‘সংক্ষুব্ধ আদিবাসী ছাত্র-জনতা’র ওপর হামলার প্রতিবাদে ‘সংক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা’ ব্যানারে সচিবালয় অভিমুখে মিছিল নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশ তাঁদের ধাওয়া দিয়ে ছত্রভঙ্গ করে দেয়।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) রাজধানীর শিক্ষা ভবনের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
সকাল সাড়ে ১১টার দিকে বিক্ষোভকারীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের সামনে জড়ো হন। সেখান থেকে দোয়েল চত্বর হয়ে সচিবালয়ের দিকে যাওয়ার সময় শিক্ষা ভবনের সামনে ব্যারিকেড দেয় পুলিশ।
বিক্ষোভকারীরা ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা করলে পুলিশ তাঁদের ছত্রভঙ্গ করতে জলকামান ব্যবহার করে এবং দুটি সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে। এ সময় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া হয়। পরে বিক্ষোভকারীরা দোয়েল চত্বর হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ফিরে যান।
পুলিশের রমনা বিভাগের উপকমিশনার মো. মাসুদ আলম বলেন, "তাঁদের দাবির সঙ্গে আমাদের কোনো দ্বিমত নেই। আমাদের উদ্দেশ্য তাঁদের আঘাত করা নয়, শুধু ছত্রভঙ্গ করে দেওয়া। আমরা চাইছিলাম, তাঁরা সবাই না গিয়ে কয়েকজন প্রতিনিধি পাঠান, কিন্তু তাঁরা তা মানেননি।"
বিক্ষোভকারীদের একজন, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের নেত্রী ও ইডেন কলেজের ছাত্রী জয়মা মুনমুন বলেন, "আমরা শান্তিপূর্ণভাবে সচিবালয়ের দিকে যাচ্ছিলাম। কিন্তু পুলিশ আমাদের ওপর দফায় দফায় লাঠিচার্জ করেছে, জলকামান চালিয়েছে, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করেছে। এতে ৬-৭ জন আহত হয়েছেন।"
গতকাল বুধবার (১৭ জানুয়ারি) রাজধানীর মতিঝিলে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) ভবনের সামনে পাঠ্যবই থেকে ‘আদিবাসী’ শব্দসংবলিত গ্রাফিতি বাদ দেওয়ার প্রতিবাদে ‘সংক্ষুব্ধ আদিবাসী ছাত্র-জনতা’র মিছিলে হামলা হয়।বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, ‘স্টুডেন্টস ফর সভারেন্টি’ নামের একটি সংগঠন তাঁদের ওপর হামলা চালিয়েছে। তবে ওই সংগঠন অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
এ হামলার প্রতিবাদেই আজ ‘সংক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা’ সচিবালয়ের দিকে মিছিল নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশের বাধার মুখে পড়ে। বেলা সোয়া ১টার দিকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয় এবং যান চলাচল শুরু হয়।
বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫
‘সংক্ষুব্ধ আদিবাসী ছাত্র-জনতা’র ওপর হামলার প্রতিবাদে ‘সংক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা’ ব্যানারে সচিবালয় অভিমুখে মিছিল নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশ তাঁদের ধাওয়া দিয়ে ছত্রভঙ্গ করে দেয়।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) রাজধানীর শিক্ষা ভবনের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
সকাল সাড়ে ১১টার দিকে বিক্ষোভকারীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের সামনে জড়ো হন। সেখান থেকে দোয়েল চত্বর হয়ে সচিবালয়ের দিকে যাওয়ার সময় শিক্ষা ভবনের সামনে ব্যারিকেড দেয় পুলিশ।
বিক্ষোভকারীরা ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা করলে পুলিশ তাঁদের ছত্রভঙ্গ করতে জলকামান ব্যবহার করে এবং দুটি সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে। এ সময় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া হয়। পরে বিক্ষোভকারীরা দোয়েল চত্বর হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ফিরে যান।
পুলিশের রমনা বিভাগের উপকমিশনার মো. মাসুদ আলম বলেন, "তাঁদের দাবির সঙ্গে আমাদের কোনো দ্বিমত নেই। আমাদের উদ্দেশ্য তাঁদের আঘাত করা নয়, শুধু ছত্রভঙ্গ করে দেওয়া। আমরা চাইছিলাম, তাঁরা সবাই না গিয়ে কয়েকজন প্রতিনিধি পাঠান, কিন্তু তাঁরা তা মানেননি।"
বিক্ষোভকারীদের একজন, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের নেত্রী ও ইডেন কলেজের ছাত্রী জয়মা মুনমুন বলেন, "আমরা শান্তিপূর্ণভাবে সচিবালয়ের দিকে যাচ্ছিলাম। কিন্তু পুলিশ আমাদের ওপর দফায় দফায় লাঠিচার্জ করেছে, জলকামান চালিয়েছে, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করেছে। এতে ৬-৭ জন আহত হয়েছেন।"
গতকাল বুধবার (১৭ জানুয়ারি) রাজধানীর মতিঝিলে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) ভবনের সামনে পাঠ্যবই থেকে ‘আদিবাসী’ শব্দসংবলিত গ্রাফিতি বাদ দেওয়ার প্রতিবাদে ‘সংক্ষুব্ধ আদিবাসী ছাত্র-জনতা’র মিছিলে হামলা হয়।বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, ‘স্টুডেন্টস ফর সভারেন্টি’ নামের একটি সংগঠন তাঁদের ওপর হামলা চালিয়েছে। তবে ওই সংগঠন অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
এ হামলার প্রতিবাদেই আজ ‘সংক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা’ সচিবালয়ের দিকে মিছিল নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশের বাধার মুখে পড়ে। বেলা সোয়া ১টার দিকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয় এবং যান চলাচল শুরু হয়।