ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রয়োজনীয় সামগ্রী কেনাকেটা ও মুদ্রণ কাজের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নির্বাচনের প্রস্তুতি হিসেবে কাজগুলো গুছিয়ে রাখছে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়। এসব কাজ সম্পন্ন করতে তিন থেকে চার মাস সময় লাগতে পারে, তাই ভোটের আগের চার মাসের মধ্যে সব প্রস্তুতি ইসি নিয়ে রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
মঙ্গলবার (১৫এপ্রিল) ভোটের সামগ্রী চাহিদা নিরূপণ, সম্ভাব্য বাজেট ও মজুদ যাচাই নিয়ে মুদ্রণ ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করে নির্বাচন কমিশন। ঢাকার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেপ্টেম্বরের মধ্যে এসব মুদ্রণ করে সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরা হয় বৈঠকে। সে ক্ষেত্রে মে মাসের মধ্যে কেনাকাটা শুরু করতে হবে।
বৈঠক শেষে ইসি সচিব আখতার আহমেদ সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘নির্বাচন প্রস্তুতি যেন পিছিয়ে না থাকে, সেজন্য কাজগুলো গুছিয়ে রাখা হচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘আসন্ন নির্বাচনে কাগজ কী পরিমাণ লাগে, কতদিন টাইম লাগতে পারে সে বিষয়ে নিজেদের প্রস্তুতি রাখার জন্য এ আলোচনা করা হয়েছে। এ সংক্রান্ত বাজেটের সংস্থানের ব্যাপার এবং আগের নির্বাচনের কিছু কাগজপত্র বিজি প্রেসে রয়েছে সেগুলোর গুণগত মান নষ্ট হয়ে থাকলে ডিসপোজালের ব্যবস্থা করা নিয়ে সভায় আলোচনা হয়েছে। আমরা একটি কমিটি করে দিয়েছি। তারা যাচাই-বাছাই করবে, যে কাগজগুলো নষ্ট হয়ে গিয়েছে সেগুলোর প্রক্রিয়া অনুসরণ করে ডিসপোজাল করা হবে।’ কতদিন টাইম লাগতে পারে সে বিষয়ে নিজেদের প্রস্তুতি রাখার জন্য এ
আলোচনা করা হয়েছে। লিট টাইম হিসেবে ওনারা বলেছেন, তিন মাসের মতো লাগে, সেই সঙ্গে ফ্লেক্সিবিলিটি যদি থাকে, চার মাসের ভেতরে আমরা সব প্রকিউরমেন্ট করতে পারবো।’
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এখন জাতীয় নির্বাচন কখন হবে সে সিদ্ধান্ত আমরা জানিনা। আমদের তো প্রাথমিক একটা প্রস্তুতি লাগবে। প্রস্তুতি না থাকলে তো গ্যাপের মধ্যে পড়ে যাব। নির্বাচনের তারিখ বা নির্বাচনের শিডিউল সম্পর্কে যে সিদ্ধান্তটা হবে; তখন যেন আমাদের ব্যাকওয়ার্ড ক্যালকুলেশনটা থাকে।’
ইসি কর্মকর্তারা জানান, ‘সংসদ নির্বাচনে ২১ প্রকার ফরম, ১৭ প্রকার প্যাকেট, পাঁচ প্রকার পরিচয়পত্র, আচরণবিধি, প্রতীকের পোস্টার, নির্বাচন পরিচালনা ম্যানুয়েল, প্রশিক্ষণ ম্যানুয়েল, নির্দেশিকাসহ অনেক কিছু মুদ্রণ করতে হয়।’
এছাড়া তফসিল ঘোষণার পর মনোনয়নপত্র এবং প্রতীক বরাদ্দ হলে প্রার্থীর নাম ও প্রতীক নিয়ে ব্যালট পেপার মুদ্রণ রয়েছে। যেগুলো মাঠপর্যায়ে পাঠাতে হয়।
মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৫
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রয়োজনীয় সামগ্রী কেনাকেটা ও মুদ্রণ কাজের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নির্বাচনের প্রস্তুতি হিসেবে কাজগুলো গুছিয়ে রাখছে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়। এসব কাজ সম্পন্ন করতে তিন থেকে চার মাস সময় লাগতে পারে, তাই ভোটের আগের চার মাসের মধ্যে সব প্রস্তুতি ইসি নিয়ে রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
মঙ্গলবার (১৫এপ্রিল) ভোটের সামগ্রী চাহিদা নিরূপণ, সম্ভাব্য বাজেট ও মজুদ যাচাই নিয়ে মুদ্রণ ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করে নির্বাচন কমিশন। ঢাকার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেপ্টেম্বরের মধ্যে এসব মুদ্রণ করে সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরা হয় বৈঠকে। সে ক্ষেত্রে মে মাসের মধ্যে কেনাকাটা শুরু করতে হবে।
বৈঠক শেষে ইসি সচিব আখতার আহমেদ সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘নির্বাচন প্রস্তুতি যেন পিছিয়ে না থাকে, সেজন্য কাজগুলো গুছিয়ে রাখা হচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘আসন্ন নির্বাচনে কাগজ কী পরিমাণ লাগে, কতদিন টাইম লাগতে পারে সে বিষয়ে নিজেদের প্রস্তুতি রাখার জন্য এ আলোচনা করা হয়েছে। এ সংক্রান্ত বাজেটের সংস্থানের ব্যাপার এবং আগের নির্বাচনের কিছু কাগজপত্র বিজি প্রেসে রয়েছে সেগুলোর গুণগত মান নষ্ট হয়ে থাকলে ডিসপোজালের ব্যবস্থা করা নিয়ে সভায় আলোচনা হয়েছে। আমরা একটি কমিটি করে দিয়েছি। তারা যাচাই-বাছাই করবে, যে কাগজগুলো নষ্ট হয়ে গিয়েছে সেগুলোর প্রক্রিয়া অনুসরণ করে ডিসপোজাল করা হবে।’ কতদিন টাইম লাগতে পারে সে বিষয়ে নিজেদের প্রস্তুতি রাখার জন্য এ
আলোচনা করা হয়েছে। লিট টাইম হিসেবে ওনারা বলেছেন, তিন মাসের মতো লাগে, সেই সঙ্গে ফ্লেক্সিবিলিটি যদি থাকে, চার মাসের ভেতরে আমরা সব প্রকিউরমেন্ট করতে পারবো।’
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এখন জাতীয় নির্বাচন কখন হবে সে সিদ্ধান্ত আমরা জানিনা। আমদের তো প্রাথমিক একটা প্রস্তুতি লাগবে। প্রস্তুতি না থাকলে তো গ্যাপের মধ্যে পড়ে যাব। নির্বাচনের তারিখ বা নির্বাচনের শিডিউল সম্পর্কে যে সিদ্ধান্তটা হবে; তখন যেন আমাদের ব্যাকওয়ার্ড ক্যালকুলেশনটা থাকে।’
ইসি কর্মকর্তারা জানান, ‘সংসদ নির্বাচনে ২১ প্রকার ফরম, ১৭ প্রকার প্যাকেট, পাঁচ প্রকার পরিচয়পত্র, আচরণবিধি, প্রতীকের পোস্টার, নির্বাচন পরিচালনা ম্যানুয়েল, প্রশিক্ষণ ম্যানুয়েল, নির্দেশিকাসহ অনেক কিছু মুদ্রণ করতে হয়।’
এছাড়া তফসিল ঘোষণার পর মনোনয়নপত্র এবং প্রতীক বরাদ্দ হলে প্রার্থীর নাম ও প্রতীক নিয়ে ব্যালট পেপার মুদ্রণ রয়েছে। যেগুলো মাঠপর্যায়ে পাঠাতে হয়।