বিএনপি, জামায়াত, নাগরিক ঐক্য, সিপিবি, এবি পার্টি, গণসংহতি আন্দোলন, এনসিপি এই সাতটি রাজনৈতিক দলের নেতাদের সাথে গোল টেবিল বৈঠক করেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস। বেলা ১টায় হোটেল ইন্টান কন্টিনেন্টালে এই বৈঠক হয়।
জাতিসংঘ ঢাকা অফিসের উদ্যোগে এই গোল টেবিল বৈঠকটি হয়।
বৈঠকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহ উদ্দিন আহমেদ, জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের, সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, এবি পার্টির সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, জাতীয় নাগরিক পার্টি(এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ও জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহবায়ক সামান্তা শারমিন অংশ নেন।
বৈঠকের পর বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘জাতিসংঘের উদ্যোগে একটা গোল টেবিল বৈঠক আহ্বান করেছিলো। এখানে কয়েকটি রাজনৈতিক দলের নেতারা ছিলেন। সংস্কার কমিশনের প্রধানরা ছিলেন।’
‘মূলত এখানে যে সংস্কারের ব্যাপারগুলো, যেগুলো নিয়ে কমিশনগুলো করা হয়েছে সেই সম্পর্কে জাতিসংঘের মহাসচিবকে অবহিত করা হয়েছে।’
*নির্বাচন কেন্দ্রিক সংস্কার করে বাকী গুলো সংসদেঃ বিএনপি*
তিনি বলেন, ‘আমরা আমাদের বক্তব্য … একই কথা বলেছি আমরা। সংস্কার তো অবশ্যই করতে হবে… আমরা সংস্কারের কথা আগেই বলেছি, সেই সংস্কার অবশ্যই করতে হবে। কিন্তু সংস্কারটা যত দ্রুত করা যায়।’
‘আমরা যেটা বলেছি, মূলত নির্বাচন কেন্দ্রিক যে সংস্কারগুলো আছে সেগুলো করে ফেলা এবং দ্রুত নির্বাচন করে বাকিগুলো সংসদের মাধ্যমে করে ফেলা। সংস্কারগুলো চলমান প্রক্রিয়া সেই বিষয়গুলো আমরা বলে এসেছি।’
তাদের বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে জাতিসংঘ মহাসচিবের জবাব কি — জানতে চাইলে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘উনি এই ব্যাপারে কোনো কমেন্ট করেননি।’
বৈঠকে সংস্কারের বিষয়ে কোনো সময়সীমার কথা বলেছেন কিনা এই প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘ওখানে টাইম ফ্রেম নিয়ে কথা বলার কোনো প্রয়োজন নাই। কারণ এটা তো আমাদের সম্পূর্ণ অভ্যন্তরীন ব্যাপার।’
‘আমরা তো সংস্কার কমিশনের সাথে কথা বলছি… তাদের সঙ্গে যোগাযোগ আছে এবং তারা যা চাচ্ছে আমরা দিয়েছি। ইতিমধ্যে আমাদের সঙ্গে একটা বৈঠক হয়েছে। ফলে সেই বিষয়গুলো নিয়ে তো প্রশ্ন উঠতে পারে না। জাতিসংঘের মহাসচিবকে আমরা টাইম ফ্রেম দিতে যাবো কেনো?’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘জাতিসংঘের তরফ থেকে বলা হয়েছে যে, এটা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীন ব্যাপার… আপনারা বসে রিফর্ম কি নিবেন সেটা ঠিক করেন এবং নির্বাচন যা হবে বাংলাদেশের মানুষের অনুযায়ী… বাংলাদেশে একটা স্ট্রং ডেমোক্রেটিক গভর্নমেন্ট ক্ষমতায় আসবে এটা তিনি আশা করেছেন।’
*সংস্কারের পক্ষে এনসিপির মতামত*
এনসিপির প্রধান নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আজকের আলোচনায় ৫ আগস্ট পরবর্তি যে বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশের যে গণতন্ত্র একটা রিফর্ম প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে সে বিষয়ে আলোকপাত করা হয়েছে। রিফর্ম কমিশনের প্রধানরা তাদের নিজ নিজ কমিশনের সংস্কারের সারসংক্ষেপ তুলে ধরেছেন এবং রাজনৈতিক দলগুলো তাদের দলীয় অবস্থান তুলে ধরেছেন।’
