গণমাধ্যম সংশ্লিষ্ট সংবাদপত্র, টেলিভিশন, রেডিও এবং অনলাইন পোর্টালগুলোকে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে জনস্বার্থে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রধান কামাল আহমেদ।
মঙ্গলবার রাজধানীর সার্কিট হাউজ রোডের তথ্য ভবনে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় তিনি এই মন্তব্য করেন। সভায় উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন পত্রিকার প্রকাশক ও গণমাধ্যম সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। কামাল আহমেদ বলেন, বিগত সময়ের আন্দোলনে গণমাধ্যমের বিতর্কিত ভূমিকার কারণে জনগণের মধ্যে যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে, তা নিরসনে গণমাধ্যমকে আরও দায়িত্বশীল হতে হবে।
সভায় আলোচকরা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, আইনি কাঠামো এবং সরকারের হস্তক্ষেপের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। একজন প্রকাশক বলেন, ডিজিটাল যুগে ছাপা সংবাদপত্র চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে এবং করোনাকালে তাদের আয় ব্যাপকভাবে কমে গেছে। অন্যরা প্রেস কাউন্সিলের আধুনিকায়ন এবং নির্বাহী বিভাগের নিয়ন্ত্রণ থেকে মুক্তির প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরেন।
অনেকেই সাংবাদিকদের স্বাধীনভাবে কাজ করার অধিকার নিশ্চিত করার আহ্বান জানান এবং সংবাদপত্র প্রকাশে ক্ষমতার অপব্যবহার বন্ধের সুপারিশ করেন। প্রকাশকদের মতে, সরকার নিয়ন্ত্রিত ব্যবস্থার কারণে সম্পাদকদের হুমকি, মামলা এবং অ্যাক্রেডিটেশন বাতিলের ঘটনা ঘটছে।
কামাল আহমেদ আশ্বাস দেন, কমিশন কোনো স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠীর দ্বারা প্রভাবিত হবে না এবং সকল অংশীজনের মতামতের ভিত্তিতে সুপারিশ প্রণয়ন করবে। তিনি রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম সংস্থাগুলোর স্বায়ত্তশাসন নীতিমালা প্রণয়নের জন্যও সব মহলের মতামত গ্রহণের কথা বলেন।
সভায় কমিশনের সদস্যগণও উপস্থিত ছিলেন এবং বিভিন্ন বিষয়ের ওপর তাদের মতামত ব্যক্ত করেন।
মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৪
গণমাধ্যম সংশ্লিষ্ট সংবাদপত্র, টেলিভিশন, রেডিও এবং অনলাইন পোর্টালগুলোকে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে জনস্বার্থে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রধান কামাল আহমেদ।
মঙ্গলবার রাজধানীর সার্কিট হাউজ রোডের তথ্য ভবনে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় তিনি এই মন্তব্য করেন। সভায় উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন পত্রিকার প্রকাশক ও গণমাধ্যম সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। কামাল আহমেদ বলেন, বিগত সময়ের আন্দোলনে গণমাধ্যমের বিতর্কিত ভূমিকার কারণে জনগণের মধ্যে যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে, তা নিরসনে গণমাধ্যমকে আরও দায়িত্বশীল হতে হবে।
সভায় আলোচকরা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, আইনি কাঠামো এবং সরকারের হস্তক্ষেপের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। একজন প্রকাশক বলেন, ডিজিটাল যুগে ছাপা সংবাদপত্র চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে এবং করোনাকালে তাদের আয় ব্যাপকভাবে কমে গেছে। অন্যরা প্রেস কাউন্সিলের আধুনিকায়ন এবং নির্বাহী বিভাগের নিয়ন্ত্রণ থেকে মুক্তির প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরেন।
অনেকেই সাংবাদিকদের স্বাধীনভাবে কাজ করার অধিকার নিশ্চিত করার আহ্বান জানান এবং সংবাদপত্র প্রকাশে ক্ষমতার অপব্যবহার বন্ধের সুপারিশ করেন। প্রকাশকদের মতে, সরকার নিয়ন্ত্রিত ব্যবস্থার কারণে সম্পাদকদের হুমকি, মামলা এবং অ্যাক্রেডিটেশন বাতিলের ঘটনা ঘটছে।
কামাল আহমেদ আশ্বাস দেন, কমিশন কোনো স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠীর দ্বারা প্রভাবিত হবে না এবং সকল অংশীজনের মতামতের ভিত্তিতে সুপারিশ প্রণয়ন করবে। তিনি রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম সংস্থাগুলোর স্বায়ত্তশাসন নীতিমালা প্রণয়নের জন্যও সব মহলের মতামত গ্রহণের কথা বলেন।
সভায় কমিশনের সদস্যগণও উপস্থিত ছিলেন এবং বিভিন্ন বিষয়ের ওপর তাদের মতামত ব্যক্ত করেন।