পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেছেন, শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরত আনতে ব্যাংককে মোদির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠকে কোনো চূড়ান্ত আলোচনা হয়নি। মঙ্গলবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।
এ বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘(শেখ হাসিনার) বিষয়টি উত্থাপিত হয়েছে। কিন্তু এটা নিয়ে চূড়ান্ত কোনো কিছু হয়নি। এটুকুই বলবো।’ তিনি আরও বলেন, ‘এটা নিয়ে চূড়ান্ত কোনো কথাবার্তা হয়নি। আমরা তাদের (ভারতের) কাছে চেয়েছি যে (হাসিনাকে) ফেরত দেয়া হোক তাকে বিচারের সম্মুখীন করার জন্য। কিন্তু যেটা স্পষ্ট করা হয়েছে, নরেন্দ্র মোদি খুব স্পষ্টভাবে বলেছেন যে, বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক দেশের সঙ্গে মানুষের সঙ্গে, এটা কোনো দলের সঙ্গে নয়। এটা উনি স্পষ্ট করেছেন। আমি এটাকে একটা পজিটিভ বিষয় হিসেবেই দেখতে চাই।’
পরিবেশ নষ্ট হয়, এমন বক্তব্য পরিহার করতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আহ্বানকে ‘ইতিবাচক’ অভিহিত করে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘এমন উত্তেজনাকর বক্তব্য না হওয়ায়ই ভালো এবং তা উভয়দিক থেকেই এসেছে। উত্তেজনাকর বক্তব্য- আমরা নিজেরাও এই পয়েন্টে একমত। এটা আসলে একতরফাভাবে হয়েছে, তাতো নাহয়ত আমাদের কেউ কেউ বলছেন, সেটা আসলে তখন তাদের না বলাই ভালো; অনর্থক সমস্যা সৃষ্টি করা। একই কাজ ভারত থেকেও হয়ে থাকে। আমরা জানি যে, বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গ থেকে, আপনারা প্রতিদিনই অত্যন্ত শক্ত সব কথাবার্তা শুনতে পাচ্ছেন। এমনকি কেন্দ্রীয় সরকারের কেউ কেউ এটা করেছেন।’ সম্পর্কোন্নয়নের স্বার্থে উভয়পক্ষেরই
‘আপত্তিকর’ বক্তব্য পরিহারের ওপর গুরুত্ব দিয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা এটাও বলেছি বিভিন্ন সময়ে, আসলে সম্পর্ক উন্নয়ন করতে গেলে, আপত্তিকর কথাবার্তা কোনো পক্ষ থেকেই না বলাই ভালো। আমরা এটাকে সেই দৃষ্টিকোণ থেকেই দেখছি।’
বাংলাদেশের নির্বাচন এবং ‘উত্তেজনাকর বক্তব্য’ পরিহারের বিষয়ে মোদির বক্তব্যের বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে যে কোনো সময়ে কথাবার্তা হয়, তারা কিন্তু বলেন। এই সরকারতো নিজের থেকে বলেছে যে, তাদের যে সব দায়িত্ব আছে, সেগুলো শেষ করে, যথাশীঘ্রই সম্ভব নির্বাচন দিয়ে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে দেবে। এটা এই সরকারেরও অঙ্গীকার। কাজেই, এটা যদি অন্য কেউ বলেন এ কথা প্রায়ই উচ্চারিত হয় এবং এমনকি যেসব দেশে হয়ত গণতান্ত্রিক চর্চা নেই, তারাও জানতে চান; এক ধরনের স্থিতিশীলতা, এক ধরনের ভবিষ্যতের ধারণা পাওয়ার জন্য।’
এর কারণ ব্যাখ্যায় তিনি বলেন, ‘বিনিয়োগের প্রশ্ন আছে। তারা জানতে চাইতে পারেন যে, কী রকম পরিস্থিতি হবে বা কখন নতুন সরকার আসবে। এটা তাদের নিজেদের স্বার্থে তারা জানতে চাইতে পারেন। আমরা এটাকে সেভাবেই দেখি।’
