alt

জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলা আইসিসিতে যাবে না: প্রধান কৌঁসুলি

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : মঙ্গলবার, ০৮ এপ্রিল ২০২৫

জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে হবে না বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রধান কৌঁসুলি মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। মঙ্গলবার ট্রাইব্যুনালে দুটি মামলার শুনানি শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তাজুল বলেন, ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলাগুলো বিচারের জন্য আইসিসিতে পাঠানো হবে না, এটাই আমাদের রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত।

‘আমাদের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে এই অপরাধের বিচার করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। কোনো অবস্থাতেই এটা আইসিসিতে প্রেরণ করতে চাই না, এটাই সম্মিলিত সিদ্ধান্ত।’ ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট দেশ ছেড়ে ভারতে চলে যান ১৫ বছরের বেশি সময় ধরে ক্ষমতায় থাকা শেখ হাসিনা। তখন থেকে তিনি ভারতে অবস্থান করছেন।

দেশ ছাড়ার পর আওয়ামী লীগ প্রধানের বিরুদ্ধে কয়েকশত মামলা হয়েছে। এছাড়া আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালেও তার বিরুদ্ধে কয়েকটি অভিযোগও জমা পড়েছে। এর মধ্যে ‘গণহত্যার’ দুটি অভিযোগে হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়েছে। হাসিনার বিদায়ের পর থেকে অভ্যুত্থানে

মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগগুলো আইসিসিতে পাঠানোর বিষয়টি আলোচনায় এসেছে বিভিন্ন সময়ে।

গত ৭ মার্চ প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে একই পরামর্শ দেন বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের (আইসিটি) প্রধান কৌঁসুলির বিশেষ উপদেষ্টা টবি ক্যাডম্যান। সর্বশেষ প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলমও বলেছেন, জুলাই হত্যাকা-ের বিচার আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে পাঠানো যায় কিনা তা খতিয়ে দেখছে সরকার।

এ প্রসঙ্গে এক প্রশ্নে প্রধান কৌঁসুলি তাজুল ইসলাম বলেন, ‘মাননীয় প্রেস সেক্রেটারি যেটা বলেছেন (আইসিসিতে বিচার নিয়ে) সেটা পত্র-পত্রিকায় দেখেছি। উনার সঙ্গে আমার এ বিষয়ে কোনো কথা হয়নি। তবে গণহত্যা বলেন বা মানবতাবিরোধী অপরাধ বলেন, এই মামলাগুলোর বিচার আমাদের ট্রাইব্যুনালেই হবে।

‘তবে আইসিসি যদি টেকনিক্যাল সাপোর্ট দেয় সেটা আমরা গ্রহণ করবো, যেমনটা আমরা জাতিসংঘের কাছে চেয়েছিলাম। তারা আমাদের প্রসিকিউটর ও তদন্ত সংস্থার কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ দিয়েছেন।’ তাজুল বলেন, ‘জাতিসংঘ যে তদন্ত করেছে সেই রিপোর্ট আমাদের দিয়েছে। ওই রিপোর্ট প্রস্তুতের জন্য যত লোকের সাক্ষাৎকার তারা নিয়েছে, সেটা আমাদের বিচারের কাজে ব্যবহারের জন্য চেয়েছি। সেই তথ্যাদি পাওয়ার প্রক্রিয়ার মধ্যে আছে। তাই এ ধরনের সহযোগিতা যদি আইসিসি থেকে আসে আমরা সেটা গ্রহণ করবো।’

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হত্যা ও নির্বিচার গুলির একাধিক বড় অভিযান সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশ ও তদারকিতে হয়েছে বলে উঠে এসেছে জাতিসংঘ মানবাধিকার বিষয়ক হাই কমিশনের প্রতিবেদনে। ২০২৪ সালের ১ জুলাই থেকে ১৫ আগস্ট বাংলাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনাবলি নিয়ে তৈরি করা এ প্রতিবেদন গত ১২ ফেব্রুয়ারি প্রকাশ করা হয়।

আইসিটির প্রধান কৌঁসুলি বলেন, ‘মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার বিচার করতে বাংলাদেশ সক্ষম ও দৃঢ় প্রতিজ্ঞ এবং ইচ্ছুক। বাংলাদেশের এই বিচার করার সামর্থ্য আছে। সুতরাং ঘটনা বাংলাদেশে ঘটেছে, আসামিরা বাংলাদেশেই বাস করে বা আশপাশের দেশেই আছে, সাক্ষীরা এদেশের। সুতরাং এই বিচার বাংলাদেশের কোর্টে হবে এটাই স্বাভাবিক বিষয়।

