বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে আরও ১০০ পণ্যকে শুল্কমুক্ত তালিকায় যুক্ত করার লক্ষে যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসনকে যে চিঠি দেয়া হয়েছে। এর ইতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে উল্লেখ করেছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশীর উদ্দিন। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের মূল বিষয় হচ্ছে বাণিজ্য ঘাটতি কমানো। আমরা ওটার ওপরেই কাজ করছি।’ মঙ্গলবার সচিবালয়ে অর্থ উপদেষ্টার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি এ সব কথা বলেন।
শুল্কারোপ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে যে চিঠি দেয়া হয়েছে, তার রেসপন্স পেয়েছেন কিনা? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘না, আমরা এখনও কোনো রেসপন্স পাইনি।’
সামগ্রিকভাবে শুল্কারোপের ফলে মানুষের মনে শঙ্কা তৈরি হয়েছে, এটা সামাল দিতে আমাদের মেকানিজম কী হবে? এমন প্রশ্নের উত্তরে শেখ বশীর উদ্দীন বলেন, ‘আমাদের মূল বিষয় হচ্ছে বাণিজ্য ঘাটতি কমানো। আমরা ওটার ওপরেই কাজ করছি। বিভিন্ন রকমের বিশ্লেষণ করছি যে কী কী পণ্য দিয়ে আমরা বাণিজ্য ঘাটতি
কমিয়ে আনতে পারি। আসলে বিষয়টা অতি পরিবর্তনশীল একটা বিষয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘আপনারা দেখেছেন মঙ্গলবার আমেরিকান প্রশাসন বলেছে যে, চায়নিজ... ট্যারিফ ঘোষণা করেছে, ওনারা আবার আরও ৫০ শতাংশ দিতে পারে। এ ধরনের পরিবর্তনশীল অবস্থায় যে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়া জটিল।’
১০০ পণ্য জিরো ট্যারিফ করা হবে, সেটা নিয়ে কোনো পজিটিভ ইমপ্যাক্ট পড়বে কিনা? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘অবশ্যই, আমরা আশা করছি দেখেইতো এই পরিশ্রম করছি। আমরা নির্ণয় করার চেষ্টা করছি কী কী ভাবে আমাদের বাণিজ্য ঘাটতিটাকে কমিয়ে আনা যায়।’
বৈঠক শেষে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা মঙ্গলবারই ট্রাম্প প্রশাসনকে চিঠি দিয়েছে। আমরা রেসপন্স করেছি, আমরা পজিটিভ কিছু প্রত্যাশা করছি। আমরাও সহযোগিতা করবো তারাও সহযোগিতা করবে। একটা উইন উইন অবস্থা। একদিকে ওনারা করে ফেললো আমরা অ্যাডজাস্ট করবো বিষয়টা সেটা না। আমরা আমাদের ইস্যুটা তুলে ধরবো। আমি বিশ্বাস করি এই বিষয়টা সমাধান হবে। একটা পজিটিভ হবে, পজিটিভ বলতে তাদেরও লাভ হবে আমাদেরও লাভ হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা মসুর ডাল, চাল, এলএনজি ও তেল আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। আজ যে ক্রয়ের অর্ডারগুলো দিয়েছি সেগুলো আগের তুলনায় মূল্য কম। এটা কারণ হচ্ছে, আমরা একটু প্রতিযোগিতা করতে চাচ্ছি। আগে গুটিকয়েক সাপ্লায়ার দিতো, এখন ওপেন করাতে প্রতিযোগিতা বেড়েছে। ফলে আমরা কম দামে পাচ্ছি। আমাদের অনেক সাশ্রয় হচ্ছে।’
মঙ্গলবার, ০৮ এপ্রিল ২০২৫
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে আরও ১০০ পণ্যকে শুল্কমুক্ত তালিকায় যুক্ত করার লক্ষে যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসনকে যে চিঠি দেয়া হয়েছে। এর ইতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে উল্লেখ করেছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশীর উদ্দিন। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের মূল বিষয় হচ্ছে বাণিজ্য ঘাটতি কমানো। আমরা ওটার ওপরেই কাজ করছি।’ মঙ্গলবার সচিবালয়ে অর্থ উপদেষ্টার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি এ সব কথা বলেন।
শুল্কারোপ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে যে চিঠি দেয়া হয়েছে, তার রেসপন্স পেয়েছেন কিনা? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘না, আমরা এখনও কোনো রেসপন্স পাইনি।’
সামগ্রিকভাবে শুল্কারোপের ফলে মানুষের মনে শঙ্কা তৈরি হয়েছে, এটা সামাল দিতে আমাদের মেকানিজম কী হবে? এমন প্রশ্নের উত্তরে শেখ বশীর উদ্দীন বলেন, ‘আমাদের মূল বিষয় হচ্ছে বাণিজ্য ঘাটতি কমানো। আমরা ওটার ওপরেই কাজ করছি। বিভিন্ন রকমের বিশ্লেষণ করছি যে কী কী পণ্য দিয়ে আমরা বাণিজ্য ঘাটতি
কমিয়ে আনতে পারি। আসলে বিষয়টা অতি পরিবর্তনশীল একটা বিষয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘আপনারা দেখেছেন মঙ্গলবার আমেরিকান প্রশাসন বলেছে যে, চায়নিজ... ট্যারিফ ঘোষণা করেছে, ওনারা আবার আরও ৫০ শতাংশ দিতে পারে। এ ধরনের পরিবর্তনশীল অবস্থায় যে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়া জটিল।’
১০০ পণ্য জিরো ট্যারিফ করা হবে, সেটা নিয়ে কোনো পজিটিভ ইমপ্যাক্ট পড়বে কিনা? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘অবশ্যই, আমরা আশা করছি দেখেইতো এই পরিশ্রম করছি। আমরা নির্ণয় করার চেষ্টা করছি কী কী ভাবে আমাদের বাণিজ্য ঘাটতিটাকে কমিয়ে আনা যায়।’
বৈঠক শেষে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা মঙ্গলবারই ট্রাম্প প্রশাসনকে চিঠি দিয়েছে। আমরা রেসপন্স করেছি, আমরা পজিটিভ কিছু প্রত্যাশা করছি। আমরাও সহযোগিতা করবো তারাও সহযোগিতা করবে। একটা উইন উইন অবস্থা। একদিকে ওনারা করে ফেললো আমরা অ্যাডজাস্ট করবো বিষয়টা সেটা না। আমরা আমাদের ইস্যুটা তুলে ধরবো। আমি বিশ্বাস করি এই বিষয়টা সমাধান হবে। একটা পজিটিভ হবে, পজিটিভ বলতে তাদেরও লাভ হবে আমাদেরও লাভ হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা মসুর ডাল, চাল, এলএনজি ও তেল আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। আজ যে ক্রয়ের অর্ডারগুলো দিয়েছি সেগুলো আগের তুলনায় মূল্য কম। এটা কারণ হচ্ছে, আমরা একটু প্রতিযোগিতা করতে চাচ্ছি। আগে গুটিকয়েক সাপ্লায়ার দিতো, এখন ওপেন করাতে প্রতিযোগিতা বেড়েছে। ফলে আমরা কম দামে পাচ্ছি। আমাদের অনেক সাশ্রয় হচ্ছে।’