মোদির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠকের বিষয়ে তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘বিমসটেক সম্মেলনের ফাঁকে দ্বিপক্ষীয়ভাবে বিভিন্ন দেশের পাশাপাশি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গেও সাক্ষাৎ হয়েছে। এই সরকার দায়িত্ব নেয়ার পরে সর্বোচ্চ পর্যায়ে এটাই প্রথম সাক্ষাৎ ছিল। এ সাক্ষাৎ- আমার কাছে মনে হয়েছে, একটা ইতিবাচক পরিবেশে সাক্ষাৎকারটি হয়েছে। এবং দুপক্ষই দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ভালো রাখার এবং ভালো করার ওপর জোর দিয়েছেন।’
ভারতের ভিসা সংক্রান্ত এক প্রশ্নের উত্তরে তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘ভিসা হচ্ছে একটা দেশের নিজস্ব রাইটস। তারা যদি না দেয় কিছুই করার নেই। আমরাও বন্ধ করে দিতে পারি। আমরা যেমন বন্ধ করে দিয়েছিলাম সাময়িকভাবে, আবার খানিকটা চালু করেছি।’
এখন রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সম্ভব নয়
বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া ৮ লাখ রোহিঙ্গার তালিকা থেকে এক লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে প্রত্যাবাসনের জন্য যোগ্য হিসেবে চিহ্নিত করার কথা জানিয়েছে মিয়ানমারের জান্তা সরকার। তবে রাখাইনের যে অবস্থা তাতে করে রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন করা সম্ভব নয় বলে জানান পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন।
তৌহিদ হোসেন বলেন, আমরা চেয়েছি তাদের মুখ থেকে কথা আসুক। তারা স্পষ্ট করেছে, আড়াই লাখের মধ্যে তারা এক লাখ ৮০ হাজার তারা ক্লিয়ার করেছে এবং বাকি ৭০ হাজারকে তারা রিভিউ করছে। আমরা সেইসঙ্গে তাদের কাছে দাবি জানিয়েছি, আরও ৭-৮ লাখ যেটা আছে সেটা যেন তারা ত্বরান্বিত করে। এই তালিকা অ্যাপ্রুভ করা মানে এই নয় যে, কালকে তারা চলে যেতে পারবে।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, প্রত্যাবাসন নির্ভর করবে গ্রাউন্ড রিয়ালিটির ওপর। রাখাইনে বাস্তব যে অবস্থা সেটা আমরা জানি। এই অবস্থায় তাদের প্রত্যাবাসন করা সম্ভব নয়। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়সহ সবাই মিলে রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টি করা হোক এবং নিরাপত্তা ও অধিকার নিয়ে যেন তারা যেতে পারে।
‘তিস্তা নিয়ে ভারতের সঙ্গেও সহযোগিতা সম্ভব, চীনের সঙ্গেও’
ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘তিস্তা ইস্যুতে খোলামেলা অবস্থানে বাংলাদেশ সরকার। এক্ষেত্রে ভারতের সঙ্গেও সহযোগিতা সম্ভব, চীনের সঙ্গেও সহযোগিতা সম্ভব। কোনোটাতে কোনো বাধা নেই। আমরা ঝট করে কোনোকিছু প্রত্যাশা করছি না, যেমন কালকে কেউ এসে তিস্তার সমস্যার সমাধান করে দেবে। আমাদের একটা আমব্রেলা এমওইউ আছে নদীর পানি নিয়ে। এ ব্যাপারে আমরা ওপেন আছি। ভারতের সঙ্গেও সহযোগিতা সম্ভব, চীনের সঙ্গেও সহযোগিতা সম্ভব। কোনোটাতে কোনো বাধা নেই।’
আমরা দেখব যে, কোনদিকে কোন প্রকল্পে সহায়তা নিলে আমাদের জন্য সুবিধা হবে। সুবিধা অনুযায়ী পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় তাদের কার্যকলাপ করবে বলে উল্লেখ করেন তৌহিদ হোসেন।
