সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণ নিরুৎসাহিত করতে নতুন নির্দেশনা জারি করেছে সরকার। ‘অপরিহার্য জাতীয় স্বার্থ’ ছাড়া একই মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ও সচিবের একসঙ্গে বিদেশ যাত্রা নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
সোমবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে এ সংক্রান্ত পরিপত্র প্রকাশ করা হয়। এতে বলা হয়েছে, সরকারি কর্মকর্তাদের বিনোদনমূলক ভ্রমণ এবং দীর্ঘমেয়াদি শিক্ষা ছুটি পরিহার করতে হবে। বিদেশ ভ্রমণের অনুমোদনের জন্য কর্মকর্তার পূর্ববর্তী এক বছরের ভ্রমণ বিবরণী জমা দেওয়ারও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
পরিপত্রে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা এবং সচিব একসঙ্গে বিদেশ ভ্রমণ করবেন না, তবে জাতীয় স্বার্থে তা একান্ত অপরিহার্য হলে সুনির্দিষ্ট কারণ জানাতে হবে। বিদেশ ভ্রমণের জন্য মন্ত্রণালয়ভিত্তিক ডাটাবেজ তৈরির কথাও বলা হয়েছে, যা প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের কাঠামো অনুযায়ী পরিচালিত হবে।
এছাড়া সেমিনার বা কর্মশালায় অংশগ্রহণের প্রস্তাবের ক্ষেত্রে আমন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষ এবং অন্যান্য দেশের অংশগ্রহণকারীদের পর্যায়ের তথ্য যুক্ত করতে হবে। কেনাকাটা বা প্রি-শিপমেন্ট ইন্সপেকশনের মতো ভ্রমণে কেবল সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদের পাঠানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
সরকারি অর্থের সাশ্রয় নিশ্চিত করতে কম গুরুত্বপূর্ণ বিদেশ ভ্রমণ পরিহার করার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে।
বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণ নিরুৎসাহিত করতে নতুন নির্দেশনা জারি করেছে সরকার। ‘অপরিহার্য জাতীয় স্বার্থ’ ছাড়া একই মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ও সচিবের একসঙ্গে বিদেশ যাত্রা নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
সোমবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে এ সংক্রান্ত পরিপত্র প্রকাশ করা হয়। এতে বলা হয়েছে, সরকারি কর্মকর্তাদের বিনোদনমূলক ভ্রমণ এবং দীর্ঘমেয়াদি শিক্ষা ছুটি পরিহার করতে হবে। বিদেশ ভ্রমণের অনুমোদনের জন্য কর্মকর্তার পূর্ববর্তী এক বছরের ভ্রমণ বিবরণী জমা দেওয়ারও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
পরিপত্রে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা এবং সচিব একসঙ্গে বিদেশ ভ্রমণ করবেন না, তবে জাতীয় স্বার্থে তা একান্ত অপরিহার্য হলে সুনির্দিষ্ট কারণ জানাতে হবে। বিদেশ ভ্রমণের জন্য মন্ত্রণালয়ভিত্তিক ডাটাবেজ তৈরির কথাও বলা হয়েছে, যা প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের কাঠামো অনুযায়ী পরিচালিত হবে।
এছাড়া সেমিনার বা কর্মশালায় অংশগ্রহণের প্রস্তাবের ক্ষেত্রে আমন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষ এবং অন্যান্য দেশের অংশগ্রহণকারীদের পর্যায়ের তথ্য যুক্ত করতে হবে। কেনাকাটা বা প্রি-শিপমেন্ট ইন্সপেকশনের মতো ভ্রমণে কেবল সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদের পাঠানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
সরকারি অর্থের সাশ্রয় নিশ্চিত করতে কম গুরুত্বপূর্ণ বিদেশ ভ্রমণ পরিহার করার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে।