ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের অর্থ আত্মসাতের মামলায় সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদসহ ১৯ জনকে ১২ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁদের ৪ হাজার ৫১৫ কোটি টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪–এর বিচারক রবিউল আলম এই রায় দেন। এ সময় ডেসটিনি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রফিকুল আমীনসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়। পলাতক ১৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।
কারাদণ্ড পাওয়া অন্য ১৮ জন হলেন, ডেসটিনি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রফিকুল আমীন, ডেসটিনির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসেন, মোহাম্মদ গোফরানুল হক, মোহাম্মদ সাঈদ-উর-রহমান, মেজবাহ উদ্দিন, সৈয়দ সাজ্জাদ হোসেন, ইরফান আহমেদ, ফারাহ দিবা, জামসেদ আরা চৌধুরী, শেখ তৈয়েবুর রহমান, নেপাল চন্দ্র বিশ্বাস, জসীম উদ্দিন, জাকির হোসেন, এস এম আহসানুল কবির, জুবায়ের সোহেল, মোসাদ্দেক আলী, আবদুল মান্নান ও আবুল কালাম আজাদ।
২০১২ সালে দুদকের দায়ের করা মামলায় অভিযোগ করা হয়, ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশনের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ২,৪৪৫ কোটি টাকা সংগ্রহ করে ২,২৫৭ কোটি টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে। এতে সাড়ে ১৭ লাখ বিনিয়োগকারী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
মামলার বিচার কার্যক্রম ২০১৬ সালে শুরু হয়। এর আগে ২০২২ সালে আরেকটি অর্থ আত্মসাৎ মামলায় ডেসটিনির রফিকুল আমীন ও হারুন-অর-রশীদসহ ৪৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল।
দুদকের পক্ষ থেকে মামলাটি পরিচালনা করেন রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর।
বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫
ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের অর্থ আত্মসাতের মামলায় সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদসহ ১৯ জনকে ১২ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁদের ৪ হাজার ৫১৫ কোটি টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪–এর বিচারক রবিউল আলম এই রায় দেন। এ সময় ডেসটিনি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রফিকুল আমীনসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়। পলাতক ১৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।
কারাদণ্ড পাওয়া অন্য ১৮ জন হলেন, ডেসটিনি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রফিকুল আমীন, ডেসটিনির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসেন, মোহাম্মদ গোফরানুল হক, মোহাম্মদ সাঈদ-উর-রহমান, মেজবাহ উদ্দিন, সৈয়দ সাজ্জাদ হোসেন, ইরফান আহমেদ, ফারাহ দিবা, জামসেদ আরা চৌধুরী, শেখ তৈয়েবুর রহমান, নেপাল চন্দ্র বিশ্বাস, জসীম উদ্দিন, জাকির হোসেন, এস এম আহসানুল কবির, জুবায়ের সোহেল, মোসাদ্দেক আলী, আবদুল মান্নান ও আবুল কালাম আজাদ।
২০১২ সালে দুদকের দায়ের করা মামলায় অভিযোগ করা হয়, ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশনের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ২,৪৪৫ কোটি টাকা সংগ্রহ করে ২,২৫৭ কোটি টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে। এতে সাড়ে ১৭ লাখ বিনিয়োগকারী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
মামলার বিচার কার্যক্রম ২০১৬ সালে শুরু হয়। এর আগে ২০২২ সালে আরেকটি অর্থ আত্মসাৎ মামলায় ডেসটিনির রফিকুল আমীন ও হারুন-অর-রশীদসহ ৪৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল।
দুদকের পক্ষ থেকে মামলাটি পরিচালনা করেন রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসুলি মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর।