জুলাই-অগাস্টের আন্দোলনের মধ্যে হত্যার এক মামলায় সাবেক অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মেহেদী হাসান চৌধুরীকে দেওয়া হাই কোর্টের জামিন স্থগিত করেছে আপিল বিভাগ।
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ বৃহস্পতিবার এই আদেশ দেয়।
রাষ্ট্রপক্ষে আবেদনের ওপর শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান ও অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল অনীক আর হক।
মেহেদী হাসানের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী জেড আই খান পান্না। সুপ্রিম কোর্ট বারের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন; সঙ্গে ছিলেন অ্যাডভোকেট কায়সার কামাল ও অ্যাডভেকেট গাজী কামরুল ইসলাম সজল।
জুলাই-অগাস্টে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে হত্যার অভিযোগে দায়ের করা এ মামলায় সাবেক অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মেহেদী হাসান চৌধুরীকে গত ১৯ নভেম্বর ৬ মাসের জামিন দেয় বিচারপতি ভীষ্মদেব চক্রবর্তী ও বিচারপতি একেএম জহিরুল হকের হাই কোর্ট বেঞ্চ।
ঝিনাইদহ সীমান্ত পাড়ি দিয়ে ‘পালানোর চেষ্টাকালে’ গত ১০ সেপ্টেম্বর মেহেদী হাসানকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তিনি আদাবর ও গাজীপুরের বাসন থানায় দুটি হত্যা মামলার আসামি বলে পুলিশ সদর দপ্তর তখন জানিয়েছিল।
মামলার বিবরণ অনুযায়ী, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের অংশ হিসেবে গত ৫ অগাস্ট রুবেলসহ কয়েকশ ছাত্র-জনতা আদাবর থানার রিংরোড এলাকায় একটি প্রতিবাদী মিছিল বের করে। সে সময় পুলিশের পাশাপাশি আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা গুলি চালায়। এতে রুবেল বুকে ও পেটে গুলিবিদ্ধ হন; পরে হাসপাতালে নিলে তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
এ ঘটনায় ২২ অগাস্ট রুবেলের বাবা রফিকুল ইসলাম রাজধানীর আদাবর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
মামলায় প্রধান আসামি করা হয় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে। অন্য আসামিদের মধ্যে রয়েছেন শেখ হাসিনার বোন শেখ রেহানা, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান, চিত্রনায়ক ফেরদৌস, আইনজীবী সায়েদুল হক সুমন।
পরে মেহেদী হাসান চৌধুরীকে এ মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত আগস্টে অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেলের পদ থেকে পদত্যাগ করেন অ্যাডভোকেট মো. মেহেদী হাসান চৌধুরী।
বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪
জুলাই-অগাস্টের আন্দোলনের মধ্যে হত্যার এক মামলায় সাবেক অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মেহেদী হাসান চৌধুরীকে দেওয়া হাই কোর্টের জামিন স্থগিত করেছে আপিল বিভাগ।
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ বৃহস্পতিবার এই আদেশ দেয়।
রাষ্ট্রপক্ষে আবেদনের ওপর শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান ও অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল অনীক আর হক।
মেহেদী হাসানের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী জেড আই খান পান্না। সুপ্রিম কোর্ট বারের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন; সঙ্গে ছিলেন অ্যাডভোকেট কায়সার কামাল ও অ্যাডভেকেট গাজী কামরুল ইসলাম সজল।
জুলাই-অগাস্টে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে হত্যার অভিযোগে দায়ের করা এ মামলায় সাবেক অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মেহেদী হাসান চৌধুরীকে গত ১৯ নভেম্বর ৬ মাসের জামিন দেয় বিচারপতি ভীষ্মদেব চক্রবর্তী ও বিচারপতি একেএম জহিরুল হকের হাই কোর্ট বেঞ্চ।
ঝিনাইদহ সীমান্ত পাড়ি দিয়ে ‘পালানোর চেষ্টাকালে’ গত ১০ সেপ্টেম্বর মেহেদী হাসানকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তিনি আদাবর ও গাজীপুরের বাসন থানায় দুটি হত্যা মামলার আসামি বলে পুলিশ সদর দপ্তর তখন জানিয়েছিল।
মামলার বিবরণ অনুযায়ী, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের অংশ হিসেবে গত ৫ অগাস্ট রুবেলসহ কয়েকশ ছাত্র-জনতা আদাবর থানার রিংরোড এলাকায় একটি প্রতিবাদী মিছিল বের করে। সে সময় পুলিশের পাশাপাশি আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা গুলি চালায়। এতে রুবেল বুকে ও পেটে গুলিবিদ্ধ হন; পরে হাসপাতালে নিলে তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
এ ঘটনায় ২২ অগাস্ট রুবেলের বাবা রফিকুল ইসলাম রাজধানীর আদাবর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
মামলায় প্রধান আসামি করা হয় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে। অন্য আসামিদের মধ্যে রয়েছেন শেখ হাসিনার বোন শেখ রেহানা, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান, চিত্রনায়ক ফেরদৌস, আইনজীবী সায়েদুল হক সুমন।
পরে মেহেদী হাসান চৌধুরীকে এ মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত আগস্টে অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেলের পদ থেকে পদত্যাগ করেন অ্যাডভোকেট মো. মেহেদী হাসান চৌধুরী।