মঙ্গলবার, ০৮ এপ্রিল ২০২৫
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেছেন, শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরত আনতে ব্যাংককে মোদির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠকে কোনো চূড়ান্ত আলোচনা হয়নি। মঙ্গলবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।
এ বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘(শেখ হাসিনার) বিষয়টি উত্থাপিত হয়েছে। কিন্তু এটা নিয়ে চূড়ান্ত কোনো কিছু হয়নি। এটুকুই বলবো।’ তিনি আরও বলেন, ‘এটা নিয়ে চূড়ান্ত কোনো কথাবার্তা হয়নি। আমরা তাদের (ভারতের) কাছে চেয়েছি যে (হাসিনাকে) ফেরত দেয়া হোক তাকে বিচারের সম্মুখীন করার জন্য। কিন্তু যেটা স্পষ্ট করা হয়েছে, নরেন্দ্র মোদি খুব স্পষ্টভাবে বলেছেন যে, বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক দেশের সঙ্গে মানুষের সঙ্গে, এটা কোনো দলের সঙ্গে নয়। এটা উনি স্পষ্ট করেছেন। আমি এটাকে একটা পজিটিভ বিষয় হিসেবেই দেখতে চাই।’
পরিবেশ নষ্ট হয়, এমন বক্তব্য পরিহার করতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আহ্বানকে ‘ইতিবাচক’ অভিহিত করে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘এমন উত্তেজনাকর বক্তব্য না হওয়ায়ই ভালো এবং তা উভয়দিক থেকেই এসেছে। উত্তেজনাকর বক্তব্য- আমরা নিজেরাও এই পয়েন্টে একমত। এটা আসলে একতরফাভাবে হয়েছে, তাতো নাহয়ত আমাদের কেউ কেউ বলছেন, সেটা আসলে তখন তাদের না বলাই ভালো; অনর্থক সমস্যা সৃষ্টি করা। একই কাজ ভারত থেকেও হয়ে থাকে। আমরা জানি যে, বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গ থেকে, আপনারা প্রতিদিনই অত্যন্ত শক্ত সব কথাবার্তা শুনতে পাচ্ছেন। এমনকি কেন্দ্রীয় সরকারের কেউ কেউ এটা করেছেন।’ সম্পর্কোন্নয়নের স্বার্থে উভয়পক্ষেরই
‘আপত্তিকর’ বক্তব্য পরিহারের ওপর গুরুত্ব দিয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা এটাও বলেছি বিভিন্ন সময়ে, আসলে সম্পর্ক উন্নয়ন করতে গেলে, আপত্তিকর কথাবার্তা কোনো পক্ষ থেকেই না বলাই ভালো। আমরা এটাকে সেই দৃষ্টিকোণ থেকেই দেখছি।’
বাংলাদেশের নির্বাচন এবং ‘উত্তেজনাকর বক্তব্য’ পরিহারের বিষয়ে মোদির বক্তব্যের বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে যে কোনো সময়ে কথাবার্তা হয়, তারা কিন্তু বলেন। এই সরকারতো নিজের থেকে বলেছে যে, তাদের যে সব দায়িত্ব আছে, সেগুলো শেষ করে, যথাশীঘ্রই সম্ভব নির্বাচন দিয়ে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে দেবে। এটা এই সরকারেরও অঙ্গীকার। কাজেই, এটা যদি অন্য কেউ বলেন এ কথা প্রায়ই উচ্চারিত হয় এবং এমনকি যেসব দেশে হয়ত গণতান্ত্রিক চর্চা নেই, তারাও জানতে চান; এক ধরনের স্থিতিশীলতা, এক ধরনের ভবিষ্যতের ধারণা পাওয়ার জন্য।’
এর কারণ ব্যাখ্যায় তিনি বলেন, ‘বিনিয়োগের প্রশ্ন আছে। তারা জানতে চাইতে পারেন যে, কী রকম পরিস্থিতি হবে বা কখন নতুন সরকার আসবে। এটা তাদের নিজেদের স্বার্থে তারা জানতে চাইতে পারেন। আমরা এটাকে সেভাবেই দেখি।’
মোদির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠকের বিষয়ে তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘বিমসটেক সম্মেলনের ফাঁকে দ্বিপক্ষীয়ভাবে বিভিন্ন দেশের পাশাপাশি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গেও সাক্ষাৎ হয়েছে। এই সরকার দায়িত্ব নেয়ার পরে সর্বোচ্চ পর্যায়ে এটাই প্রথম সাক্ষাৎ ছিল। এ সাক্ষাৎ- আমার কাছে মনে হয়েছে, একটা ইতিবাচক পরিবেশে সাক্ষাৎকারটি হয়েছে। এবং দুপক্ষই দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ভালো রাখার এবং ভালো করার ওপর জোর দিয়েছেন।’
ভারতের ভিসা সংক্রান্ত এক প্রশ্নের উত্তরে তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘ভিসা হচ্ছে একটা দেশের নিজস্ব রাইটস। তারা যদি না দেয় কিছুই করার নেই। আমরাও বন্ধ করে দিতে পারি। আমরা যেমন বন্ধ করে দিয়েছিলাম সাময়িকভাবে, আবার খানিকটা চালু করেছি।’
এখন রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সম্ভব নয়
বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া ৮ লাখ রোহিঙ্গার তালিকা থেকে এক লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে প্রত্যাবাসনের জন্য যোগ্য হিসেবে চিহ্নিত করার কথা জানিয়েছে মিয়ানমারের জান্তা সরকার। তবে রাখাইনের যে অবস্থা তাতে করে রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন করা সম্ভব নয় বলে জানান পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন।
তৌহিদ হোসেন বলেন, আমরা চেয়েছি তাদের মুখ থেকে কথা আসুক। তারা স্পষ্ট করেছে, আড়াই লাখের মধ্যে তারা এক লাখ ৮০ হাজার তারা ক্লিয়ার করেছে এবং বাকি ৭০ হাজারকে তারা রিভিউ করছে। আমরা সেইসঙ্গে তাদের কাছে দাবি জানিয়েছি, আরও ৭-৮ লাখ যেটা আছে সেটা যেন তারা ত্বরান্বিত করে। এই তালিকা অ্যাপ্রুভ করা মানে এই নয় যে, কালকে তারা চলে যেতে পারবে।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, প্রত্যাবাসন নির্ভর করবে গ্রাউন্ড রিয়ালিটির ওপর। রাখাইনে বাস্তব যে অবস্থা সেটা আমরা জানি। এই অবস্থায় তাদের প্রত্যাবাসন করা সম্ভব নয়। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়সহ সবাই মিলে রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টি করা হোক এবং নিরাপত্তা ও অধিকার নিয়ে যেন তারা যেতে পারে।
‘তিস্তা নিয়ে ভারতের সঙ্গেও সহযোগিতা সম্ভব, চীনের সঙ্গেও’
ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘তিস্তা ইস্যুতে খোলামেলা অবস্থানে বাংলাদেশ সরকার। এক্ষেত্রে ভারতের সঙ্গেও সহযোগিতা সম্ভব, চীনের সঙ্গেও সহযোগিতা সম্ভব। কোনোটাতে কোনো বাধা নেই। আমরা ঝট করে কোনোকিছু প্রত্যাশা করছি না, যেমন কালকে কেউ এসে তিস্তার সমস্যার সমাধান করে দেবে। আমাদের একটা আমব্রেলা এমওইউ আছে নদীর পানি নিয়ে। এ ব্যাপারে আমরা ওপেন আছি। ভারতের সঙ্গেও সহযোগিতা সম্ভব, চীনের সঙ্গেও সহযোগিতা সম্ভব। কোনোটাতে কোনো বাধা নেই।’
আমরা দেখব যে, কোনদিকে কোন প্রকল্পে সহায়তা নিলে আমাদের জন্য সুবিধা হবে। সুবিধা অনুযায়ী পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় তাদের কার্যকলাপ করবে বলে উল্লেখ করেন তৌহিদ হোসেন।