‘আইসিসিতে তখনই যেতে হয় যখন কোনো রাষ্ট্রের অভ্যন্তরে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার করতে সেই রাষ্ট্র সক্ষম না হয় কিংবা সেই রাষ্ট্র যদি এই বিচার করতে ইচ্ছুক না হয়। কিন্তু এই দুটোর একটিও বাংলাদেশের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। তাই বাংলাদেশ আইসিসির সদস্য রাষ্ট্র হওয়া সত্ত্বেও বাংলাদেশের অভ্যন্তরে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার এই দেশের কোর্টেই হবে, এটাই সিদ্ধান্ত।’

ছবি

দীর্ঘ ১৫ বছর পর ঢাকায় বাংলাদেশ-পাকিস্তান পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক

ছবি

ভাস্কর মানবেন্দ্র ঘোষের বাড়িতে আগুন, অজ্ঞাতদের আসামি করে মামলা

তরুণীকে লাঠিপেটা: ‘আপন কফির’ কর্মীর স্বীকারোক্তি

ছবি

হঠাৎ বৃষ্টিতে ঢাকার জনজীবনে স্বস্তি

আরাকান আর্মি ফেরত দিলো ৫৫ জেলেকে, রেখে দিয়েছে কোটি টাকার ট্রলার ও জাল

টাইম ম্যাগাজিনের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় ইউনূস

শিল্প খাতে গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে বিডার উদ্বেগ

রায় শুনে ‘জ্ঞান হারালেন’ স্বাস্থ্যের মালেকের স্ত্রী

ছবি

যশোরে সাব-রেজিস্ট্রার এবং চট্টগ্রামে জেলা রেজিস্ট্রার কার্যালয়ে দুদকের অভিযান

ছবি

কুয়েটে উপাচার্যের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে শিক্ষার্থীরা অনড়

ছবি

পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ, রাজধানীসহ বিভিন্ন স্থানে জনদুর্ভোগ

ছবি

আইএফআইসি আমার বন্ড ‘প্রতারণা’: আসামি হচ্ছেন সালমান, শায়ান ও শিবলী

উন্নয়ন ও সংস্কারের নামে গণতন্ত্রকে পিছিয়ে রাখার তত্ত্ব একটি ভ্রান্ত ধারণা

ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব, বৃহস্পতিবার বৈঠক

এখন আগামী রোজার আগেই নির্বাচন চায় জামায়াত

ছবি

ডিসেম্বর লক্ষ্যে জুলাইয়ে ভোটের কর্মপরিকল্পনা

ছবি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক, ‘একেবারেই সন্তুষ্ট নয়’ বিএনপি

ছবি

টাইম ম্যাগাজিনের ১০০ প্রভাবশালী ব্যক্তির তালিকায় মুহাম্মদ ইউনূস

ছবি

ইচ্ছাকৃত বিলম্ব নয়, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নির্বাচন: আসিফ নজরুল

ছবি

দীর্ঘ ১৫ বছর পর ঢাকা সফরে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব, বুধবার এফওসি বৈঠক

ঢাকায় এলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব

ছবি

চিত্রশিল্পী মানবেন্দ্র ঘোষের বাড়িতে আগুন, ‘গুরুত্ব দিয়ে’ তদন্তে পুলিশ : প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর

ছবি

বাংলাদেশের গণতন্ত্র নিয়ে প্রশ্নের জবাবে যা বলল মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর

ডাকসু নির্বাচনের ‘রোডম্যাপ’ ঘোষণা

তরুণীকে লাঠিপেটার ভিডিও ফেইসবুকে, ‘আপন কফির’ দুই কর্মী রিমান্ডে

ছবি

গান, নাচ আর মনোজ্ঞ শোভাযাত্রায় বর্ষবরণ

ছবি

ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে আবারও সংঘর্ষ

১১৭ বারের মতো পেছালো প্রতিবেদন জমার তারিখ

‘প্লট দুর্নীতি’: এবার জয়ের বিরুদ্ধেও গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

ছবি

আচরণবিধি মানতে দলের প্রত্যয়নসহ আরপিওতে পরিবর্তন আনছে ইসি

ছবি

কুয়েটে হলের তালা ভাঙলেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা, এক দফা, ভিসির পদত্যাগ দাবি

ছবি

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য আবারও জেলেনিস্কিকে দায়ী করলেন ট্রাম্প

জুলাই আন্দোলন নির্মূলে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধে চার মামলার তদন্ত চূড়ান্ত পর্যায়ে

মেঘনা আলমের গ্রেপ্তার: ‘প্রশ্ন শুনে মনে হয় সরকার বেআইনি কাজ করেছে,’: সাংবাদিকদের বিশেষ সহকারী

বাড়ানো হলো সয়াবিন তেলের দাম

১০৫টি সরকারি হাইস্কুল ও কলেজের জমি ‘বেদখল’

tab

জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলা আইসিসিতে যাবে না: প্রধান কৌঁসুলি

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

মঙ্গলবার, ০৮ এপ্রিল ২০২৫

জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে হবে না বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রধান কৌঁসুলি মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। মঙ্গলবার ট্রাইব্যুনালে দুটি মামলার শুনানি শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তাজুল বলেন, ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলাগুলো বিচারের জন্য আইসিসিতে পাঠানো হবে না, এটাই আমাদের রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত।