‘এনপিসির সংস্কার বিষয়ে আমাদের যে অবস্থান আমরা মনে করি, গণঅভ্যুত্থান প্রেক্ষিতে পরবর্তি সময়ে যে সরকার গঠিত হয়েছে, সংস্কার ও বিচার… অন্যতম কমিটমেন্ট জনগনের কাছে। ফলে মৌলিক সংস্কারের ভিত্তি এই সরকারের সময়ে তৈরি করতে হবে এবং সকল রাজনৈতিক দল মিলে যে একটা ঐক্যমত পোষণ করতে হবে, যেটা জুলাই সনদের কথা বলা হচ্ছে সেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের মাধ্যমে।আমরা জুলাই সনদের দ্রুত বাস্তবায়নের কথা বলেছি।’
তিনি বলেন, ‘সংবিধান সংস্কারের বিষয়ে আমাদের যে অবস্থান গণপরিষদের মাধ্যমেই সংবিধান সংস্কার করতে হবে। অন্যথায় পার্লামেন্টের মাধ্যমে সংবিধান সংস্কার টেকসই হবে না… ইতিহাস থেকে এটাই আমরা দেখতে পাই। আমরা দলীয় অবস্থান থেকে আমাদের কথা বলেছি।’
‘ইউএন সেক্রেটারি জেনারেল বলেছেন, বাংলাদেশে রাজনৈতিক দলগুলো তারা যাতে নিজেরাই সমঝোতায় আসে, একটা ঐক্যমতে আসে। গণতন্ত্রের যে ট্রু সেন্স সেটাকে মাথায় রেখে যাতে আমরা্ এক সাথে কাজ করি, একটা ইউনিটিতে আসতে পারি সেটা তিনি তার জায়গা থেকে প্রত্যাশা করেছেন।’
নির্বাচন নিয়ে এক প্রশ্নে নাহিদ বলেন, ‘আমরা মনে করি এবং আমরা এটাই বলেছি যে, নির্বাচন কিন্তু আমরা সংস্কারের একটা প্রক্রিয়া হিসেবে দেখি… সংস্কারের ধারাবাহিকতা হিসেবে দেখি। কোনো রকম সংস্কার ছাড়া বা সংস্কারবিহীন নির্বাচন কোনো কাজে দেবে না।’
‘অন্য সকল রাজনৈতিক দলও এটার সাথে একমত পোষন করে। এখানে মতপার্থক্য হচ্ছে কোন সংস্কার কখন হবে — নির্বাচনের আগে কতটুকু হবে নির্বাচনের পরে কতটুকু হবে — এটা নিয়ে। সেটা আমরা মনে করি যে, জুলাই সনদের মধ্যে সেটা বাস্তবায়ন হলে মতপার্থক্যগুলো কেটে যাবে এবং আমরা একটা ঐক্যমতে আসতে পারবো।’
বৈঠকে সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান আলী রীয়াজ, দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার বিষয়ক কমিশনের প্রধান ইফতেখারুজ্জামান, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার, পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধান সফর রাজ হোসেন, জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান আবদুল মুয়ীদ চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।
অন্তবর্তীকালীন সরকারের আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল, তথ্য উপদেষ্টা মাহবুব আলম, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মুনির হায়দার ছিলেন।
জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক গোয়েন লুইস, ইউএনএইটসিআরের আবাসিক প্রতিনিধি সুম্বুল রিজভী, আইনএলও‘র কান্ট্রি ডাইরেক্টের টুমো পুটিআইনেন, ডব্লিউএফপির আবাসিক প্রতিনিধি ডমিনিকো স্কেলপেনি, ইউএনডিপির আবাসিক প্রতিনিধি স্টেফান লিলার, ডব্লিউএইচও‘র আবাসিক প্রতিনিধি বর্ধন জং রানা, ইউএনওপিএসের আবাসিক প্রতিনিধি সুধীর মুরলীধরন, আইওএম‘র মিশন প্রধান ল্যানস বনেউ, ইউনেস্কোর প্রধান নির্বাহী পরিচালক ও ইউনিসেফের আবাসিক প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।
শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫
বিএনপি, জামায়াত, নাগরিক ঐক্য, সিপিবি, এবি পার্টি, গণসংহতি আন্দোলন, এনসিপি এই সাতটি রাজনৈতিক দলের নেতাদের সাথে গোল টেবিল বৈঠক করেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস। বেলা ১টায় হোটেল ইন্টান কন্টিনেন্টালে এই বৈঠক হয়।
জাতিসংঘ ঢাকা অফিসের উদ্যোগে এই গোল টেবিল বৈঠকটি হয়।
বৈঠকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহ উদ্দিন আহমেদ, জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের, সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, এবি পার্টির সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, জাতীয় নাগরিক পার্টি(এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ও জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহবায়ক সামান্তা শারমিন অংশ নেন।
বৈঠকের পর বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘জাতিসংঘের উদ্যোগে একটা গোল টেবিল বৈঠক আহ্বান করেছিলো। এখানে কয়েকটি রাজনৈতিক দলের নেতারা ছিলেন। সংস্কার কমিশনের প্রধানরা ছিলেন।’
‘মূলত এখানে যে সংস্কারের ব্যাপারগুলো, যেগুলো নিয়ে কমিশনগুলো করা হয়েছে সেই সম্পর্কে জাতিসংঘের মহাসচিবকে অবহিত করা হয়েছে।’
*নির্বাচন কেন্দ্রিক সংস্কার করে বাকী গুলো সংসদেঃ বিএনপি*
তিনি বলেন, ‘আমরা আমাদের বক্তব্য … একই কথা বলেছি আমরা। সংস্কার তো অবশ্যই করতে হবে… আমরা সংস্কারের কথা আগেই বলেছি, সেই সংস্কার অবশ্যই করতে হবে। কিন্তু সংস্কারটা যত দ্রুত করা যায়।’
‘আমরা যেটা বলেছি, মূলত নির্বাচন কেন্দ্রিক যে সংস্কারগুলো আছে সেগুলো করে ফেলা এবং দ্রুত নির্বাচন করে বাকিগুলো সংসদের মাধ্যমে করে ফেলা। সংস্কারগুলো চলমান প্রক্রিয়া সেই বিষয়গুলো আমরা বলে এসেছি।’
তাদের বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে জাতিসংঘ মহাসচিবের জবাব কি — জানতে চাইলে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘উনি এই ব্যাপারে কোনো কমেন্ট করেননি।’
বৈঠকে সংস্কারের বিষয়ে কোনো সময়সীমার কথা বলেছেন কিনা এই প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘ওখানে টাইম ফ্রেম নিয়ে কথা বলার কোনো প্রয়োজন নাই। কারণ এটা তো আমাদের সম্পূর্ণ অভ্যন্তরীন ব্যাপার।’
‘আমরা তো সংস্কার কমিশনের সাথে কথা বলছি… তাদের সঙ্গে যোগাযোগ আছে এবং তারা যা চাচ্ছে আমরা দিয়েছি। ইতিমধ্যে আমাদের সঙ্গে একটা বৈঠক হয়েছে। ফলে সেই বিষয়গুলো নিয়ে তো প্রশ্ন উঠতে পারে না। জাতিসংঘের মহাসচিবকে আমরা টাইম ফ্রেম দিতে যাবো কেনো?’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘জাতিসংঘের তরফ থেকে বলা হয়েছে যে, এটা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীন ব্যাপার… আপনারা বসে রিফর্ম কি নিবেন সেটা ঠিক করেন এবং নির্বাচন যা হবে বাংলাদেশের মানুষের অনুযায়ী… বাংলাদেশে একটা স্ট্রং ডেমোক্রেটিক গভর্নমেন্ট ক্ষমতায় আসবে এটা তিনি আশা করেছেন।’
*সংস্কারের পক্ষে এনসিপির মতামত*
এনসিপির প্রধান নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আজকের আলোচনায় ৫ আগস্ট পরবর্তি যে বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশের যে গণতন্ত্র একটা রিফর্ম প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে সে বিষয়ে আলোকপাত করা হয়েছে। রিফর্ম কমিশনের প্রধানরা তাদের নিজ নিজ কমিশনের সংস্কারের সারসংক্ষেপ তুলে ধরেছেন এবং রাজনৈতিক দলগুলো তাদের দলীয় অবস্থান তুলে ধরেছেন।’
