বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির পরিস্থিতি খারাপ বলে চিত্রায়ণের অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক প্রচেষ্টা চলছে। তবে এই প্রচেষ্টা ব্যর্থ করতে সরকারের পক্ষ থেকে সর্বাত্মক চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে বলে জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন।
ঢাকায় কূটনৈতিক মিশনগুলোর জন্য আয়োজিত এক ব্রিফিংয়ে তিনি সংখ্যালঘু নির্যাতনের বিষয়ে সরকারের অবস্থান তুলে ধরেন। উপদেষ্টা বলেন, সংখ্যালঘু নির্যাতনের ঘটনা পুরোপুরি অস্বীকার করা সম্ভব নয়, তবে বড় কোনো ঘটনা ঘটেনি। সরকারের দায়িত্ব এসব পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখা এবং অপরাধীদের শাস্তির আওতায় আনা।
তিনি আরও বলেন, “বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষা সরকার ও সমাজের দায়িত্ব। কোনো মানুষ তার ধর্মীয় পরিচয়ের কারণে নিপীড়িত হবে না। আইন তার গতিতে চলবে, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হলে তা কঠোর হাতে দমন করা হবে।”
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের অপপ্রচারের বিষয়টি উল্লেখ করে তিনি বলেন, “কিছু ভারতীয় গণমাধ্যম সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা করছে। এর পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মহলে একটি সংঘবদ্ধ প্রচেষ্টা চলছে।”
ব্রিফিংয়ে সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারীর গ্রেপ্তার, আদালতে জামিন না পাওয়া এবং এই প্রসঙ্গে ভারতীয় নাগরিকদের প্রতিবাদের বিষয়টি তুলে ধরেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা জানান, কূটনীতিকরা বিভ্রান্ত ছিলেন, তবে ব্রিফিংয়ের মাধ্যমে প্রকৃত পরিস্থিতি তাদের কাছে পরিষ্কার করা হয়েছে। এছাড়া যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টারি গ্রুপের একপেশে প্রতিবেদন নিয়েও ভবিষ্যৎ বৈঠকে বিষয়টি উত্থাপন করার কথা জানান তিনি।
সরকার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষা এবং বৈশ্বিক অপপ্রচার মোকাবেলায় দৃঢ় প্রতিজ্ঞ বলে জানান তৌহিদ হোসেন।
মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪
বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির পরিস্থিতি খারাপ বলে চিত্রায়ণের অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক প্রচেষ্টা চলছে। তবে এই প্রচেষ্টা ব্যর্থ করতে সরকারের পক্ষ থেকে সর্বাত্মক চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে বলে জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন।
ঢাকায় কূটনৈতিক মিশনগুলোর জন্য আয়োজিত এক ব্রিফিংয়ে তিনি সংখ্যালঘু নির্যাতনের বিষয়ে সরকারের অবস্থান তুলে ধরেন। উপদেষ্টা বলেন, সংখ্যালঘু নির্যাতনের ঘটনা পুরোপুরি অস্বীকার করা সম্ভব নয়, তবে বড় কোনো ঘটনা ঘটেনি। সরকারের দায়িত্ব এসব পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখা এবং অপরাধীদের শাস্তির আওতায় আনা।
তিনি আরও বলেন, “বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষা সরকার ও সমাজের দায়িত্ব। কোনো মানুষ তার ধর্মীয় পরিচয়ের কারণে নিপীড়িত হবে না। আইন তার গতিতে চলবে, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হলে তা কঠোর হাতে দমন করা হবে।”
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের অপপ্রচারের বিষয়টি উল্লেখ করে তিনি বলেন, “কিছু ভারতীয় গণমাধ্যম সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা করছে। এর পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মহলে একটি সংঘবদ্ধ প্রচেষ্টা চলছে।”
ব্রিফিংয়ে সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারীর গ্রেপ্তার, আদালতে জামিন না পাওয়া এবং এই প্রসঙ্গে ভারতীয় নাগরিকদের প্রতিবাদের বিষয়টি তুলে ধরেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা জানান, কূটনীতিকরা বিভ্রান্ত ছিলেন, তবে ব্রিফিংয়ের মাধ্যমে প্রকৃত পরিস্থিতি তাদের কাছে পরিষ্কার করা হয়েছে। এছাড়া যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টারি গ্রুপের একপেশে প্রতিবেদন নিয়েও ভবিষ্যৎ বৈঠকে বিষয়টি উত্থাপন করার কথা জানান তিনি।
সরকার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষা এবং বৈশ্বিক অপপ্রচার মোকাবেলায় দৃঢ় প্রতিজ্ঞ বলে জানান তৌহিদ হোসেন।