জামায়াতে ইসলামীর বিদেশি আইনজীবী হিসেবে কাজ করা টবি ক্যাডম্যানকে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলামের বিশেষ পরামর্শকের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
বুধবার রাতে সোশাল মিডিয়ায় এক পোস্টে নিজেই এ কথা জানিয়েছেন ক্যাডম্যান, যিনি আন্তর্জাতিক অপরাধ ও মানবাধিকার আইনজীবী ও প্রত্যর্পণ বিশেষজ্ঞ হিসেবে কাজ করেন।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর বিএম সুলতান মাহমুদও বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
লন্ডনভিত্তিক ল ফার্ম গের্নিকা ৩৭ গ্রুপের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও গের্নিকা ৩৭ চেম্বারসের যুগ্ম প্রধান টবি ক্যাডম্যান।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে জামায়াতের শীর্ষ নেতাদের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধ ও যুদ্ধাপরাধের মামলা চলাকালে এর বিরুদ্ধে তিনি সোচ্চার ছিলেন।
দলটির নেতাদেরকে যখন শাস্তি দেওয়া হয়. তখন ক্যাডম্যান ‘আন্তর্জাতিক আইনের লংঘন দাবি করে ট্রাইব্যুনালের দেওয়া সব রায় স্থগিতেরও দাবি তুলেছিলেন।
এক্সে টবি ক্যাডম্যান লিখেছেন, ‘আমি আনন্দের সঙ্গে জানাচ্ছি, আমাকে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের একজন স্পেশাল প্রসিকিউটর অ্যাডভাইজার নিয়োগ দেওয়ায় আমি খুবই সম্মানিত বোধ করছি।’
পরে টবি ক্যাডম্যানের ল’ ফার্ম গার্নিকা ৩৭ চেম্বারসের এক্স হ্যান্ডল থেকেও এ বিষয়ে পোস্ট দেওয়া হয়।
সেখানে ক্যাডম্যানের নিয়োগের কথা উল্লেখ করে বলা হয়, “তার ভূমিকা হবে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল সংক্রান্ত সব বিষয়ে চিফ প্রসিকিউটরকে পরামর্শ দেওয়া।”
২০১৪ সালে বাংলাদেশে বিভিন্ন রাজনৈতিক ‘সহিংসতার ঘটনা’ তুলে ধরে বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে তদন্তের জন্য সম্প্রতি নেদারল্যান্ডসের হেগে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) একটি আবেদন করে ইন্টারন্যাশনাল কোয়ালিশন ফর ফ্রিডমস অ্যান্ড রাইটস নামের একটি তুর্কি মানবাধিকার সংগঠন। ওই সংগঠনের পক্ষে আবেদনটি করেন ব্রিটিশ আইনজীবী টবি ক্যাডম্যান।
আওয়ামী লীগের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে আটক জামায়াত নেতাদের পরামর্শ দিতে বাংলাদেশে আসার কথা ছিল ক্যাডম্যানের। কিন্তু ২০১১ সালে এ আইনজীবীকে দেশে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের তোপে গত অগাস্টে শেখ হাসিনার সরকার পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব গ্রহণ করা প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন ক্যাডম্যান। প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনায় সে সাক্ষাতের খবর সরকারি সংবাদ সংস্থা বাসস প্রকাশ ধরে।
বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪
জামায়াতে ইসলামীর বিদেশি আইনজীবী হিসেবে কাজ করা টবি ক্যাডম্যানকে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলামের বিশেষ পরামর্শকের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
বুধবার রাতে সোশাল মিডিয়ায় এক পোস্টে নিজেই এ কথা জানিয়েছেন ক্যাডম্যান, যিনি আন্তর্জাতিক অপরাধ ও মানবাধিকার আইনজীবী ও প্রত্যর্পণ বিশেষজ্ঞ হিসেবে কাজ করেন।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর বিএম সুলতান মাহমুদও বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
লন্ডনভিত্তিক ল ফার্ম গের্নিকা ৩৭ গ্রুপের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও গের্নিকা ৩৭ চেম্বারসের যুগ্ম প্রধান টবি ক্যাডম্যান।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে জামায়াতের শীর্ষ নেতাদের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধ ও যুদ্ধাপরাধের মামলা চলাকালে এর বিরুদ্ধে তিনি সোচ্চার ছিলেন।
দলটির নেতাদেরকে যখন শাস্তি দেওয়া হয়. তখন ক্যাডম্যান ‘আন্তর্জাতিক আইনের লংঘন দাবি করে ট্রাইব্যুনালের দেওয়া সব রায় স্থগিতেরও দাবি তুলেছিলেন।
এক্সে টবি ক্যাডম্যান লিখেছেন, ‘আমি আনন্দের সঙ্গে জানাচ্ছি, আমাকে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের একজন স্পেশাল প্রসিকিউটর অ্যাডভাইজার নিয়োগ দেওয়ায় আমি খুবই সম্মানিত বোধ করছি।’
পরে টবি ক্যাডম্যানের ল’ ফার্ম গার্নিকা ৩৭ চেম্বারসের এক্স হ্যান্ডল থেকেও এ বিষয়ে পোস্ট দেওয়া হয়।
সেখানে ক্যাডম্যানের নিয়োগের কথা উল্লেখ করে বলা হয়, “তার ভূমিকা হবে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল সংক্রান্ত সব বিষয়ে চিফ প্রসিকিউটরকে পরামর্শ দেওয়া।”
২০১৪ সালে বাংলাদেশে বিভিন্ন রাজনৈতিক ‘সহিংসতার ঘটনা’ তুলে ধরে বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে তদন্তের জন্য সম্প্রতি নেদারল্যান্ডসের হেগে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) একটি আবেদন করে ইন্টারন্যাশনাল কোয়ালিশন ফর ফ্রিডমস অ্যান্ড রাইটস নামের একটি তুর্কি মানবাধিকার সংগঠন। ওই সংগঠনের পক্ষে আবেদনটি করেন ব্রিটিশ আইনজীবী টবি ক্যাডম্যান।
আওয়ামী লীগের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে আটক জামায়াত নেতাদের পরামর্শ দিতে বাংলাদেশে আসার কথা ছিল ক্যাডম্যানের। কিন্তু ২০১১ সালে এ আইনজীবীকে দেশে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের তোপে গত অগাস্টে শেখ হাসিনার সরকার পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব গ্রহণ করা প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন ক্যাডম্যান। প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনায় সে সাক্ষাতের খবর সরকারি সংবাদ সংস্থা বাসস প্রকাশ ধরে।