে আলোচনা করা পুলিশ হেডকোয়াটার্স ও পুলিশের ট্রেনিং শাখার কর্মকর্তাদের মতে, নতুন করে নিয়োগ দেয়ার যে প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছে। তা শেষ হলে তাদেরকে ট্রেনিংয়ে পাঠালে সেখানে অনেক কিছু পরিবর্তন ও আধুনিকায়ন করা হবে। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলের বেশ কিছু কারিকুলাম বাতিল করা হবে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ছাত্রজনতার ওপর নির্বিচারে গুলি চালানোর কারণে থানা ও পুলিশের ওপর চরম ক্ষোভ থেকে হামলা তা-ব চালিয়েছে। এতে ৪৪ জন পুলিশ কর্মকর্তা ও সদস্য নিহত হয়েছেন, আহত হয়েছে আরও আড়াই হাজারের মতো।
বর্তমান পোশাকে দায়িত্ব পালনে পুলিশের অনেকেই বিব্রত বোধ করছেন। তাই পোশাক পরিবর্তনের এই সিদ্ধান্ত।
রোববার, ২৭ অক্টোবর ২০২৪
পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের পোশাকে পরিবর্তন আনা হচ্ছে। এ নিয়ে পুলিশ হেডকোয়াটার্সের উচ্চ পর্যায়ের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। পোশাক পরিবর্তনে গঠিত উচ্চ পর্যায়ের কমিটি ইতোমধ্যে পুলিশের নতুন পোশাক কেমন হবে তা নিয়ে কয়েক দফা বৈঠক করেছেন।
আগামী কিছু দিনের মধ্যে নতুন পোশাক চূড়ান্ত করে পুলিশ প্রধানের অনুমোদনের পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে অনুমোদনের জন্য পাঠানো হবে।
এই ছাড়াও কনস্টেবল ও এসআই পদে নিয়োগ দেয়ার প্রক্রিয়া শেষ হলে কনস্টেবল, এসআই ও এএসপিদের ট্রেনিংয়েও আধুনিকায়ন করা হবে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা। সেখানে আওয়ামী লীগ আমলের অনেক নিয়মকানুনও বাদ দেয়া হবে।
পুলিশ হেডকোয়াটার্সের একাধিক সূত্র জানায়, শেখ হাসিনা সরকারের পদত্যাগের পর পুলিশ বাহিনীকে ব্যাপক পরিবর্তন করার পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। তার মধ্যে প্রথমে পুলিশের পোশাক পরিবর্তন করার পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। এই জন্য পুলিশ হেডকোয়াটার্সের একজন ডিআইজিকে প্রধান করে উচ্চ পর্যায়ের ১০ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। সেখানে পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের প্রতিনিধিদেরকেও রাখা হয়েছে। এবং তারা তাদের মতামতও নেয়া হয়েছে।
এই কমিটি কয়েক দফা বৈঠক করেছেন। তারা কয়েক ধরনের কাপড় ও রংয়ের ব্যাপারে সবার মতামত নিয়েছে। আগামী সপ্তাহে আবার বৈঠক করে পোশাকের কাপড় ও রং পছন্দ করে তা আইজিপির সঙ্গে বৈঠক করে চূড়ান্ত করা হবে। এরপর মতামতের জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। সেখান থেকে নতুন পোশাকের রং ও কাপড় চূড়ান্ত করার পর তা কার্যকর করা হবে।
পুলিশের একজন কর্মকর্তা বলেন, পোশাক নিয়ে পুলিশ হেডকোয়াটার্স, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি), এপিবিএন (আমর্ড পুলিশ ব্যাটালিয়ন), স্পেশাল বাঞ্চ (এসবি) ও অন্যান্য ইউনিটের কর্মকর্তা ও সদস্যদের সঙ্গে আলোচনা করা পুলিশ হেডকোয়াটার্স ও পুলিশের ট্রেনিং শাখার কর্মকর্তাদের মতে, নতুন করে নিয়োগ দেয়ার যে প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছে। তা শেষ হলে তাদেরকে ট্রেনিংয়ে পাঠালে সেখানে অনেক কিছু পরিবর্তন ও আধুনিকায়ন করা হবে। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলের বেশ কিছু কারিকুলাম বাতিল করা হবে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ছাত্রজনতার ওপর নির্বিচারে গুলি চালানোর কারণে থানা ও পুলিশের ওপর চরম ক্ষোভ থেকে হামলা তা-ব চালিয়েছে। এতে ৪৪ জন পুলিশ কর্মকর্তা ও সদস্য নিহত হয়েছেন, আহত হয়েছে আরও আড়াই হাজারের মতো।
বর্তমান পোশাকে দায়িত্ব পালনে পুলিশের অনেকেই বিব্রত বোধ করছেন। তাই পোশাক পরিবর্তনের এই সিদ্ধান্ত।