‘এনপিসির সংস্কার বিষয়ে আমাদের যে অবস্থান আমরা মনে করি, গণঅভ্যুত্থান প্রেক্ষিতে পরবর্তি সময়ে যে সরকার গঠিত হয়েছে, সংস্কার ও বিচার… অন্যতম কমিটমেন্ট জনগনের কাছে। ফলে মৌলিক সংস্কারের ভিত্তি এই সরকারের সময়ে তৈরি করতে হবে এবং সকল রাজনৈতিক দল মিলে যে একটা ঐক্যমত পোষণ করতে হবে, যেটা জুলাই সনদের কথা বলা হচ্ছে সেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের মাধ্যমে।আমরা জুলাই সনদের দ্রুত বাস্তবায়নের কথা বলেছি।’
তিনি বলেন, ‘সংবিধান সংস্কারের বিষয়ে আমাদের যে অবস্থান গণপরিষদের মাধ্যমেই সংবিধান সংস্কার করতে হবে। অন্যথায় পার্লামেন্টের মাধ্যমে সংবিধান সংস্কার টেকসই হবে না… ইতিহাস থেকে এটাই আমরা দেখতে পাই। আমরা দলীয় অবস্থান থেকে আমাদের কথা বলেছি।’
‘ইউএন সেক্রেটারি জেনারেল বলেছেন, বাংলাদেশে রাজনৈতিক দলগুলো তারা যাতে নিজেরাই সমঝোতায় আসে, একটা ঐক্যমতে আসে। গণতন্ত্রের যে ট্রু সেন্স সেটাকে মাথায় রেখে যাতে আমরা্ এক সাথে কাজ করি, একটা ইউনিটিতে আসতে পারি সেটা তিনি তার জায়গা থেকে প্রত্যাশা করেছেন।’
নির্বাচন নিয়ে এক প্রশ্নে নাহিদ বলেন, ‘আমরা মনে করি এবং আমরা এটাই বলেছি যে, নির্বাচন কিন্তু আমরা সংস্কারের একটা প্রক্রিয়া হিসেবে দেখি… সংস্কারের ধারাবাহিকতা হিসেবে দেখি। কোনো রকম সংস্কার ছাড়া বা সংস্কারবিহীন নির্বাচন কোনো কাজে দেবে না।’
‘অন্য সকল রাজনৈতিক দলও এটার সাথে একমত পোষন করে। এখানে মতপার্থক্য হচ্ছে কোন সংস্কার কখন হবে — নির্বাচনের আগে কতটুকু হবে নির্বাচনের পরে কতটুকু হবে — এটা নিয়ে। সেটা আমরা মনে করি যে, জুলাই সনদের মধ্যে সেটা বাস্তবায়ন হলে মতপার্থক্যগুলো কেটে যাবে এবং আমরা একটা ঐক্যমতে আসতে পারবো।’
বৈঠকে সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান আলী রীয়াজ, দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার বিষয়ক কমিশনের প্রধান ইফতেখারুজ্জামান, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার, পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধান সফর রাজ হোসেন, জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান আবদুল মুয়ীদ চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।
অন্তবর্তীকালীন সরকারের আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল, তথ্য উপদেষ্টা মাহবুব আলম, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মুনির হায়দার ছিলেন।
জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক গোয়েন লুইস, ইউএনএইটসিআরের আবাসিক প্রতিনিধি সুম্বুল রিজভী, আইনএলও‘র কান্ট্রি ডাইরেক্টের টুমো পুটিআইনেন, ডব্লিউএফপির আবাসিক প্রতিনিধি ডমিনিকো স্কেলপেনি, ইউএনডিপির আবাসিক প্রতিনিধি স্টেফান লিলার, ডব্লিউএইচও‘র আবাসিক প্রতিনিধি বর্ধন জং রানা, ইউএনওপিএসের আবাসিক প্রতিনিধি সুধীর মুরলীধরন, আইওএম‘র মিশন প্রধান ল্যানস বনেউ, ইউনেস্কোর প্রধান নির্বাহী পরিচালক ও ইউনিসেফের আবাসিক প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।