‘আমাদের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে এই অপরাধের বিচার করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। কোনো অবস্থাতেই এটা আইসিসিতে প্রেরণ করতে চাই না, এটাই সম্মিলিত সিদ্ধান্ত।’ ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট দেশ ছেড়ে ভারতে চলে যান ১৫ বছরের বেশি সময় ধরে ক্ষমতায় থাকা শেখ হাসিনা। তখন থেকে তিনি ভারতে অবস্থান করছেন।

দেশ ছাড়ার পর আওয়ামী লীগ প্রধানের বিরুদ্ধে কয়েকশত মামলা হয়েছে। এছাড়া আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালেও তার বিরুদ্ধে কয়েকটি অভিযোগও জমা পড়েছে। এর মধ্যে ‘গণহত্যার’ দুটি অভিযোগে হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়েছে। হাসিনার বিদায়ের পর থেকে অভ্যুত্থানে

মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগগুলো আইসিসিতে পাঠানোর বিষয়টি আলোচনায় এসেছে বিভিন্ন সময়ে।

গত ৭ মার্চ প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে একই পরামর্শ দেন বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের (আইসিটি) প্রধান কৌঁসুলির বিশেষ উপদেষ্টা টবি ক্যাডম্যান। সর্বশেষ প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলমও বলেছেন, জুলাই হত্যাকা-ের বিচার আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে পাঠানো যায় কিনা তা খতিয়ে দেখছে সরকার।

এ প্রসঙ্গে এক প্রশ্নে প্রধান কৌঁসুলি তাজুল ইসলাম বলেন, ‘মাননীয় প্রেস সেক্রেটারি যেটা বলেছেন (আইসিসিতে বিচার নিয়ে) সেটা পত্র-পত্রিকায় দেখেছি। উনার সঙ্গে আমার এ বিষয়ে কোনো কথা হয়নি। তবে গণহত্যা বলেন বা মানবতাবিরোধী অপরাধ বলেন, এই মামলাগুলোর বিচার আমাদের ট্রাইব্যুনালেই হবে।

‘তবে আইসিসি যদি টেকনিক্যাল সাপোর্ট দেয় সেটা আমরা গ্রহণ করবো, যেমনটা আমরা জাতিসংঘের কাছে চেয়েছিলাম। তারা আমাদের প্রসিকিউটর ও তদন্ত সংস্থার কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ দিয়েছেন।’ তাজুল বলেন, ‘জাতিসংঘ যে তদন্ত করেছে সেই রিপোর্ট আমাদের দিয়েছে। ওই রিপোর্ট প্রস্তুতের জন্য যত লোকের সাক্ষাৎকার তারা নিয়েছে, সেটা আমাদের বিচারের কাজে ব্যবহারের জন্য চেয়েছি। সেই তথ্যাদি পাওয়ার প্রক্রিয়ার মধ্যে আছে। তাই এ ধরনের সহযোগিতা যদি আইসিসি থেকে আসে আমরা সেটা গ্রহণ করবো।’

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হত্যা ও নির্বিচার গুলির একাধিক বড় অভিযান সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশ ও তদারকিতে হয়েছে বলে উঠে এসেছে জাতিসংঘ মানবাধিকার বিষয়ক হাই কমিশনের প্রতিবেদনে। ২০২৪ সালের ১ জুলাই থেকে ১৫ আগস্ট বাংলাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনাবলি নিয়ে তৈরি করা এ প্রতিবেদন গত ১২ ফেব্রুয়ারি প্রকাশ করা হয়।

আইসিটির প্রধান কৌঁসুলি বলেন, ‘মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার বিচার করতে বাংলাদেশ সক্ষম ও দৃঢ় প্রতিজ্ঞ এবং ইচ্ছুক। বাংলাদেশের এই বিচার করার সামর্থ্য আছে। সুতরাং ঘটনা বাংলাদেশে ঘটেছে, আসামিরা বাংলাদেশেই বাস করে বা আশপাশের দেশেই আছে, সাক্ষীরা এদেশের। সুতরাং এই বিচার বাংলাদেশের কোর্টে হবে এটাই স্বাভাবিক বিষয়।

‘আইসিসিতে তখনই যেতে হয় যখন কোনো রাষ্ট্রের অভ্যন্তরে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার করতে সেই রাষ্ট্র সক্ষম না হয় কিংবা সেই রাষ্ট্র যদি এই বিচার করতে ইচ্ছুক না হয়। কিন্তু এই দুটোর একটিও বাংলাদেশের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। তাই বাংলাদেশ আইসিসির সদস্য রাষ্ট্র হওয়া সত্ত্বেও বাংলাদেশের অভ্যন্তরে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার এই দেশের কোর্টেই হবে, এটাই সিদ্ধান্ত।’

back to top